
ওয়ারেন, ২৮ জুলাই : গতকাল রোববার মিশিগানের ঐতিহ্যবাহী কালি মন্দিরে অনুষ্ঠিত হলো এক বর্ণিল ও উৎসবমুখর আয়োজন ‘বেঙ্গলি সামার ফেস্টিভ্যাল অ্যাট মিশিগান’। মন্দিরের বাইরের খোলা প্রাঙ্গণজুড়ে ছিল প্রাণচঞ্চল উৎসবের আবহ, রঙে ও রসে পরিপূর্ণ এক মিলনমেলা।
ফেস্টিভ্যালের শুভ সূচনা হয় যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ এবং ভারতের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে। এরপর শঙ্খধ্বনি ও ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় ঢাকের বর্ণময় বাদক পরিবেশনায় মুগ্ধ হয়ে যায় উপস্থিত দর্শক-শ্রোতারা।
বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৯টা পর্যন্ত টানা ছয় ঘণ্টা ব্যাপী চলে একের পর এক সাংস্কৃতিক আয়োজন। নৃত্য, সংগীত, কবিতা, ফ্যাশন শো সহ বিভিন্ন পরিবেশনায় মাতিয়ে তোলেন মন্দিরের শিল্পীবৃন্দ। বিশেষ করে প্রবাসে বেড়ে ওঠা বাঙালি নতুন প্রজন্মের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো।

ফেস্টিভ্যাল ঘিরে বসে নানা ধরনের স্টল। যা দর্শনার্থীদের বাড়তি আনন্দ ও উৎসবের আমেজ এনে দেয়। বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবার, পোশাক, গহনা ও হস্তশিল্পের দোকানে দর্শনার্থীদের ছিল উপচে পড়া ভিড়। শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের অংশগ্রহণে এক অভিন্ন প্রাণের উৎসবে পরিণত হয় আয়োজনটি। খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা, কেনাকাটা আর ছবি তোলায় ছিল সরব উৎসব চত্বর।
মিশিগান কালিবাড়ির প্রেসিডেন্ট শ্যামাব্রত হালদার বলেন, প্রবাসে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মকে বাংলা সংস্কৃতির স্বাদ দেওয়ার লক্ষ্যেই প্রতিবছর আমরা এই আয়োজন করে থাকি। এই ফেস্টিভ্যাল শুধু আনন্দের উপলক্ষ নয়, বরং এটি প্রবাসী বাঙালিদের মধ্যে এক সাংস্কৃতিক বন্ধনের সেতুবন্ধন তৈরি করে।
তিনি আরও বলেন, বাংলার কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি প্রবাসে থেকেও যেন হারিয়ে না যায়, এই লক্ষ্যেই আমাদের নিরন্তর প্রচেষ্টা। বেঙ্গলি সামার ফেস্টিভ্যাল এই চেতনারই এক অনন্য প্রকাশ।
ফেস্টিভ্যালের শুভ সূচনা হয় যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ এবং ভারতের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে। এরপর শঙ্খধ্বনি ও ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় ঢাকের বর্ণময় বাদক পরিবেশনায় মুগ্ধ হয়ে যায় উপস্থিত দর্শক-শ্রোতারা।
বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৯টা পর্যন্ত টানা ছয় ঘণ্টা ব্যাপী চলে একের পর এক সাংস্কৃতিক আয়োজন। নৃত্য, সংগীত, কবিতা, ফ্যাশন শো সহ বিভিন্ন পরিবেশনায় মাতিয়ে তোলেন মন্দিরের শিল্পীবৃন্দ। বিশেষ করে প্রবাসে বেড়ে ওঠা বাঙালি নতুন প্রজন্মের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো।

ফেস্টিভ্যাল ঘিরে বসে নানা ধরনের স্টল। যা দর্শনার্থীদের বাড়তি আনন্দ ও উৎসবের আমেজ এনে দেয়। বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবার, পোশাক, গহনা ও হস্তশিল্পের দোকানে দর্শনার্থীদের ছিল উপচে পড়া ভিড়। শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের অংশগ্রহণে এক অভিন্ন প্রাণের উৎসবে পরিণত হয় আয়োজনটি। খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা, কেনাকাটা আর ছবি তোলায় ছিল সরব উৎসব চত্বর।
মিশিগান কালিবাড়ির প্রেসিডেন্ট শ্যামাব্রত হালদার বলেন, প্রবাসে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মকে বাংলা সংস্কৃতির স্বাদ দেওয়ার লক্ষ্যেই প্রতিবছর আমরা এই আয়োজন করে থাকি। এই ফেস্টিভ্যাল শুধু আনন্দের উপলক্ষ নয়, বরং এটি প্রবাসী বাঙালিদের মধ্যে এক সাংস্কৃতিক বন্ধনের সেতুবন্ধন তৈরি করে।
তিনি আরও বলেন, বাংলার কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি প্রবাসে থেকেও যেন হারিয়ে না যায়, এই লক্ষ্যেই আমাদের নিরন্তর প্রচেষ্টা। বেঙ্গলি সামার ফেস্টিভ্যাল এই চেতনারই এক অনন্য প্রকাশ।