
ফ্লোরিডা, ১৮ আগস্ট : বঙ্গবন্ধুর অবদান কে খাটো করে বাংলাদেশ এগুতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু বিশ্ব দরবারে এক বরনীয় বীর। গত ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে বিভিন্ন বক্তারা একথা বলেন।
সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ভিপি আনোয়ার হোসেন সেন্টুর সভাপতিত্বে ও সাবেক ছাত্রনেতা নাজিম উল্লাহ লিটনের পরিচালনায়, শোক দিবসের বিশেষ আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৫ আগষ্টের নিহতরা সবাই আমাদের স্বজন। ঘুমন্ত অবস্থায় জাতির জনক সহ পুরো পরিবার কে মেরে ফেলা এই বিশ্ব ইতিহাসে একটি নজিরবিহীন ন্যাক্কারজনক ঘটনা।
শেখ মুজিবুর রহমানই একমাত্র নেতা যিনি একটি স্বাধীন রাস্ট্রের জন্য, মানুষের অধিকার আাদায়ের জন্য ৩০৫৩ দিন জেলে কাটিয়েছেন। তিনি কোন সাধারণ পর্যায়ের নেতা ছিলেন না ৷ আজ বাংলাদেশের মানুষ জাতীয় শোক দিবস পালন করতে পারে না। একটি ফ্যাসিস্ট গোষ্টি বঙ্গবন্ধুর বাড়ী পুড়িয়ে দিয়েছে। আজ অরাজনৈতিক মানুষেরা তার বাড়ীতে শ্রদ্ধা জানাতে পারে না। আজ বাংলাদেশে জাতির জনকের স্মৃতি মুছে ফেলা হচ্ছে। আমরা এরকম অপচেষ্টার নিন্দা জানাই।
সেন্ট্রাল ফ্লোরিডায় বসবাসরত বঙ্গবন্ধুর অনুসারীরা নানা সিটি থেকে শোক দিবসের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত হন সন্ধ্যা ৭ টায়। জাতীয় সংগীত এর মাধ্যমে শোক সভা শুরু হয়। জাতির জনকের নানা প্রতিকৃতি দিয়ে সাজানো হয় বোম্বে গ্রীলের ভেন্যুটা।
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার ও উপজেলার বঙ্গবন্ধু অনুসারীরা শোক দিবসের মুক্ত আলোচনায় আরো বলেন, আজ বাংলাদেশের মানুষ ভাল নেই। ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা চলছে। আজ জাতীয় শোক দিবসের ছুটি নেই, জাতির জনকের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। তবে সারা বিশ্বের বঙ্গবন্ধুর অনুসারীরা আজ ঐক্যবদ্ধ।
আলোচনা সভায় জাতীর জনকের বর্ণাঢ্য জীবন নিয়ে আলোচনা করেন ডা: মুরাদ খান ঠাকুর, প্রকৌশলী ইকবাল হায়দার, ডা: নুরুল আমিন, (অব:) মেজর মুনির, সাব্বির রহমান, জয়নাল চৌধুরী, আজিজুর রহমান, কাজী আসিফ সুকন, শাওন প্রজা ( স্টীভ খান), সাংবাদিক- কলামিস্ট জুয়েল সাদত, বাহার হোসেন, সাবেক ছাত্রনেতা আতিক মাহমুদ সাজিদ, নুর মোহাম্মদ, জসিম উদ্দিন, শামসুদ তোহা, ইউনুস হোসেন, কাজী শাহজাহান, মিজানুর রহমান বাচ্চু, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা ফিরোজ, কমল হাসান প্রমুখ।
সভায় বিশেষ অতিথি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখক ডা: নুরুল আমিন বলেন, কেউ চাইলেই জাতির জনকের অবদান ছোট করতে পারবে না। তিনি একজন মহান নেতা। বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী ইকবাল হায়দার বলেন, এই মুহুর্তে বাংলাদেশ একটি কঠিন সময় পার করছে, ইতিহাসকে বিকৃত করা হচ্ছে। ইতিহাসের পাতায় পাতায় শেখ মুজিবুর রহমান থাকবেন। জয় বাংলা একটি সার্বজনিন স্লোগান।
মেজর (অব:) মুনির বলেন, আমাদের অহংকার করার মত একটা দেশ জাতির জনক দিয়ে গেছেন। আমরা উনার জন্য সব সময় দোয়া করি। সাংবাদিক কলামিষ্ট জুয়েল সাদত বলেন, হিংসা বিদ্বেষ দিয়ে ইতিহাস লুকানো যায় না। আজ যারা ১৫ আগস্ট পালন করতে সাধারণ মানুষদের হেনস্তা করছেন, তারা জেনে রাখুন। ইতিহাস নির্মম, ইতিহাস কাউকে ছাড়বে না। শোক সভায় বাংলাদেশ ও জাতির জনককে নিয়ে কবিতা আবৃত্তি করেন মাহফুজুর রহমান।
