
চট্টগ্রাম , ২৮ জুন : গতকাল বিহার মিলনায়তনে ঐতিহ্যবাহী মহামুনি মহাবিহারের নবরূপকার রাজগুরু বিজয়ানন্দ মহাথেরর ২২তম মহাপ্রায়ণ দিবস উপলক্ষে অষ্টপরিস্কারসহ সংঘদান ও স্মৃতিচারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিহারের অধ্যক্ষ শ্রীসদ্ধর্মশাসনাচার্য অভয়ানন্দ মহাথের সভার সভাপতিত্ব করেন।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বৌদ্ধ ভিক্ষু মহাসভার সভাপতি সদ্ধর্মরত্ন জ্ঞানানন্দ মহাথের। উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অগ্রসার মেমোরিয়াল সোসাইটি অব বাংলাদেশের মহাসচিব শাসনরত্ন সুমিত্তানন্দ থের। অনুষ্ঠানে রাজগুরু স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক ড. প্রিয়দর্শী মহাথের, সহ-সাধারণ সম্পাদক সংঘনিধি সুমঙ্গল থেরো, শাসনসারথী তিস্সানন্দ মহাথের, শিক্ষক রাজেস মুৎসুদ্দী ও আকিঞ্চণ বড়ুয়া প্রমুখ অংশ নেন।
বক্তারা রাজগুরু বিজয়ানন্দ মহাথেরকে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করে বলেন, তিনি জঙ্গলাকীর্ণ মন্দিরের গাছপালা ও ঝোপঝাড় পরিষ্কার করে ভিক্ষুসংঘের স্থায়ী বসবাসের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করেন। পরবর্তীতে জাপান-বাংলা গ্রাম উন্নয়নের মাধ্যমে তাঁতশিল্প ও টাইপ শিক্ষা কেন্দ্র ও অনাথালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে বহু ছেলে-মেয়ে উচ্চ শিক্ষায় প্রতিষ্ঠিত হয়ে সমাজের দারিদ্র দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
রাজগুরু মহাথেরের ঐতিহাসিক অবদান ও সমাজকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ড আজও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মাঝে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে রয়েছে।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বৌদ্ধ ভিক্ষু মহাসভার সভাপতি সদ্ধর্মরত্ন জ্ঞানানন্দ মহাথের। উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অগ্রসার মেমোরিয়াল সোসাইটি অব বাংলাদেশের মহাসচিব শাসনরত্ন সুমিত্তানন্দ থের। অনুষ্ঠানে রাজগুরু স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক ড. প্রিয়দর্শী মহাথের, সহ-সাধারণ সম্পাদক সংঘনিধি সুমঙ্গল থেরো, শাসনসারথী তিস্সানন্দ মহাথের, শিক্ষক রাজেস মুৎসুদ্দী ও আকিঞ্চণ বড়ুয়া প্রমুখ অংশ নেন।
বক্তারা রাজগুরু বিজয়ানন্দ মহাথেরকে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করে বলেন, তিনি জঙ্গলাকীর্ণ মন্দিরের গাছপালা ও ঝোপঝাড় পরিষ্কার করে ভিক্ষুসংঘের স্থায়ী বসবাসের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করেন। পরবর্তীতে জাপান-বাংলা গ্রাম উন্নয়নের মাধ্যমে তাঁতশিল্প ও টাইপ শিক্ষা কেন্দ্র ও অনাথালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে বহু ছেলে-মেয়ে উচ্চ শিক্ষায় প্রতিষ্ঠিত হয়ে সমাজের দারিদ্র দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
রাজগুরু মহাথেরের ঐতিহাসিক অবদান ও সমাজকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ড আজও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মাঝে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে রয়েছে।