
ডেট্রয়েট, ২৯ আগস্ট : মিশিগান বেকারত্ব বীমা সংস্থার হয়ে কাজ করা রেডফোর্ড টাউনশিপের বাসিন্দা জ্যানিন রেফোর্ড (৩৯) ফেডারেল ঘুষ ও গুরুতর পরিচয় চুরির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার তিনি ডেট্রয়েটের ফেডারেল আদালতে দোষ স্বীকার করেন।
মার্কিন অ্যাটর্নি জেরোম গর্গন জুনিয়র জানান, রেফোর্ড ফেডারেল প্রোগ্রাম ঘুষের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার জন্য আগামী ৮ জানুয়ারি সাজা শুনানির মুখোমুখি হবেন। এ ক্ষেত্রে তিনি সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড এবং পরিচয় চুরির অপরাধে বাধ্যতামূলক দুই বছরের সাজা পেতে পারেন।
গর্গন বলেন, “যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা ঘুষ গ্রহণ করেন, তবে পরবর্তী পদক্ষেপ হবে বিচারকের কাছে জবাবদিহি করা। দুর্নীতি সরকারের প্রতি জনআস্থা নষ্ট করে এবং আমরা তা আক্রমণাত্মকভাবে বিচার করব।”
রেফোর্ডের আইনজীবী স্যানফোর্ড শুলম্যান জানান, মামলাটি তার মক্কেলের পাঁচ বছর আগের আচরণ থেকে উদ্ভূত। তিনি বলেন, “জ্যানিন ষড়যন্ত্রে তার দায়িত্ব স্বীকার করেছেন। ক্ষতির সামান্য অংশই তিনি পেয়েছেন এবং এর বাইরে তার কোনো অপরাধমূলক ইতিহাস নেই।”
কর্তৃপক্ষ জানায়, রেফোর্ড কর্মরত অবস্থায় ৫০ হাজার ডলারেরও বেশি ঘুষ গ্রহণ করেন এবং অনুমোদন ছাড়া বেকারত্ব সুবিধার দাবি অ্যাক্সেস করেন। তিনি জালিয়াতি প্রতিরোধ ব্যবস্থা পাশ কাটিয়ে ভুয়া দাবিগুলো খারিজ না করে উল্টে অনুমোদন দেন, যার ফলে অবৈধভাবে ২.৮৬ মিলিয়ন ডলারের বেশি সুবিধা বিতরণ হয়।
সংস্থার পরিচালক জেসন পামার এক বিবৃতিতে বলেন, “এই মামলাটি প্রমাণ করে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। রেফোর্ড তার সহকর্মী ও মিশিগানের করদাতাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন শুধুমাত্র ব্যক্তিগত লাভের জন্য। আমরা ষড়যন্ত্রকারীদের সহ্য করব না।”
যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম বিভাগের মহাপরিদর্শক কার্যালয়ের স্পেশাল এজেন্ট মেগান হাওয়েল বলেন, রেফোর্ড সংবেদনশীল তথ্য ও রাজ্যের ডেটা সিস্টেমে তার প্রবেশাধিকারের অপব্যবহার করেছেন। তিনি আরও যোগ করেন, “আমরা আইন প্রয়োগকারী অংশীদারদের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব যাতে এ ধরনের প্রতারণা প্রতিরোধ করা যায়।”
Source & Photo: http://detroitnews.com
মার্কিন অ্যাটর্নি জেরোম গর্গন জুনিয়র জানান, রেফোর্ড ফেডারেল প্রোগ্রাম ঘুষের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার জন্য আগামী ৮ জানুয়ারি সাজা শুনানির মুখোমুখি হবেন। এ ক্ষেত্রে তিনি সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ড এবং পরিচয় চুরির অপরাধে বাধ্যতামূলক দুই বছরের সাজা পেতে পারেন।
গর্গন বলেন, “যদি কোনো সরকারি কর্মকর্তা ঘুষ গ্রহণ করেন, তবে পরবর্তী পদক্ষেপ হবে বিচারকের কাছে জবাবদিহি করা। দুর্নীতি সরকারের প্রতি জনআস্থা নষ্ট করে এবং আমরা তা আক্রমণাত্মকভাবে বিচার করব।”
রেফোর্ডের আইনজীবী স্যানফোর্ড শুলম্যান জানান, মামলাটি তার মক্কেলের পাঁচ বছর আগের আচরণ থেকে উদ্ভূত। তিনি বলেন, “জ্যানিন ষড়যন্ত্রে তার দায়িত্ব স্বীকার করেছেন। ক্ষতির সামান্য অংশই তিনি পেয়েছেন এবং এর বাইরে তার কোনো অপরাধমূলক ইতিহাস নেই।”
কর্তৃপক্ষ জানায়, রেফোর্ড কর্মরত অবস্থায় ৫০ হাজার ডলারেরও বেশি ঘুষ গ্রহণ করেন এবং অনুমোদন ছাড়া বেকারত্ব সুবিধার দাবি অ্যাক্সেস করেন। তিনি জালিয়াতি প্রতিরোধ ব্যবস্থা পাশ কাটিয়ে ভুয়া দাবিগুলো খারিজ না করে উল্টে অনুমোদন দেন, যার ফলে অবৈধভাবে ২.৮৬ মিলিয়ন ডলারের বেশি সুবিধা বিতরণ হয়।
সংস্থার পরিচালক জেসন পামার এক বিবৃতিতে বলেন, “এই মামলাটি প্রমাণ করে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। রেফোর্ড তার সহকর্মী ও মিশিগানের করদাতাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন শুধুমাত্র ব্যক্তিগত লাভের জন্য। আমরা ষড়যন্ত্রকারীদের সহ্য করব না।”
যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম বিভাগের মহাপরিদর্শক কার্যালয়ের স্পেশাল এজেন্ট মেগান হাওয়েল বলেন, রেফোর্ড সংবেদনশীল তথ্য ও রাজ্যের ডেটা সিস্টেমে তার প্রবেশাধিকারের অপব্যবহার করেছেন। তিনি আরও যোগ করেন, “আমরা আইন প্রয়োগকারী অংশীদারদের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব যাতে এ ধরনের প্রতারণা প্রতিরোধ করা যায়।”
Source & Photo: http://detroitnews.com