
ওয়ারেন, ৩১ আগস্ট : জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অধ্যায়গুলোর একটি শুরু হতে যাচ্ছে অনিক-কেয়া দম্পতির জন্য। তাঁদের পরিবারে আসতে চলেছে এক ছোট্ট অতিথি, যাকে অক্টোবরের শেষ বা নভেম্বরের শুরুতে স্বাগত জানাবেন তাঁরা। এই আনন্দঘন সংবাদকে স্মরণীয় করে রাখতে গতকাল সন্ধ্যায় ওয়ারেন সিটির শিব মন্দিরের হলরুমে অনুষ্ঠিত হলো এক বর্ণাঢ্য বেবি শাওয়ার অনুষ্ঠান।

নতুন অতিথিকে পৃথিবীতে স্বাগত জানানোর আনন্দে দাদু ওয়ারেন সিটির বাসিন্দা শিব মন্দিরের প্রধান প্রিস্ট পূর্ণেন্দু চক্রবর্তী অপু ও ঠাকুরমা চন্দনা বানার্জি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। তাঁদের পরিকল্পনা ও ভক্তিমূলক উদ্যোগে অনুষ্ঠানটি পেয়েছিল বিশেষ মাত্রা। সকাল থেকেই উৎসবমুখর পরিবেশে সেজে উঠেছিল অনুষ্ঠানস্থল। হাসি-আনন্দ আর শুভেচ্ছার আবহে যখন একে একে অতিথিদের আগমন ঘটছিল, তখন সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন কেয়া-র বাবা অজিত দাশ ও মা কল্পনা কুন্ডুসহ পরিবারের সদস্যরা। সবাই নান্দনিক পোশাকে সজ্জিত হয়ে উপস্থিত হন। তাঁদের হাতে ছিল আকর্ষণীয় ও সুস্বাদু খাবারে সাজানো ডালা, যা অনুষ্ঠানের আমেজকে আরও রঙিন ও বর্ণিল করে তোলে।

সকাল থেকেই উৎসবমুখর পরিবেশে সেজে উঠেছিল অনুষ্ঠানস্থল। রঙিন আলো, ফুল আর নান্দনিক সাজসজ্জায় প্রতিটি কোণ সাজানো ছিল সৃজনশীলতার ছোঁয়ায়। হাসি-আনন্দ আর সুরের মেলবন্ধনে হলরুমটি পরিণত হয় প্রাণবন্ত মিলনমেলায়। অনুষ্ঠানে পরিবার, বন্ধু ও স্বজনরা একত্রিত হয়ে হবু বাবা-মাকে শুভেচ্ছা জানান। নতুন জীবনের আগমনের প্রত্যাশায় উপস্থিত সকলেই আন্তরিক শুভকামনা প্রকাশ করেন। হাসি, গান, আড্ডা আর আবেগঘন মুহূর্তে ভরা এই আয়োজন সবার মনে রেখে যায় এক স্মরণীয় ছাপ।

আয়োজনে ছিল কেক কাটা, নাচ-গান ও খাওয়া-দাওয়ার মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা। চিনু মৃধা, অমিতা মৃধা, কাবেরী দে, শর্মি চক্রবর্তী, সুস্মিতা চৌধুরী, রিংকু ও পিংকু দাস এবং দীপক দে পরিবেশন করেন সুমধুর সংগীত। অনুষ্ঠানকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলেন জাতীয় পুরষ্কারপ্রাপ্ত শিল্পী পৃথা দেব, যিনি মনোমুগ্ধকর সংগীত পরিবেশন করেন। নৃত্য পরিবেশনায় অংশ নেন জেসিকা, হৃষিকা, রিয়া, কুয়াশা, অর্পিতা, মৃত্তিকা, স্বর্নিকা, আনিস্কা, অম্বিকা, স্নেহা ও শ্রুতি। যাঁদের প্রাণবন্ত নাচে অনুষ্ঠানটি হয়ে ওঠে আরও রঙিন।

কেক কাটার আগে সুধী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন শিব মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট দার্শনিক ও চিকিৎসক ড. দেবাশীষ মৃধা, চিনৃ মৃধা,মন্দিরের চিফ কো-অর্ডিনেটর রতন হালদার, সৌরভ চৌধুরী, পূর্ণেন্দু চক্রবর্তী অপু, রাখি রঞ্জন রায়, চন্দনা বানার্জি, সুভাস দাশ প্রমুখ। তাঁদের বক্তব্যে অনিক-কেয়া দম্পতির জন্য শুভকামনা ও নতুন অতিথির আগমনের আনন্দ ফুটে ওঠে। অনিক-কেয়া দম্পতির এই আয়োজনে প্রতিফলিত হলো পরিবারের উষ্ণতা, প্রীতি ও মিলনমেলার এক অনন্য উদাহরণ। নতুন জীবনের আগমনকে ঘিরে যে আনন্দ আর আবেগ ছড়িয়ে পড়েছে, তা নিঃসন্দেহে তাঁদের পরিবার ও পরিমণ্ডলের জন্য হয়ে থাকবে এক চিরস্মরণীয় স্মৃতি।

