
নিউ জার্সি, ১২ জুলাই : নিউ জার্সি রাজ্যর আটলান্টিক সিটির পরিচিত মুখ, লেখক ও সাংবাদিক সুব্রত চৌধুরী এবং লাকি চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ সন্তান এ্যারোস্পেস প্রকৌশলী অর্ঘ্য চৌধুরী বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। তাঁর জীবনসঙ্গিনী হয়েছেন চট্টগ্রামের খ্যাতনামা ব্যবসায়ী চিত্তরঞ্জন সিকদার ও উজ্জ্বলা রানী সিকদারের কনিষ্ঠ কন্যা, প্রতিশ্রুতিশীল কম্পিউটার প্রকৌশলী অর্পিতা সিকদার।
বিবাহ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয় গত ৭ জুলাই, সোমবার রাতে, কানাডার টরন্টো শহরের একটি অভিজাত কনভেনশন হলে। এর আগে ঘোড়ায় চড়ে বর অর্ঘ্যের আগমন ছিল রাজকীয়; অন্যদিকে, পালকিতে করে আসেন কনে, যেন কল্পনার রাজকন্যার বাস্তব রূপ। অতিথিরা মুগ্ধ বিস্ময়ে চেয়েছিলেন সেই মুহূর্তে।

হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে সম্পন্ন এই শুভ পরিণয় ঘিরে ছিল আভিজাত্য, আধ্যাত্মিকতা এবং আনন্দঘন আবহ। এই আবেগঘন পরিবেশে বর-কনে একে অপরের গলায় মালা পরিয়ে সম্পন্ন করেন শুভদৃষ্টি। পাঞ্জাবি-শাড়িতে সজ্জিত দুই পরিবারের সদস্যরা পুরো পরিবেশকে করে তোলেন বর্ণিল ও আবেগঘন। আয়োজনে দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও সম্মানিত আমন্ত্রিত অতিথিদের উপস্থিতি বিয়েকে করে তোলে আরও হৃদয়গ্রাহী ও স্মরণীয়।
অতিথিদের জন্য পরিবেশিত হয় বাঙালি ঐতিহ্যবাহী নানা পদের ব্যঞ্জন। পাশাপাশি ছিল সংগীতানুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনা যা সমগ্র অনুষ্ঠানকে আরও আনন্দঘন করে তোলে।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য চৌধুরী পেশায় একজন মেধাবী এ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ার। তাঁর শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবনে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের সাফল্যের ছাপ। অপরদিকে অর্পিতা সিকদার একজন দক্ষ কম্পিউটার প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত, যিনি প্রযুক্তিখাতে ভবিষ্যতের সম্ভাবনাময় নেতৃত্বের প্রতিচ্ছবি বলে মনে করা হয়।
এই শুভ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া নতুন দম্পতির আগামী দিনগুলো যেন পরিপূর্ণ হয় ভালোবাসা, সৌহার্দ্য ও সফলতায়—এই কামনায় শুভানুধ্যায়ীরা তাঁদের শুভেচ্ছা ও আশীর্বাদ জানিয়েছেন।
বিবাহ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয় গত ৭ জুলাই, সোমবার রাতে, কানাডার টরন্টো শহরের একটি অভিজাত কনভেনশন হলে। এর আগে ঘোড়ায় চড়ে বর অর্ঘ্যের আগমন ছিল রাজকীয়; অন্যদিকে, পালকিতে করে আসেন কনে, যেন কল্পনার রাজকন্যার বাস্তব রূপ। অতিথিরা মুগ্ধ বিস্ময়ে চেয়েছিলেন সেই মুহূর্তে।

হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে সম্পন্ন এই শুভ পরিণয় ঘিরে ছিল আভিজাত্য, আধ্যাত্মিকতা এবং আনন্দঘন আবহ। এই আবেগঘন পরিবেশে বর-কনে একে অপরের গলায় মালা পরিয়ে সম্পন্ন করেন শুভদৃষ্টি। পাঞ্জাবি-শাড়িতে সজ্জিত দুই পরিবারের সদস্যরা পুরো পরিবেশকে করে তোলেন বর্ণিল ও আবেগঘন। আয়োজনে দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও সম্মানিত আমন্ত্রিত অতিথিদের উপস্থিতি বিয়েকে করে তোলে আরও হৃদয়গ্রাহী ও স্মরণীয়।
অতিথিদের জন্য পরিবেশিত হয় বাঙালি ঐতিহ্যবাহী নানা পদের ব্যঞ্জন। পাশাপাশি ছিল সংগীতানুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনা যা সমগ্র অনুষ্ঠানকে আরও আনন্দঘন করে তোলে।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য চৌধুরী পেশায় একজন মেধাবী এ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ার। তাঁর শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবনে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের সাফল্যের ছাপ। অপরদিকে অর্পিতা সিকদার একজন দক্ষ কম্পিউটার প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত, যিনি প্রযুক্তিখাতে ভবিষ্যতের সম্ভাবনাময় নেতৃত্বের প্রতিচ্ছবি বলে মনে করা হয়।
এই শুভ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া নতুন দম্পতির আগামী দিনগুলো যেন পরিপূর্ণ হয় ভালোবাসা, সৌহার্দ্য ও সফলতায়—এই কামনায় শুভানুধ্যায়ীরা তাঁদের শুভেচ্ছা ও আশীর্বাদ জানিয়েছেন।