প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য ডা: মুরাদ খান ঠাকুর বলেন, বাংলাদেশের ডায়নামিক উন্নয়নে প্রতিহিংসায় একটি গোষ্টি বাংলাদেশকে নিয়ে অপরাজনীতি করছে। বঙ্গবন্ধু এখনও ১৮ কোটি বাংলাদেশের মানুষের অনুপ্রেরণা। শেখ মুজিবুর রহমান একটি দেশ দিয়েছেন এবং শেখ হাসিনা নতুন উন্নয়ন এর বাংলাদেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনার ব্যাপক উন্নয়ন বিশ্বের অনেক দেশই নিতে পারে নাই। তাকে বার বার মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে ইতিহাসের পাতায় জাতির জনকের পরিবার মুল্যায়িত হবেন। এই ঘোর অন্ধকার কেটে যাবে ।
সভায় শেষ পর্যায়ে হাফিজ সাব্বির রহমান জাতির জনকের পরিবারের জীবিত ও মৃত সকলের জন্য দোয়া করেন। সভাপতির বক্তব্যে আনোয়ার হোসেন সেন্টু বলেন, জাতীয় শোক দিবসে আমাদের অনুরোধ সবাই সোস্যাল মিডিয়াতে একটিভ থাকবেন। আমাদের জনগনকে সোস্যাল মিডিয়া দিয়ে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল। বাংলাদেশের সর্বভৌমত্ব আজ হুমকির মুখে—চুপ থাকলে চলবে না। আসুন, আমরা সবাই একসাথে সোচ্চার হই, দেশের মর্যাদা ও স্বাধীনতা রক্ষায় দৃপ্ত কণ্ঠে দাঁড়াই।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উল্লাহ লিটন উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানান এবং বলেন,বাংলাদেশ থেকে সম্প্রতি ঘুরে এসেছি, দেশের কোন খেটে খাওয়া মানুষ ভাল নেই। দেশে একটা নীরব দুর্ভিক্ষ চলছে। সবাই যার যার অবস্থান থেকে এই নব্য ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হউন। রাতের খাবারের মাধ্যমে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা শেষ হয়।
সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ভিপি আনোয়ার হোসেন সেন্টুর সভাপতিত্বে ও সাবেক ছাত্রনেতা নাজিম উল্লাহ লিটনের পরিচালনায়, শোক দিবসের বিশেষ আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৫ আগষ্টের নিহতরা সবাই আমাদের স্বজন। ঘুমন্ত অবস্থায় জাতির জনক সহ পুরো পরিবার কে মেরে ফেলা এই বিশ্ব ইতিহাসে একটি নজিরবিহীন ন্যাক্কারজনক ঘটনা।
শেখ মুজিবুর রহমানই একমাত্র নেতা যিনি একটি স্বাধীন রাস্ট্রের জন্য, মানুষের অধিকার আাদায়ের জন্য ৩০৫৩ দিন জেলে কাটিয়েছেন। তিনি কোন সাধারণ পর্যায়ের নেতা ছিলেন না ৷ আজ বাংলাদেশের মানুষ জাতীয় শোক দিবস পালন করতে পারে না। একটি ফ্যাসিস্ট গোষ্টি বঙ্গবন্ধুর বাড়ী পুড়িয়ে দিয়েছে। আজ অরাজনৈতিক মানুষেরা তার বাড়ীতে শ্রদ্ধা জানাতে পারে না। আজ বাংলাদেশে জাতির জনকের স্মৃতি মুছে ফেলা হচ্ছে। আমরা এরকম অপচেষ্টার নিন্দা জানাই।
সেন্ট্রাল ফ্লোরিডায় বসবাসরত বঙ্গবন্ধুর অনুসারীরা নানা সিটি থেকে শোক দিবসের আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত হন সন্ধ্যা ৭ টায়। জাতীয় সংগীত এর মাধ্যমে শোক সভা শুরু হয়। জাতির জনকের নানা প্রতিকৃতি দিয়ে সাজানো হয় বোম্বে গ্রীলের ভেন্যুটা।
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার ও উপজেলার বঙ্গবন্ধু অনুসারীরা শোক দিবসের মুক্ত আলোচনায় আরো বলেন, আজ বাংলাদেশের মানুষ ভাল নেই। ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা চলছে। আজ জাতীয় শোক দিবসের ছুটি নেই, জাতির জনকের নাম মুছে ফেলা হয়েছে। তবে সারা বিশ্বের বঙ্গবন্ধুর অনুসারীরা আজ ঐক্যবদ্ধ।
