
ঢাকা, ৯ জুলাই : ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের জন্য আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এ নির্দেশনায় ভোটের আগে ও পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর ব্যবস্থা নিতে এবং নির্বাচনী এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। বুধবার (৯ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাত ৮টায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অগ্রগতি জানাতে ডাকা এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ কথা জানান।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম আরও জানান, ৮ লাখ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্বাচনের জন্য নিয়োজিত রাখা হবে এবং তাদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশের বডি ক্যামেরা ও সিসি টিভি ব্যবস্থার আওতায় আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তাছাড়া, ১৮ থেকে ৩২ বছর বয়সীদের জন্য পৃথক ভোটার তালিকা ও আলাদা ভোটিং বুথ রাখার উদ্যোগ নেওয়া হবে। ঝুঁকিপূর্ণ প্রায় ১৬ হাজার ভোটকেন্দ্রে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করতে বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এছাড়া, নির্বাচনকালের নিরাপত্তা মোতায়েন চারদিন থেকে সাতদিন করা হবে যাতে ভোটের আগে ও পরে কোনো সহিংসতা না ঘটে। প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদারও উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম আরও জানান, ৮ লাখ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্বাচনের জন্য নিয়োজিত রাখা হবে এবং তাদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশের বডি ক্যামেরা ও সিসি টিভি ব্যবস্থার আওতায় আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তাছাড়া, ১৮ থেকে ৩২ বছর বয়সীদের জন্য পৃথক ভোটার তালিকা ও আলাদা ভোটিং বুথ রাখার উদ্যোগ নেওয়া হবে। ঝুঁকিপূর্ণ প্রায় ১৬ হাজার ভোটকেন্দ্রে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করতে বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এছাড়া, নির্বাচনকালের নিরাপত্তা মোতায়েন চারদিন থেকে সাতদিন করা হবে যাতে ভোটের আগে ও পরে কোনো সহিংসতা না ঘটে। প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদারও উপস্থিত ছিলেন।