
মনরো কাউন্টি, ২৪ সেপ্টেম্বর : নিজের বাগদত্তার ১১ বছরের মেয়েকে মারধর ও রাস্তায় টেনে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগে সোমবার রাতে মনরো কাউন্টির শেরিফ দপ্তর এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সোমবার রাত ৮টার কিছু আগে নিউপোর্টের অ্যাস্পেন স্ট্রিটের ১৮০০ ব্লকের একটি বাড়ি থেকে পারিবারিক অশান্তির খবর পেয়ে ডেপুটিরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। ফোনকারী জানান, তার ৩৫ বছর বয়সী বাগদত্তা তার মেয়েকে লাঞ্ছিত করে বাড়ি থেকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিলেন এবং যেতে দিচ্ছিলেন না।
পুলিশ জানিয়েছে, ডেপুটিরা সিডার স্ট্রিট ও অ্যাশলিন ড্রাইভ এলাকায় প্রায় চার ব্লক দূরে সন্দেহভাজনকে মেয়েটিকে আঁকড়ে ধরে থাকতে দেখেন। তাকে মেয়েটিকে ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দিলে তিনি অস্বীকৃতি জানান এবং হাঁটতে থাকেন। পরে ওক স্ট্রিট এলাকায় অতিরিক্ত ডেপুটিরা ঘটনাস্থলে যোগ দেন।
বারবার সতর্ক করার পরও অসহযোগিতার কারণে ডেপুটিরা অবশেষে বৈদ্যুতিক স্টান ডিভাইস (টেজার) ব্যবহার করেন। এতে লোকটি মাটিতে পড়ে যায় এবং মেয়েটি মুক্ত হয়। কিছুটা ধস্তাধস্তির পর সন্দেহভাজনকে আটক করা হয়।
প্রথমে তাকে সামান্য আঘাতের চিকিৎসার জন্য প্রোমেডিকা মনরো আঞ্চলিক হাসপাতালে নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে তাকে কাউন্টি কারাগারে পাঠানো হয়। তার বিরুদ্ধে পারিবারিক নির্যাতন, বেআইনি কারাবাস এবং পুলিশকে প্রতিরোধের অভিযোগ আনা হতে পারে। মামলা মনরো কাউন্টি প্রথম জেলা আদালতে বিচারাধীন।
অন্যদিকে শিশুটিকে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার সামান্য আঘাত লেগেছে এবং ঘটনাস্থলেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
Source & Photo: http://detroitnews.com
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সোমবার রাত ৮টার কিছু আগে নিউপোর্টের অ্যাস্পেন স্ট্রিটের ১৮০০ ব্লকের একটি বাড়ি থেকে পারিবারিক অশান্তির খবর পেয়ে ডেপুটিরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। ফোনকারী জানান, তার ৩৫ বছর বয়সী বাগদত্তা তার মেয়েকে লাঞ্ছিত করে বাড়ি থেকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিলেন এবং যেতে দিচ্ছিলেন না।
পুলিশ জানিয়েছে, ডেপুটিরা সিডার স্ট্রিট ও অ্যাশলিন ড্রাইভ এলাকায় প্রায় চার ব্লক দূরে সন্দেহভাজনকে মেয়েটিকে আঁকড়ে ধরে থাকতে দেখেন। তাকে মেয়েটিকে ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দিলে তিনি অস্বীকৃতি জানান এবং হাঁটতে থাকেন। পরে ওক স্ট্রিট এলাকায় অতিরিক্ত ডেপুটিরা ঘটনাস্থলে যোগ দেন।
বারবার সতর্ক করার পরও অসহযোগিতার কারণে ডেপুটিরা অবশেষে বৈদ্যুতিক স্টান ডিভাইস (টেজার) ব্যবহার করেন। এতে লোকটি মাটিতে পড়ে যায় এবং মেয়েটি মুক্ত হয়। কিছুটা ধস্তাধস্তির পর সন্দেহভাজনকে আটক করা হয়।
প্রথমে তাকে সামান্য আঘাতের চিকিৎসার জন্য প্রোমেডিকা মনরো আঞ্চলিক হাসপাতালে নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে তাকে কাউন্টি কারাগারে পাঠানো হয়। তার বিরুদ্ধে পারিবারিক নির্যাতন, বেআইনি কারাবাস এবং পুলিশকে প্রতিরোধের অভিযোগ আনা হতে পারে। মামলা মনরো কাউন্টি প্রথম জেলা আদালতে বিচারাধীন।
অন্যদিকে শিশুটিকে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার সামান্য আঘাত লেগেছে এবং ঘটনাস্থলেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
Source & Photo: http://detroitnews.com