
আটলান্টিক সিটি, ২৬ জুন : নিউ জার্সি রাজ্যের আটলান্টিক সিটি হাই স্কুলের দ্বাদশ গ্রেডের সমাপনী পরীক্ষায় কৃতি ছাত্রী ফাইজা ফারুক প্রথম স্থান অধিকার করে সেরা ছাত্রীর মুকুট ছিনিয়ে নিয়েছে।
২৩ জুন, সোমবার দুপুরে সিটির ঐতিহাসিক জিম হুইলান বোর্ডওয়াক হলে অনুষ্ঠিত গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে সেরার সেরা ফাইজা ফারুক ভ্যালেডিকটোরিয়ান হিসেবে বক্তৃতা করে সবাইকে মুগ্ধ করে। তার অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ সে আইভি লীগের বিশ্বখ্যাত ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। ফাইজা ফারুকের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে ২০০৭ সালে। তার বাবা ফারুক খান ও মা ফারজানা খন্দকার । তারা দুই বোন এক ভাই,ফাইজা মেজো। তাদের গ্রামের বাড়ি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রামে।
ছোটবেলা থেকেই ফাইজা ফারুক লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে আঁকিবুকি ও খেলাধুলায়। ফাইজা ফারুক স্কুলের স্টুডেন্ট ফোরামের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছে এবং দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব তার বান্ধবী রিয়ানা।
ফাইজা আইভি লীগের প্রিন্সটন, ইয়েল,কলম্বিয়া ও ইউ পেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল। সে বিশ্বখ্যাত ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়কে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য বেছে নিয়েছে। পেশাগত জীবনে তার ইচ্ছা আইন বিশেষজ্ঞ হওয়ার ,আর তা হতে পারলে তার অদম্য বাসনা মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা।
ফাইজা ফারুকের অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার বড় ভাইয়ের অবদানই সবচেয়ে বেশি।উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সেরাটা দাও, সেরাটা পাবে। মা-বাবা ও শিক্ষকদের পরামর্শ মেনে চলার জন্য সে ছাত্র- ছাত্রীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। আটলান্টিক সিটির চেলসি হাইটসে বসবাসকারী সদালাপী,বন্ধুভাবাপন্ন,মিষ্টিমুখের ফাইজা ফারুক তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার দোয়াপ্রার্থী।
২৩ জুন, সোমবার দুপুরে সিটির ঐতিহাসিক জিম হুইলান বোর্ডওয়াক হলে অনুষ্ঠিত গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে সেরার সেরা ফাইজা ফারুক ভ্যালেডিকটোরিয়ান হিসেবে বক্তৃতা করে সবাইকে মুগ্ধ করে। তার অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ সে আইভি লীগের বিশ্বখ্যাত ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। ফাইজা ফারুকের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে ২০০৭ সালে। তার বাবা ফারুক খান ও মা ফারজানা খন্দকার । তারা দুই বোন এক ভাই,ফাইজা মেজো। তাদের গ্রামের বাড়ি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রামে।
ছোটবেলা থেকেই ফাইজা ফারুক লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। তার অবসর কাটে আঁকিবুকি ও খেলাধুলায়। ফাইজা ফারুক স্কুলের স্টুডেন্ট ফোরামের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছে এবং দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব তার বান্ধবী রিয়ানা।
ফাইজা আইভি লীগের প্রিন্সটন, ইয়েল,কলম্বিয়া ও ইউ পেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল। সে বিশ্বখ্যাত ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়কে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য বেছে নিয়েছে। পেশাগত জীবনে তার ইচ্ছা আইন বিশেষজ্ঞ হওয়ার ,আর তা হতে পারলে তার অদম্য বাসনা মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা।
ফাইজা ফারুকের অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার বড় ভাইয়ের অবদানই সবচেয়ে বেশি।উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- সেরাটা দাও, সেরাটা পাবে। মা-বাবা ও শিক্ষকদের পরামর্শ মেনে চলার জন্য সে ছাত্র- ছাত্রীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। আটলান্টিক সিটির চেলসি হাইটসে বসবাসকারী সদালাপী,বন্ধুভাবাপন্ন,মিষ্টিমুখের ফাইজা ফারুক তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার দোয়াপ্রার্থী।