
ওয়ারেন, ২৭ সেপ্টেম্বর : কাশফুল, নীল আকাশ আর সাদা মেঘের ভেলা জানিয়ে দিচ্ছে দেবী দুর্গার আগমনের বার্তা। কৈলাস ছেড়ে মর্ত্যে দেবীর আবির্ভাব মানেই অশুভ শক্তির বিনাশ ও জগতে শান্তি প্রতিষ্ঠার আশ্বাস। সেই বিশ্বাস নিয়েই প্রতিবছরের মতো এবারও মিশিগান জুড়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে চলছে দেবী বন্দনার প্রস্তুতি।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় পর্ব শারদীয় দুর্গোৎসবকে ঘিরে মিশিগানের মন্দিরগুলোতে এখন সাজ সাজ রব। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সবাই। পূজার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার ভিড় জমেছে দোকানগুলোতে। পরিবার-পরিজন ও প্রিয়জনকে নতুন পোশাকে সাজাতে শাড়ি, থ্রিপিস, বাচ্চাদের পোশাক, পাঞ্জাবি, পায়জামা থেকে শুরু করে টিশার্টের দোকানগুলোতেও সবাই ভিড় করছেন।
শারদীয় উৎসবের আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছে শিব মন্দির টেম্পল অব জয়-এও। মন্দিরজুড়ে চলছে উৎসবমুখর ব্যস্ততা। ইয়ুথ গ্রুপের তরুণরা গত এক মাস ধরে নিরলস পরিশ্রম করে সাজিয়ে তুলেছে মন্দির প্রাঙ্গণ। অয়ন, শাওন, সৌম্য, সুমিত, অনিক, জয়সহ আরও অনেকে আলোকসজ্জা ও রঙিন সাজসজ্জায় মন্দিরকে রূপ দিয়েছে এক আলোকোজ্জ্বল শিল্পকর্মে। কাগজের নানান ফুল, ঝলমলে বৈদ্যুতিক বাতি আর নান্দনিক সাজসজ্জার বাহারে প্রতিটি কোণ এখন উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত। পাশাপাশি চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মহড়া, ভক্তিমূলক সংগীত পরিবেশনার প্রস্তুতি এবং নাচ-গান-নাটকের রিহার্সাল। সবকিছু মিলিয়ে মন্দির চত্বর জুড়ে বিরাজ করছে উৎসবের আবহ।
শারদীয় দুর্গোৎসব শুধু ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং এটি হয়ে উঠছে প্রবাসী বাঙালি সমাজের মিলনমেলা। ভক্তি, আনন্দ ও অংশগ্রহণের সম্মিলনে এখানকার মন্দির গুলোতে এক অনন্য উৎসবের রূপ লাভ করেছে, যা প্রবাস জীবনে সাংস্কৃতিক বন্ধনের সাক্ষ্য বহন করছে।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় পর্ব শারদীয় দুর্গোৎসবকে ঘিরে মিশিগানের মন্দিরগুলোতে এখন সাজ সাজ রব। শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত সবাই। পূজার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার ভিড় জমেছে দোকানগুলোতে। পরিবার-পরিজন ও প্রিয়জনকে নতুন পোশাকে সাজাতে শাড়ি, থ্রিপিস, বাচ্চাদের পোশাক, পাঞ্জাবি, পায়জামা থেকে শুরু করে টিশার্টের দোকানগুলোতেও সবাই ভিড় করছেন।
শারদীয় উৎসবের আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছে শিব মন্দির টেম্পল অব জয়-এও। মন্দিরজুড়ে চলছে উৎসবমুখর ব্যস্ততা। ইয়ুথ গ্রুপের তরুণরা গত এক মাস ধরে নিরলস পরিশ্রম করে সাজিয়ে তুলেছে মন্দির প্রাঙ্গণ। অয়ন, শাওন, সৌম্য, সুমিত, অনিক, জয়সহ আরও অনেকে আলোকসজ্জা ও রঙিন সাজসজ্জায় মন্দিরকে রূপ দিয়েছে এক আলোকোজ্জ্বল শিল্পকর্মে। কাগজের নানান ফুল, ঝলমলে বৈদ্যুতিক বাতি আর নান্দনিক সাজসজ্জার বাহারে প্রতিটি কোণ এখন উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত। পাশাপাশি চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মহড়া, ভক্তিমূলক সংগীত পরিবেশনার প্রস্তুতি এবং নাচ-গান-নাটকের রিহার্সাল। সবকিছু মিলিয়ে মন্দির চত্বর জুড়ে বিরাজ করছে উৎসবের আবহ।
শারদীয় দুর্গোৎসব শুধু ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং এটি হয়ে উঠছে প্রবাসী বাঙালি সমাজের মিলনমেলা। ভক্তি, আনন্দ ও অংশগ্রহণের সম্মিলনে এখানকার মন্দির গুলোতে এক অনন্য উৎসবের রূপ লাভ করেছে, যা প্রবাস জীবনে সাংস্কৃতিক বন্ধনের সাক্ষ্য বহন করছে।