
ওয়ারেন, ২৯ জুন : সমাজের মঙ্গল কামনা ও সংসার জীবনের সকল বিপদ-বিঘ্ন থেকে মুক্তির আশায় গতকাল ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে শিব মন্দিরে অনুষ্ঠিত হলো মা বিপদত্তারিণী ব্রত। শিব মন্দির মহিলা ভক্ত পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এই পূজায় অংশ নেন অনেক নারী ভক্ত।
উপোস থেকে মা ও মেয়েরা মন্দিরে উপস্থিত হন পূজার্চনার জন্য। তারা ফুল-ফল, লাল সূতো, পান, দূর্বা, নানা ফলমূল ও মিষ্টান্ন দিয়ে নিখুঁতভাবে সাজানো নৈবেদ্য অর্পণ করেন দেবীর চরণে। বিপদত্তারিণী পুজায় পৌরহিত্য করেন মন্দিরের প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু। পূজার সকল আনুষ্ঠানিকতা শেষে ভক্তরা দেবীর চরণে অঞ্জলি প্রদান করেন। এরপর পূজিত লাল সুতো ছেলে-মেয়েদের হাতে বেঁধে দিয়ে তাঁদের বিপদ থেকে রক্ষা ও সার্বিক মঙ্গল কামনা করা হয়। এই রীতি মা বিপদত্তারিণীর আশীর্বাদ প্রার্থনার এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত।
বিপদত্তারিণী ব্রত হিন্দু সমাজের একটি প্রাচীন ও শ্রদ্ধেয় ব্রত, যা বাংলার ঘরে ঘরে মহিলারা গভীর ভক্তিভরে পালন করে থাকেন। বিশ্বাস করা হয়, এই ব্রতের মাধ্যমে মা বিপদত্তারিণীর কৃপায় পরিবার-পরিজনদের জীবনে সুখ, শান্তি ও সুরক্ষা নেমে আসে।
পূজার আয়োজন ঘিরে মন্দির প্রাঙ্গণে সৃষ্টি হয় এক আধ্যাত্মিক পরিবেশ। পাঁচালী পাঠ, শ্রীনাম সংকীর্তন এবং ধূপ-ধুনোর স্নিগ্ধ সুবাসে এক অনন্য পবিত্র পরিবেশের সৃষ্টি হয়। নারী ভক্তদের এই আত্মনিবেদন ও ভক্তিভাবনা শুধু ধর্মাচরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এটি নারী সমাজের ঐক্য, পারিবারিক মঙ্গল ও সামাজিক স্থিতির এক মূর্ত প্রতীক।
পূজার আয়োজন ও পরিচালনায় ছিলেন মহিলা ভক্ত পরিষদের নীলিমা রায়, রাজশ্রী শর্মা, সুস্মিতা চৌধুরী, শিল্পী পাল, চন্দনা ব্যানার্জি, চম্পা পুরকায়স্থসহ আরও অনেক ভক্তিমন নারী।
উপোস থেকে মা ও মেয়েরা মন্দিরে উপস্থিত হন পূজার্চনার জন্য। তারা ফুল-ফল, লাল সূতো, পান, দূর্বা, নানা ফলমূল ও মিষ্টান্ন দিয়ে নিখুঁতভাবে সাজানো নৈবেদ্য অর্পণ করেন দেবীর চরণে। বিপদত্তারিণী পুজায় পৌরহিত্য করেন মন্দিরের প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু। পূজার সকল আনুষ্ঠানিকতা শেষে ভক্তরা দেবীর চরণে অঞ্জলি প্রদান করেন। এরপর পূজিত লাল সুতো ছেলে-মেয়েদের হাতে বেঁধে দিয়ে তাঁদের বিপদ থেকে রক্ষা ও সার্বিক মঙ্গল কামনা করা হয়। এই রীতি মা বিপদত্তারিণীর আশীর্বাদ প্রার্থনার এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত।
বিপদত্তারিণী ব্রত হিন্দু সমাজের একটি প্রাচীন ও শ্রদ্ধেয় ব্রত, যা বাংলার ঘরে ঘরে মহিলারা গভীর ভক্তিভরে পালন করে থাকেন। বিশ্বাস করা হয়, এই ব্রতের মাধ্যমে মা বিপদত্তারিণীর কৃপায় পরিবার-পরিজনদের জীবনে সুখ, শান্তি ও সুরক্ষা নেমে আসে।
পূজার আয়োজন ঘিরে মন্দির প্রাঙ্গণে সৃষ্টি হয় এক আধ্যাত্মিক পরিবেশ। পাঁচালী পাঠ, শ্রীনাম সংকীর্তন এবং ধূপ-ধুনোর স্নিগ্ধ সুবাসে এক অনন্য পবিত্র পরিবেশের সৃষ্টি হয়। নারী ভক্তদের এই আত্মনিবেদন ও ভক্তিভাবনা শুধু ধর্মাচরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এটি নারী সমাজের ঐক্য, পারিবারিক মঙ্গল ও সামাজিক স্থিতির এক মূর্ত প্রতীক।
পূজার আয়োজন ও পরিচালনায় ছিলেন মহিলা ভক্ত পরিষদের নীলিমা রায়, রাজশ্রী শর্মা, সুস্মিতা চৌধুরী, শিল্পী পাল, চন্দনা ব্যানার্জি, চম্পা পুরকায়স্থসহ আরও অনেক ভক্তিমন নারী।