
ওয়ারেন, ১৫ জুলাই :প্রবাসে বাংলা সংস্কৃতির এক প্রাণবন্ত মিলনমেলা নিয়ে মিশিগান কালিবাড়ি আয়োজন করতে যাচ্ছে একটি বর্ণিল ও উৎসবমুখর আয়োজন ‘বেঙ্গলি সামার ফেস্টিভ্যাল অ্যাট মিশিগান ২০২৫’। আগামী ২৭ জুলাই, রবিবার, মন্দির প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে এই ঐতিহ্যবাহী ও উৎসবমুখর অনুষ্ঠান।
উৎসবের ভেন্যু ২৬০১ ওয়েস্ট ৯ মাইল রোড, ওয়ারেন, মিশিগান। দুপুর ২টা থেকে শুরু হয়ে চলবে সন্ধ্যা ৯টা পর্যন্ত। আয়োজকরা জানিয়েছেন, উৎসবকে ঘিরে ইতোমধ্যে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি ও উৎসাহ।
উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ হবে জমকালো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ফ্যাশন শো। এতে স্থানীয় প্রতিভাবান শিল্পীরা পরিবেশন করবেন নৃত্য, সংগীত ও অন্যান্য পরিবেশনা। ফেস্টিভ্যাল মানেই শুধু অনুষ্ঠান নয়, খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা ও কেনাকাটার আনন্দও থাকবে । উৎসব প্রাঙ্গণে বসবে পোশাক ও গহনার দোকান, যেখানে পাওয়া যাবে বাঙালির ঐতিহ্যবাহী পোশাক, অলংকার এবং দেশি ডিজাইনের নানান সামগ্রী। এইসব আয়োজন প্রবাসে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মকে বাংলা সংস্কৃতির স্বাদ দিতে সাহায্য করবে এবং সকলের মনে জাগাবে এক টুকরো বাংলাদেশের অনুভব।
মিশিগান কালিবাড়ির প্রেসিডেন্ট শ্যামাব্রত হালদার জানান, আমাদের এই ফেস্টিভ্যালে প্রবাসী বাঙালি পরিবারগুলোর মধ্যে মিলনমেলা ঘটবে। বাংলার কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি প্রবাসে থেকেও বাঁচিয়ে রাখাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। এটি হবে সংস্কৃতির এক প্রাণবন্ত বিনিময়। তিনি আরও জানান, ফেস্টিভ্যালটি সকলের জন্য উন্মুক্ত। সবাইকে সপরিবারে অংশগ্রহণের জন্য আন্তরিক আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিনি।
উৎসবের ভেন্যু ২৬০১ ওয়েস্ট ৯ মাইল রোড, ওয়ারেন, মিশিগান। দুপুর ২টা থেকে শুরু হয়ে চলবে সন্ধ্যা ৯টা পর্যন্ত। আয়োজকরা জানিয়েছেন, উৎসবকে ঘিরে ইতোমধ্যে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি ও উৎসাহ।
উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ হবে জমকালো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ফ্যাশন শো। এতে স্থানীয় প্রতিভাবান শিল্পীরা পরিবেশন করবেন নৃত্য, সংগীত ও অন্যান্য পরিবেশনা। ফেস্টিভ্যাল মানেই শুধু অনুষ্ঠান নয়, খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা ও কেনাকাটার আনন্দও থাকবে । উৎসব প্রাঙ্গণে বসবে পোশাক ও গহনার দোকান, যেখানে পাওয়া যাবে বাঙালির ঐতিহ্যবাহী পোশাক, অলংকার এবং দেশি ডিজাইনের নানান সামগ্রী। এইসব আয়োজন প্রবাসে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মকে বাংলা সংস্কৃতির স্বাদ দিতে সাহায্য করবে এবং সকলের মনে জাগাবে এক টুকরো বাংলাদেশের অনুভব।
মিশিগান কালিবাড়ির প্রেসিডেন্ট শ্যামাব্রত হালদার জানান, আমাদের এই ফেস্টিভ্যালে প্রবাসী বাঙালি পরিবারগুলোর মধ্যে মিলনমেলা ঘটবে। বাংলার কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি প্রবাসে থেকেও বাঁচিয়ে রাখাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। এটি হবে সংস্কৃতির এক প্রাণবন্ত বিনিময়। তিনি আরও জানান, ফেস্টিভ্যালটি সকলের জন্য উন্মুক্ত। সবাইকে সপরিবারে অংশগ্রহণের জন্য আন্তরিক আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তিনি।