
সিলেট, ২১ আগস্ট : সাদা পাথর লুটের ঘটনায় দেশজুড়ে আলোচনার মধ্যে সিলেটের নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন মো. সারওয়ার আলম।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে এসে পৌঁছান তিনি। তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। পরে তিনি পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা বিষয়ক কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন। এসময় সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা উন নবীসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সারোয়ার আলমকে সিলেটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভেজালবিরোধী অভিযানে আলোচিত এই প্রশাসনিক কর্মকর্তা এর মধ্য দিয়েই সিলেটে তার জেলা প্রশাসক হিসেবে প্রশাসনিক যাত্রার সূচনা করলেন।
২৭তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলম ২০০৮ সালে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন। পরে দীর্ঘ সময় র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ভেজালবিরোধী অভিযানে দেশব্যাপী আলোচনায় আসেন। সাধারণ মানুষের আস্থা ও প্রশংসা কুড়িয়ে তিনি হয়ে ওঠেন পরিচ্ছন্ন প্রশাসনের প্রতীক। সর্বশেষ তিনি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
তবে সিলেটে যোগদান করে তাকে নিতে হবে নানা চ্যালেঞ্জ। সম্প্রতি সিলেটে পাথর লুট ও অবৈধ খনন নিয়ে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের প্রতিফলন সিলেটেও পড়েছে। বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সবজির দামে। সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়লেও কার্যকর মনিটরিং ও টেকসই সমাধান এখনো অধরা।
এসব সংকটের মুখোমুখি হয়েই সারোয়ার আলম তার প্রশাসনিক জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন। তাকে ঘিরে সিলেটবাসীর প্রত্যাশা- পাথর লুট রোধ, পর্যটন খাতের শৃঙ্খলা পুনঃস্থাপন এবং বাজার ব্যবস্থাপনা স্বচ্ছ করার ক্ষেত্রে ভেজালবিরোধী অভিযানের মতো দৃঢ় পদক্ষেপ এবারও দেখা যাবে।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে এসে পৌঁছান তিনি। তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। পরে তিনি পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা বিষয়ক কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন। এসময় সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা উন নবীসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সারোয়ার আলমকে সিলেটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভেজালবিরোধী অভিযানে আলোচিত এই প্রশাসনিক কর্মকর্তা এর মধ্য দিয়েই সিলেটে তার জেলা প্রশাসক হিসেবে প্রশাসনিক যাত্রার সূচনা করলেন।
২৭তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলম ২০০৮ সালে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন। পরে দীর্ঘ সময় র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ভেজালবিরোধী অভিযানে দেশব্যাপী আলোচনায় আসেন। সাধারণ মানুষের আস্থা ও প্রশংসা কুড়িয়ে তিনি হয়ে ওঠেন পরিচ্ছন্ন প্রশাসনের প্রতীক। সর্বশেষ তিনি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
তবে সিলেটে যোগদান করে তাকে নিতে হবে নানা চ্যালেঞ্জ। সম্প্রতি সিলেটে পাথর লুট ও অবৈধ খনন নিয়ে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের প্রতিফলন সিলেটেও পড়েছে। বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও সবজির দামে। সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়লেও কার্যকর মনিটরিং ও টেকসই সমাধান এখনো অধরা।
এসব সংকটের মুখোমুখি হয়েই সারোয়ার আলম তার প্রশাসনিক জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন। তাকে ঘিরে সিলেটবাসীর প্রত্যাশা- পাথর লুট রোধ, পর্যটন খাতের শৃঙ্খলা পুনঃস্থাপন এবং বাজার ব্যবস্থাপনা স্বচ্ছ করার ক্ষেত্রে ভেজালবিরোধী অভিযানের মতো দৃঢ় পদক্ষেপ এবারও দেখা যাবে।