
ঢাকা, ১৮ সেপ্টেম্বর: জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, উভয় কক্ষে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতি চালু ও জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণসহ ৫ দফা দাবিতে আজ রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) মগবাজারের আল-ফালাহ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের।
জামায়াতের পাশাপাশি আরও ছয়টি রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) তিন দিনের পৃথক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। আজ বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।
জামায়াতের পক্ষ থেকে বিকাল ৪:৩০টায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ শাখার যৌথ উদ্যোগে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন হবে। ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে বাদ জোহর বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে। খেলাফত মজলিস এবং বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাগপাও আজ রাজধানীতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে।
দাবিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জাতীয় সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন আয়োজন, পিআর পদ্ধতি চালু, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সব দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতকরণ, ফ্যাসিস্ট সরকারের জুলুম ও দুর্নীতির বিচার নিশ্চিত করা এবং স্বৈরাচারী শক্তির দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ।
জামায়াতের পাশাপাশি আরও ছয়টি রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) তিন দিনের পৃথক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। আজ বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।
জামায়াতের পক্ষ থেকে বিকাল ৪:৩০টায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ শাখার যৌথ উদ্যোগে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন হবে। ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে বাদ জোহর বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করবে। খেলাফত মজলিস এবং বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাগপাও আজ রাজধানীতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে।
দাবিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জাতীয় সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন আয়োজন, পিআর পদ্ধতি চালু, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সব দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতকরণ, ফ্যাসিস্ট সরকারের জুলুম ও দুর্নীতির বিচার নিশ্চিত করা এবং স্বৈরাচারী শক্তির দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ।