
হবিগঞ্জ, ৩ জুলাই : শহরের চৌধুরী বাজারে হৃদয়বিদারক এক ঘটনায় চোরের ছুরিকাঘাতে জনি দাস (১৭) নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন তার বড় ভাই জয় দাস, যিনি বর্তমানে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নিহত জনি হবিগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন এবং চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষার্থী হিসেবে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার ভোররাতে শহরের ডাকঘর এলাকাস্থিত দেয়ানত রাম সাহা বাড়ির মহব্বত মঞ্জিলের বাসিন্দা ব্যবসায়ী নর্ধন দাশের বাসায় একদল চোর প্রবেশ করে। চুরির ঘটনা আঁচ করতে পেরে পরিবারের লোকজন চোরদের একজনকে আটকানোর চেষ্টা করলে, চোরেরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে জনিকে ছুরিকাঘাত করে। বড় ভাই জয় দাস ছোট ভাইকে বাঁচাতে গেলে তাকেও ছুরিকাঘাত করা হয়।
দুই ভাইকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জনিকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) সজল সরকার বলেন, “আমরা নিহত জনির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। ঘটনার তদন্ত চলছে এবং হত্যাকারীদের গ্রেফতারে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।”
তবে এলাকাবাসীর দাবি, এটি শুধুমাত্র একটি চুরির ঘটনা নয়। তাদের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে জনিকে হত্যার উদ্দেশ্যেই কিছু যুবক চোরের ছদ্মবেশে বাসায় প্রবেশ করে। তারা প্রশাসনের কাছে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের শনাক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। হবিগঞ্জের এ মর্মান্তিক ঘটনায় শহরের সর্বত্র চরম উদ্বেগ ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। জনির অকাল মৃত্যুতে সহপাঠী, শিক্ষক এবং প্রতিবেশীরা শোকাহত।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার ভোররাতে শহরের ডাকঘর এলাকাস্থিত দেয়ানত রাম সাহা বাড়ির মহব্বত মঞ্জিলের বাসিন্দা ব্যবসায়ী নর্ধন দাশের বাসায় একদল চোর প্রবেশ করে। চুরির ঘটনা আঁচ করতে পেরে পরিবারের লোকজন চোরদের একজনকে আটকানোর চেষ্টা করলে, চোরেরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে জনিকে ছুরিকাঘাত করে। বড় ভাই জয় দাস ছোট ভাইকে বাঁচাতে গেলে তাকেও ছুরিকাঘাত করা হয়।
দুই ভাইকে দ্রুত হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জনিকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) সজল সরকার বলেন, “আমরা নিহত জনির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। ঘটনার তদন্ত চলছে এবং হত্যাকারীদের গ্রেফতারে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।”
তবে এলাকাবাসীর দাবি, এটি শুধুমাত্র একটি চুরির ঘটনা নয়। তাদের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে জনিকে হত্যার উদ্দেশ্যেই কিছু যুবক চোরের ছদ্মবেশে বাসায় প্রবেশ করে। তারা প্রশাসনের কাছে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের শনাক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। হবিগঞ্জের এ মর্মান্তিক ঘটনায় শহরের সর্বত্র চরম উদ্বেগ ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। জনির অকাল মৃত্যুতে সহপাঠী, শিক্ষক এবং প্রতিবেশীরা শোকাহত।