
ঢাকা, ১৮ জুলাই :শনিবার রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সমাবেশে নেতাকর্মীদের আনতে তিন জোড়া বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। ট্রেনগুলো চলবে রাজশাহী, সিরাজগঞ্জ ও ময়মনসিংহ রুটে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের তিনজন শীর্ষ কর্মকর্তার স্বাক্ষরিত চিঠিতে ট্রেন বরাদ্দের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। জামায়াতের আবেদনের প্রেক্ষিতে ট্রেনগুলো বরাদ্দ দেওয়া হয়।
রুট ও সময়সূচি:
রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী (মধুমতি এক্সপ্রেসের রেক):
আসা : ১৯ জুলাই রাত ১টা → ঢাকা সকাল ৬টা
ফিরতি : ১৯ জুলাই রাত ৮টা → রাজশাহী রাত ১:১৫
স্টপেজ : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, হরিয়ান, সরদহ রোড
সিরাজগঞ্জবাজার-ঢাকা-সিরাজগঞ্জবাজার:
আসা : ২০ জুলাই সকাল ৬টা → ঢাকা সকাল ৯:৩০
ফিরতি : রাত ১১:৫৫ → সিরাজগঞ্জ ভোর ৩:৩০
ঢাকা-ময়মনসিংহ-ঢাকা রুটে একবার করে চলাচল করবে।
ট্রেন চলাচলের অনুমোদন দিয়েছে রেলওয়ের উপ-পরিচালক মো. খায়রুল কবির স্বাক্ষরিত চিঠি। প্রত্যেকটি ট্রেন নির্ধারিত ভাড়া, সার্ভিস চার্জ ও অন্যান্য শর্ত সাপেক্ষে চালু থাকবে। দলটির দাবি, সমাবেশে লাখো নেতাকর্মীর অংশগ্রহণ হবে। ট্রেন ছাড়াও জামায়াত ইতোমধ্যে প্রায় ১০ হাজার বাসও রিজার্ভ করেছে বলে জানিয়েছে। উল্লেখযোগ্য যে, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিতে ট্রেন ভাড়ার উদাহরণ বাংলাদেশে বিরল হলেও নজিরবিহীন নয়। অতীতে আওয়ামী লীগও একবার রাজশাহী অঞ্চলে একটি সমাবেশে নেতাকর্মীদের আনতে বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছিল। সে সময় রাষ্ট্রীয় সম্পদের ব্যবহার নিয়ে রাজনৈতিক বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ে। জামায়াতের সাম্প্রতিক এই ট্রেন ভাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েও ইতোমধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের তিনজন শীর্ষ কর্মকর্তার স্বাক্ষরিত চিঠিতে ট্রেন বরাদ্দের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। জামায়াতের আবেদনের প্রেক্ষিতে ট্রেনগুলো বরাদ্দ দেওয়া হয়।
রুট ও সময়সূচি:
রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী (মধুমতি এক্সপ্রেসের রেক):
আসা : ১৯ জুলাই রাত ১টা → ঢাকা সকাল ৬টা
ফিরতি : ১৯ জুলাই রাত ৮টা → রাজশাহী রাত ১:১৫
স্টপেজ : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, হরিয়ান, সরদহ রোড
সিরাজগঞ্জবাজার-ঢাকা-সিরাজগঞ্জবাজার:
আসা : ২০ জুলাই সকাল ৬টা → ঢাকা সকাল ৯:৩০
ফিরতি : রাত ১১:৫৫ → সিরাজগঞ্জ ভোর ৩:৩০
ঢাকা-ময়মনসিংহ-ঢাকা রুটে একবার করে চলাচল করবে।
ট্রেন চলাচলের অনুমোদন দিয়েছে রেলওয়ের উপ-পরিচালক মো. খায়রুল কবির স্বাক্ষরিত চিঠি। প্রত্যেকটি ট্রেন নির্ধারিত ভাড়া, সার্ভিস চার্জ ও অন্যান্য শর্ত সাপেক্ষে চালু থাকবে। দলটির দাবি, সমাবেশে লাখো নেতাকর্মীর অংশগ্রহণ হবে। ট্রেন ছাড়াও জামায়াত ইতোমধ্যে প্রায় ১০ হাজার বাসও রিজার্ভ করেছে বলে জানিয়েছে। উল্লেখযোগ্য যে, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিতে ট্রেন ভাড়ার উদাহরণ বাংলাদেশে বিরল হলেও নজিরবিহীন নয়। অতীতে আওয়ামী লীগও একবার রাজশাহী অঞ্চলে একটি সমাবেশে নেতাকর্মীদের আনতে বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছিল। সে সময় রাষ্ট্রীয় সম্পদের ব্যবহার নিয়ে রাজনৈতিক বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ে। জামায়াতের সাম্প্রতিক এই ট্রেন ভাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েও ইতোমধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে।