
হবিগঞ্জ, ১৭ আগস্ট : হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দুদক হবিগঞ্জ কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. এরশাদ মিয়ার নেতৃত্বে একটি টিম এ অভিযান পরিচালনা করে।
অভিযানকালে দুদক কর্মকর্তারা পুরো হাসপাতাল চত্বর ঘুরে ঘুরে পরিদর্শন করেন। উপ-পরিচালক মো. এরশাদ মিয়া জানান, হাসপাতালে অব্যবস্থাপনা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও খাবারে অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতেই এ অভিযান চালানো হয়। তিনি বলেন, “খাবারের অন্যান্য আইটেম ঠিক থাকলেও সকালের নাস্তায় সরবরাহ করা রুটিতে কোনো লেবেল পাওয়া যায়নি। ফলে এর উৎস ও মেয়াদ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতার পরিস্থিতি সেদিন মোটামুটি সন্তোষজনক থাকলেও ধারণা করা হচ্ছে দুদকের আগমন টের পেয়ে আগেভাগেই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করা হয়েছে। বর্তমানে ২৫০ শয্যার হাসপাতালে ৫০০-রও বেশি রোগী ভর্তি থাকায় কিছু ক্ষেত্রে অব্যবস্থাপনা চোখে পড়েছে। জনবল সংকটের কারণেই এমন অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে বলে হাসপাতালের আরএমও মন্তব্য করেন। দুদকের উপ-পরিচালক জানান, এসব বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে এবং কাউকে না জানিয়ে শিগগিরই পুনরায় অভিযান চালানো হবে।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ আমিনুল হক সরকার বলেন, “আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে। তবে ব্যবহারকারীদেরও সচেতন হতে হবে। পর্যাপ্ত জনবল থাকলে এ সংকট অনেকটাই কেটে যাবে।”
অভিযানকালে দুদক কর্মকর্তারা পুরো হাসপাতাল চত্বর ঘুরে ঘুরে পরিদর্শন করেন। উপ-পরিচালক মো. এরশাদ মিয়া জানান, হাসপাতালে অব্যবস্থাপনা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও খাবারে অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতেই এ অভিযান চালানো হয়। তিনি বলেন, “খাবারের অন্যান্য আইটেম ঠিক থাকলেও সকালের নাস্তায় সরবরাহ করা রুটিতে কোনো লেবেল পাওয়া যায়নি। ফলে এর উৎস ও মেয়াদ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, হাসপাতালে পরিচ্ছন্নতার পরিস্থিতি সেদিন মোটামুটি সন্তোষজনক থাকলেও ধারণা করা হচ্ছে দুদকের আগমন টের পেয়ে আগেভাগেই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করা হয়েছে। বর্তমানে ২৫০ শয্যার হাসপাতালে ৫০০-রও বেশি রোগী ভর্তি থাকায় কিছু ক্ষেত্রে অব্যবস্থাপনা চোখে পড়েছে। জনবল সংকটের কারণেই এমন অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে বলে হাসপাতালের আরএমও মন্তব্য করেন। দুদকের উপ-পরিচালক জানান, এসব বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে এবং কাউকে না জানিয়ে শিগগিরই পুনরায় অভিযান চালানো হবে।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ আমিনুল হক সরকার বলেন, “আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে। তবে ব্যবহারকারীদেরও সচেতন হতে হবে। পর্যাপ্ত জনবল থাকলে এ সংকট অনেকটাই কেটে যাবে।”