
ওয়ারেন, ২১ জুলাই : উচ্ছ্বাস, আনন্দ আর শিকড়ের টানে মুখর হয়ে উঠেছিল মিশিগানের ওয়ারেন শহর। রোববার, নয়নাভিরাম হলমিচ পার্কে অনুষ্ঠিত হলো হবিগঞ্জ জেলা অ্যাসোসিয়েশন অব মিশিগানের বহুল প্রতীক্ষিত বার্ষিক বনভোজন। শত শত প্রবাসী হবিগঞ্জবাসীর অংশগ্রহণে রূপ নেয় এক বিরাট মিলনমেলায়।
নিউইয়র্কের বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতা, প্রবাসবন্ধু খ্যাত আইনজীবী এটর্নি মঈন চৌধুরী বেলুন উড়িয়ে বনভোজনের শুভ উদ্বোধন করেন। এরপর একে একে বক্তব্য রাখেন মুহিত মাহমুদ, শাহেদ আহমেদ, নাসির সবুজ, সৈয়দ মঈন দীপু, জাবেদ চৌধুরী, সাহেদুল হক, শামীম আহছান চৌধুরী, আনোয়ার আহমেদ, শাব্বির খান, ফয়সল আহমেদ চৌধুরী ও সেলিম আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এটর্নি মঈন চৌধুরী বলেন, প্রবাসে মতের ভিন্নতা থাকবেই। তবে দেশের মঙ্গল এবং প্রবাসী সমাজের ভবিষ্যতের স্বার্থে আমাদের ঐক্যই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি নিজেদের ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ না হই, তাহলে আগামী প্রজন্ম আমাদের সংস্কৃতি, ভাষা ও দেশের স্মৃতি থেকে দূরে সরে যাবে।
অন্যান্য বক্তারা সবাই প্রবাসে ঐক্য, সহমর্মিতা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।

দুপুর থেকে সন্ধ্যা অবধি চলা আয়োজনে মিশিগানের নানা প্রান্ত থেকে আগত হবিগঞ্জবাসীরা একত্রিত হন। শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে নারী-পুরুষ সবার অংশগ্রহণে মুখর হয়ে ওঠে পার্ক প্রাঙ্গণ। বাঙালি ঐতিহ্যের নানাবিধ খেলাধুলা ও বিনোদনমূলক আয়োজন ছিল দর্শনীয়। দুপুরে পরিবেশিত হয় নানা স্বাদের বাঙালি খাবার।
অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল র্যাফেল ড্র। প্রথম পুরস্কার স্বর্ণের চেইন জিতে নেন সিদ্দিক মুজমদার। এছাড়াও আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স, ৭৫ ও ৬৫ ইঞ্চির স্মার্ট টিভি, ল্যাপটপ, অ্যাপল ওয়াচসহ নানা আকর্ষণীয় পুরস্কার বিতরণ করা হয় বিজয়ীদের মধ্যে।
এই বনভোজন ছিল কেবল আনন্দ বিনোদনের উপলক্ষই নয়, বরং প্রবাসে একে অপরের সঙ্গে সংযোগ, পারস্পরিক সৌহার্দ্য এবং শিকড়ের টানে ফিরে দেখার এক অপূর্ব সুযোগ।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এমন আয়োজনে নতুন প্রজন্মকে বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
নিউইয়র্কের বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতা, প্রবাসবন্ধু খ্যাত আইনজীবী এটর্নি মঈন চৌধুরী বেলুন উড়িয়ে বনভোজনের শুভ উদ্বোধন করেন। এরপর একে একে বক্তব্য রাখেন মুহিত মাহমুদ, শাহেদ আহমেদ, নাসির সবুজ, সৈয়দ মঈন দীপু, জাবেদ চৌধুরী, সাহেদুল হক, শামীম আহছান চৌধুরী, আনোয়ার আহমেদ, শাব্বির খান, ফয়সল আহমেদ চৌধুরী ও সেলিম আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এটর্নি মঈন চৌধুরী বলেন, প্রবাসে মতের ভিন্নতা থাকবেই। তবে দেশের মঙ্গল এবং প্রবাসী সমাজের ভবিষ্যতের স্বার্থে আমাদের ঐক্যই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি নিজেদের ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ না হই, তাহলে আগামী প্রজন্ম আমাদের সংস্কৃতি, ভাষা ও দেশের স্মৃতি থেকে দূরে সরে যাবে।
অন্যান্য বক্তারা সবাই প্রবাসে ঐক্য, সহমর্মিতা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।

দুপুর থেকে সন্ধ্যা অবধি চলা আয়োজনে মিশিগানের নানা প্রান্ত থেকে আগত হবিগঞ্জবাসীরা একত্রিত হন। শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে নারী-পুরুষ সবার অংশগ্রহণে মুখর হয়ে ওঠে পার্ক প্রাঙ্গণ। বাঙালি ঐতিহ্যের নানাবিধ খেলাধুলা ও বিনোদনমূলক আয়োজন ছিল দর্শনীয়। দুপুরে পরিবেশিত হয় নানা স্বাদের বাঙালি খাবার।
অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল র্যাফেল ড্র। প্রথম পুরস্কার স্বর্ণের চেইন জিতে নেন সিদ্দিক মুজমদার। এছাড়াও আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স, ৭৫ ও ৬৫ ইঞ্চির স্মার্ট টিভি, ল্যাপটপ, অ্যাপল ওয়াচসহ নানা আকর্ষণীয় পুরস্কার বিতরণ করা হয় বিজয়ীদের মধ্যে।
এই বনভোজন ছিল কেবল আনন্দ বিনোদনের উপলক্ষই নয়, বরং প্রবাসে একে অপরের সঙ্গে সংযোগ, পারস্পরিক সৌহার্দ্য এবং শিকড়ের টানে ফিরে দেখার এক অপূর্ব সুযোগ।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এমন আয়োজনে নতুন প্রজন্মকে বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।