
লরি চাই/Macomb County Sheriff's Office
ট্রয়, ২ অক্টোবর : মাউন্ট ক্লেমেন্সে ম্যাসাজ পার্লার পরিচালনার আড়ালে পতিতাবৃত্তির অভিযোগে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় ট্রয়ের ৩৩ বছর বয়সী নারী লরি চাই-কে দুই মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
গত জুলাইয়ে প্রসিকিউটরদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে পতিতাবৃত্তি বা অশ্লীলতার স্থানে উপস্থিত থাকার অভিযোগে দোষ স্বীকার করেন তিনি। এর প্রেক্ষিতে ম্যাকম্ব কাউন্টি সার্কিট বিচারক ম্যাথিউ সাবাঘ গত সপ্তাহে তাঁকে ৬০ দিনের কারাদণ্ড দেন। এর মধ্যে তিনি ইতিমধ্যেই ২৮ দিন কারাভোগ করেছেন। ভালো আচরণের কারণে তাঁর শাস্তি থেকে আরও পাঁচ দিন কমতে পারে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে মাউন্ট ক্লেমেন্স, ট্রয়, শেলবি টাউনশিপ, ফ্রেজার, ডেট্রয়েট এবং লিভোনিয়ায় মানব পাচার-সম্পর্কিত কার্যক্রমের অভিযোগে ম্যাকম্ব কাউন্টি শেরিফের এনফোর্সমেন্ট টিম এক বছরব্যাপী তদন্ত চালায়। এ মামলায় তিন নারীকে অভিযুক্ত করা হয়, যাদের বিরুদ্ধে পতিতালয় পরিচালনার অভিযোগ আনা হয়েছিল। যা সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ডযোগ্য অপরাধ।
অন্যদিকে, শিকাগোর বাসিন্দা জিয়াওং বান (৫৩) ২০২৪ সালের আগস্টে পতিতাবৃত্তি, অনুরোধ বা প্ররোচনা সংক্রান্ত অভিযোগে দোষ অস্বীকার না করে আদালতে হাজির হন। তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে ৫০০ ডলার জরিমানা এবং ২৪০ ডলার আদালত খরচ পরিশোধের সাজা দেওয়া হয়। তবে তৃতীয় আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ খারিজ করা হয়েছে।
শেরিফের এনফোর্সমেন্ট টিমের অভিযানে মাউন্ট ক্লেমেন্সের সেভেন ডে স্পা, শেলবি টাউনশিপ, ফ্রেজার ও লিভোনিয়ার স্পা, ডেট্রয়েটের এমজিএম গ্র্যান্ড ক্যাসিনোর দুটি হোটেল রুম এবং ট্রয় ও লিভোনিয়ার কয়েকটি বাসভবনে তল্লাশি চালানো হয়। মোট ৪২টি অনুসন্ধান ওয়ারেন্ট থেকে প্রায় ৩৫,০০০ মার্কিন ডলার, ৬,৭০০ কানাডিয়ান ডলার, ২২টি মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ ও একটি ট্যাবলেট জব্দ করা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, টাকা ক্যাসিনোর মাধ্যমে মানি লন্ডারিং করা হয়েছিল এবং এর কিছু অংশ চীনে পাঠানো হয়েছিল। এ ঘটনায় আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও, যাদের মধ্যে কিছু চীনা নাগরিকও ছিলেন, তাঁদের মামলা পরে খারিজ করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে দুজনকে যুক্তরাষ্ট্রের বর্ডার প্যাট্রোলের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
Source & Photo: http://detroitnews.com
ট্রয়, ২ অক্টোবর : মাউন্ট ক্লেমেন্সে ম্যাসাজ পার্লার পরিচালনার আড়ালে পতিতাবৃত্তির অভিযোগে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় ট্রয়ের ৩৩ বছর বয়সী নারী লরি চাই-কে দুই মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
গত জুলাইয়ে প্রসিকিউটরদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে পতিতাবৃত্তি বা অশ্লীলতার স্থানে উপস্থিত থাকার অভিযোগে দোষ স্বীকার করেন তিনি। এর প্রেক্ষিতে ম্যাকম্ব কাউন্টি সার্কিট বিচারক ম্যাথিউ সাবাঘ গত সপ্তাহে তাঁকে ৬০ দিনের কারাদণ্ড দেন। এর মধ্যে তিনি ইতিমধ্যেই ২৮ দিন কারাভোগ করেছেন। ভালো আচরণের কারণে তাঁর শাস্তি থেকে আরও পাঁচ দিন কমতে পারে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে মাউন্ট ক্লেমেন্স, ট্রয়, শেলবি টাউনশিপ, ফ্রেজার, ডেট্রয়েট এবং লিভোনিয়ায় মানব পাচার-সম্পর্কিত কার্যক্রমের অভিযোগে ম্যাকম্ব কাউন্টি শেরিফের এনফোর্সমেন্ট টিম এক বছরব্যাপী তদন্ত চালায়। এ মামলায় তিন নারীকে অভিযুক্ত করা হয়, যাদের বিরুদ্ধে পতিতালয় পরিচালনার অভিযোগ আনা হয়েছিল। যা সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদণ্ডযোগ্য অপরাধ।
অন্যদিকে, শিকাগোর বাসিন্দা জিয়াওং বান (৫৩) ২০২৪ সালের আগস্টে পতিতাবৃত্তি, অনুরোধ বা প্ররোচনা সংক্রান্ত অভিযোগে দোষ অস্বীকার না করে আদালতে হাজির হন। তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে ৫০০ ডলার জরিমানা এবং ২৪০ ডলার আদালত খরচ পরিশোধের সাজা দেওয়া হয়। তবে তৃতীয় আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ খারিজ করা হয়েছে।
শেরিফের এনফোর্সমেন্ট টিমের অভিযানে মাউন্ট ক্লেমেন্সের সেভেন ডে স্পা, শেলবি টাউনশিপ, ফ্রেজার ও লিভোনিয়ার স্পা, ডেট্রয়েটের এমজিএম গ্র্যান্ড ক্যাসিনোর দুটি হোটেল রুম এবং ট্রয় ও লিভোনিয়ার কয়েকটি বাসভবনে তল্লাশি চালানো হয়। মোট ৪২টি অনুসন্ধান ওয়ারেন্ট থেকে প্রায় ৩৫,০০০ মার্কিন ডলার, ৬,৭০০ কানাডিয়ান ডলার, ২২টি মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ ও একটি ট্যাবলেট জব্দ করা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, টাকা ক্যাসিনোর মাধ্যমে মানি লন্ডারিং করা হয়েছিল এবং এর কিছু অংশ চীনে পাঠানো হয়েছিল। এ ঘটনায় আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও, যাদের মধ্যে কিছু চীনা নাগরিকও ছিলেন, তাঁদের মামলা পরে খারিজ করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে দুজনকে যুক্তরাষ্ট্রের বর্ডার প্যাট্রোলের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
Source & Photo: http://detroitnews.com