আলোচনা সভায় জাতীর জনকের বর্ণাঢ্য জীবন নিয়ে আলোচনা করেন ডা: মুরাদ খান ঠাকুর, প্রকৌশলী ইকবাল হায়দার, ডা: নুরুল আমিন, (অব:) মেজর মুনির, সাব্বির রহমান, জয়নাল চৌধুরী, আজিজুর রহমান, কাজী আসিফ সুকন, শাওন প্রজা ( স্টীভ খান), সাংবাদিক- কলামিস্ট জুয়েল সাদত, বাহার হোসেন, সাবেক ছাত্রনেতা আতিক মাহমুদ সাজিদ, নুর মোহাম্মদ, জসিম উদ্দিন, শামসুদ তোহা, ইউনুস হোসেন, কাজী শাহজাহান, মিজানুর রহমান বাচ্চু, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রনেতা ফিরোজ, কমল হাসান প্রমুখ।
সভায় বিশেষ অতিথি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখক ডা: নুরুল আমিন বলেন, কেউ চাইলেই জাতির জনকের অবদান ছোট করতে পারবে না। তিনি একজন মহান নেতা। বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী ইকবাল হায়দার বলেন, এই মুহুর্তে বাংলাদেশ একটি কঠিন সময় পার করছে, ইতিহাসকে বিকৃত করা হচ্ছে। ইতিহাসের পাতায় পাতায় শেখ মুজিবুর রহমান থাকবেন। জয় বাংলা একটি সার্বজনিন স্লোগান।
মেজর (অব:) মুনির বলেন, আমাদের অহংকার করার মত একটা দেশ জাতির জনক দিয়ে গেছেন। আমরা উনার জন্য সব সময় দোয়া করি। সাংবাদিক কলামিষ্ট জুয়েল সাদত বলেন, হিংসা বিদ্বেষ দিয়ে ইতিহাস লুকানো যায় না। আজ যারা ১৫ আগস্ট পালন করতে সাধারণ মানুষদের হেনস্তা করছেন, তারা জেনে রাখুন। ইতিহাস নির্মম, ইতিহাস কাউকে ছাড়বে না। শোক সভায় বাংলাদেশ ও জাতির জনককে নিয়ে কবিতা আবৃত্তি করেন মাহফুজুর রহমান।
প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য ডা: মুরাদ খান ঠাকুর বলেন, বাংলাদেশের ডায়নামিক উন্নয়নে প্রতিহিংসায় একটি গোষ্টি বাংলাদেশকে নিয়ে অপরাজনীতি করছে। বঙ্গবন্ধু এখনও ১৮ কোটি বাংলাদেশের মানুষের অনুপ্রেরণা। শেখ মুজিবুর রহমান একটি দেশ দিয়েছেন এবং শেখ হাসিনা নতুন উন্নয়ন এর বাংলাদেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনার ব্যাপক উন্নয়ন বিশ্বের অনেক দেশই নিতে পারে নাই। তাকে বার বার মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে ইতিহাসের পাতায় জাতির জনকের পরিবার মুল্যায়িত হবেন। এই ঘোর অন্ধকার কেটে যাবে ।
সভায় শেষ পর্যায়ে হাফিজ সাব্বির রহমান জাতির জনকের পরিবারের জীবিত ও মৃত সকলের জন্য দোয়া করেন। সভাপতির বক্তব্যে আনোয়ার হোসেন সেন্টু বলেন, জাতীয় শোক দিবসে আমাদের অনুরোধ সবাই সোস্যাল মিডিয়াতে একটিভ থাকবেন। আমাদের জনগনকে সোস্যাল মিডিয়া দিয়ে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল। বাংলাদেশের সর্বভৌমত্ব আজ হুমকির মুখে—চুপ থাকলে চলবে না। আসুন, আমরা সবাই একসাথে সোচ্চার হই, দেশের মর্যাদা ও স্বাধীনতা রক্ষায় দৃপ্ত কণ্ঠে দাঁড়াই।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উল্লাহ লিটন উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানান এবং বলেন,বাংলাদেশ থেকে সম্প্রতি ঘুরে এসেছি, দেশের কোন খেটে খাওয়া মানুষ ভাল নেই। দেশে একটা নীরব দুর্ভিক্ষ চলছে। সবাই যার যার অবস্থান থেকে এই নব্য ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হউন। রাতের খাবারের মাধ্যমে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা শেষ হয়।