
হ্যামট্রাম্যাক, ২৯ জুন : প্রবাসজীবনের ব্যস্ত সময়ের মাঝেও গতকাল শনিবার হ্যামট্রাম্যাক শহরে দেখা গেলো এক অভূতপূর্ব ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক উৎসবের আবহ। শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের পবিত্র রথযাত্রা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিনটি হয়ে ওঠে আনন্দ, ভক্তি এবং মিলনের এক অনন্য উৎসব।
বিকাল ৬টায় শুভ সূচনার মন্ত্রোচ্চারণ ও কীর্তনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় শ্রীজগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রার রথ টানার পর্ব। বেলমন্ট গ্যালাগার পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে রথটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ক্যানিফ, জোসেফ কম্প এবং ইভালিন প্রদক্ষিণ করে হ্যামট্রাম্যাক সিটি হলের সামনে এসে পৌছে। সেখানে অনুষ্ঠিত হয় কীর্তন ও ভক্তিসঙ্গীতের পরিবেশনা। পরে রথটি একইস্থানে এসে শেষ হয়।
সনাতন সংঘ হ্যামট্রাম্যাকের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই রথযাত্রায় অংশ নেন শত শত ভক্ত ও দর্শনার্থী। রথের দড়ি টানতে দেখা যায় ছোট থেকে বড়, সকল বয়সের নারী-পুরুষকে। মৃদঙ্গের তাল, কীর্তনের সুর, শঙ্খধ্বনি আর রঙিন আবিরে চারপাশ মুখর হয়ে ওঠে এক অপার্থিব অনুভবে। উপস্থিত অনেকেই বলেন, “এই রথযাত্রা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আমাদের শিকড়, আমাদের সংস্কৃতি,যেটা আমরা প্রবাসে থেকেও ভুলিনি।” রথযাত্রা শেষে ভক্তদের মাঝে বিতরণ করা হয় প্রসাদ।
এদিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল সুশৃঙ্খলতা ও সৌহার্দ্য। স্থানীয় প্রশাসনের সরব উপস্থিতি এবং স্বেচ্ছাসেবকদের আন্তরিক সহযোগিতায় পুরো অনুষ্ঠানটি হয় শান্তিপূর্ণ, সুশৃঙ্খল ও অত্যন্ত সফল।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, “এই রথযাত্রা শুধুই ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা নয়, এটি আমাদের প্রবাসী সমাজের মাঝে পারস্পরিক সম্পর্ক ও সংস্কৃতির বন্ধনকে শক্ত করে। আমাদের নতুন প্রজন্ম যাতে এই ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচিত হয়, সেটিও এই আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য।”
হ্যামট্রাম্যাক শহরের হৃদয়ে এই রথযাত্রা প্রমাণ করলো, ভূগোল বদলালেও সংস্কৃতির টান কখনো মুছে যায় না।
বিকাল ৬টায় শুভ সূচনার মন্ত্রোচ্চারণ ও কীর্তনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় শ্রীজগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রার রথ টানার পর্ব। বেলমন্ট গ্যালাগার পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে রথটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ক্যানিফ, জোসেফ কম্প এবং ইভালিন প্রদক্ষিণ করে হ্যামট্রাম্যাক সিটি হলের সামনে এসে পৌছে। সেখানে অনুষ্ঠিত হয় কীর্তন ও ভক্তিসঙ্গীতের পরিবেশনা। পরে রথটি একইস্থানে এসে শেষ হয়।
সনাতন সংঘ হ্যামট্রাম্যাকের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই রথযাত্রায় অংশ নেন শত শত ভক্ত ও দর্শনার্থী। রথের দড়ি টানতে দেখা যায় ছোট থেকে বড়, সকল বয়সের নারী-পুরুষকে। মৃদঙ্গের তাল, কীর্তনের সুর, শঙ্খধ্বনি আর রঙিন আবিরে চারপাশ মুখর হয়ে ওঠে এক অপার্থিব অনুভবে। উপস্থিত অনেকেই বলেন, “এই রথযাত্রা আমাদের মনে করিয়ে দেয় আমাদের শিকড়, আমাদের সংস্কৃতি,যেটা আমরা প্রবাসে থেকেও ভুলিনি।” রথযাত্রা শেষে ভক্তদের মাঝে বিতরণ করা হয় প্রসাদ।
এদিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল সুশৃঙ্খলতা ও সৌহার্দ্য। স্থানীয় প্রশাসনের সরব উপস্থিতি এবং স্বেচ্ছাসেবকদের আন্তরিক সহযোগিতায় পুরো অনুষ্ঠানটি হয় শান্তিপূর্ণ, সুশৃঙ্খল ও অত্যন্ত সফল।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, “এই রথযাত্রা শুধুই ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা নয়, এটি আমাদের প্রবাসী সমাজের মাঝে পারস্পরিক সম্পর্ক ও সংস্কৃতির বন্ধনকে শক্ত করে। আমাদের নতুন প্রজন্ম যাতে এই ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচিত হয়, সেটিও এই আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য।”
হ্যামট্রাম্যাক শহরের হৃদয়ে এই রথযাত্রা প্রমাণ করলো, ভূগোল বদলালেও সংস্কৃতির টান কখনো মুছে যায় না।