সন্তানধারণের সাত মাস পূর্ণ হলে হবু মায়ের জন্য সাধারণত এমন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতিতে এ আয়োজনের ভিন্ন নাম রয়েছে। বাংলাদেশে একে বলা হয় ‘স্বাদ ভক্ষণ’, আর পশ্চিমা সংস্কৃতিতে পরিচিত ‘বেবি শাওয়ার’ নামে।

নতুন অতিথিকে পৃথিবীতে স্বাগত জানানোর আনন্দে দাদু ওয়ারেন সিটির বাসিন্দা শিব মন্দিরের প্রধান প্রিস্ট পূর্ণেন্দু চক্রবর্তী অপু ও ঠাকুরমা চন্দনা বানার্জি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। তাঁদের পরিকল্পনা ও ভক্তিমূলক উদ্যোগে অনুষ্ঠানটি পেয়েছিল বিশেষ মাত্রা। সকাল থেকেই উৎসবমুখর পরিবেশে সেজে উঠেছিল অনুষ্ঠানস্থল। হাসি-আনন্দ আর শুভেচ্ছার আবহে যখন একে একে অতিথিদের আগমন ঘটছিল, তখন সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন কেয়া-র বাবা অজিত দাশ ও মা কল্পনা কুন্ডুসহ পরিবারের সদস্যরা। সবাই নান্দনিক পোশাকে সজ্জিত হয়ে উপস্থিত হন। তাঁদের হাতে ছিল আকর্ষণীয় ও সুস্বাদু খাবারে সাজানো ডালা, যা অনুষ্ঠানের আমেজকে আরও রঙিন ও বর্ণিল করে তোলে।

সকাল থেকেই উৎসবমুখর পরিবেশে সেজে উঠেছিল অনুষ্ঠানস্থল। রঙিন আলো, ফুল আর নান্দনিক সাজসজ্জায় প্রতিটি কোণ সাজানো ছিল সৃজনশীলতার ছোঁয়ায়। হাসি-আনন্দ আর সুরের মেলবন্ধনে হলরুমটি পরিণত হয় প্রাণবন্ত মিলনমেলায়। অনুষ্ঠানে পরিবার, বন্ধু ও স্বজনরা একত্রিত হয়ে হবু বাবা-মাকে শুভেচ্ছা জানান। নতুন জীবনের আগমনের প্রত্যাশায় উপস্থিত সকলেই আন্তরিক শুভকামনা প্রকাশ করেন। হাসি, গান, আড্ডা আর আবেগঘন মুহূর্তে ভরা এই আয়োজন সবার মনে রেখে যায় এক স্মরণীয় ছাপ।

আয়োজনে ছিল কেক কাটা, নাচ-গান ও খাওয়া-দাওয়ার মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা। চিনু মৃধা, অমিতা মৃধা, কাবেরী দে, শর্মি চক্রবর্তী, সুস্মিতা চৌধুরী, রিংকু ও পিংকু দাস এবং দীপক দে পরিবেশন করেন সুমধুর সংগীত। অনুষ্ঠানকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলেন জাতীয় পুরষ্কারপ্রাপ্ত শিল্পী পৃথা দেব, যিনি মনোমুগ্ধকর সংগীত পরিবেশন করেন। নৃত্য পরিবেশনায় অংশ নেন জেসিকা, হৃষিকা, রিয়া, কুয়াশা, অর্পিতা, মৃত্তিকা, স্বর্নিকা, আনিস্কা, অম্বিকা, স্নেহা ও শ্রুতি। যাঁদের প্রাণবন্ত নাচে অনুষ্ঠানটি হয়ে ওঠে আরও রঙিন।

কেক কাটার আগে সুধী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন শিব মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট দার্শনিক ও চিকিৎসক ড. দেবাশীষ মৃধা, চিনৃ মৃধা,মন্দিরের চিফ কো-অর্ডিনেটর রতন হালদার, সৌরভ চৌধুরী, পূর্ণেন্দু চক্রবর্তী অপু, রাখি রঞ্জন রায়, চন্দনা বানার্জি, সুভাস দাশ প্রমুখ। তাঁদের বক্তব্যে অনিক-কেয়া দম্পতির জন্য শুভকামনা ও নতুন অতিথির আগমনের আনন্দ ফুটে ওঠে। অনিক-কেয়া দম্পতির এই আয়োজনে প্রতিফলিত হলো পরিবারের উষ্ণতা, প্রীতি ও মিলনমেলার এক অনন্য উদাহরণ। নতুন জীবনের আগমনকে ঘিরে যে আনন্দ আর আবেগ ছড়িয়ে পড়েছে, তা নিঃসন্দেহে তাঁদের পরিবার ও পরিমণ্ডলের জন্য হয়ে থাকবে এক চিরস্মরণীয় স্মৃতি।

সন্তানধারণের সাত মাস পূর্ণ হলে হবু মায়ের জন্য সাধারণত এমন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতিতে এ আয়োজনের ভিন্ন নাম রয়েছে। বাংলাদেশে একে বলা হয় ‘স্বাদ ভক্ষণ’, আর পশ্চিমা সংস্কৃতিতে পরিচিত ‘বেবি শাওয়ার’ নামে।