
ওয়ারেন, ৬ অক্টোবর: আজ সোমবার বাঙালি হিন্দুদের ঘরে ঘরে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা উদযাপিত হচ্ছে। শারদীয় দুর্গোৎসবের পর প্রথম পূর্ণিমার তিথিতে এই পূজা বিশেষ তাৎপর্য রাখে। মঙ্গলঘট, ধানের ছড়ার সঙ্গে চালের গুঁড়ো ও আলপনায় শোভিত হবে গৃহকোণা। সন্ধ্যায় ঘরে ঘরে প্রদীপ প্রজ্বলিত হবে, আর নারী-পুরুষ সকলেই দেবী লক্ষ্মীর আরাধনায় অংশ নেবেন।
হিন্দুশাস্ত্রে উল্লেখ আছে, কোজাগরী পূর্ণিমার রাতে দেবী লক্ষ্মী ধনধান্যে ভরিয়ে দিতে ভক্তের গৃহে আগমন করেন। বাঙালি হিন্দুদের বিশ্বাসে লক্ষ্মীদেবী দ্বিভুজা এবং তার বাহন পেঁচা। তবে বাংলার বাইরে লক্ষ্মীকে চতুর্ভুজা বা কামিনী মূর্তিতে দেখা যায়। সন্ধ্যাকালে পূজা করলে দেবী সন্তুষ্ট হন। ঘটস্থাপন, আলপনা, ধূপ, প্রদীপ, নাড়ু, লাড্ডু, মিষ্টান্ন এবং ফল-মূলের নৈবেদ্য দিয়ে মা লক্ষ্মীকে উৎসর্গ করা হয়।
মিশিগানে বসবাসরত বাঙালি হিন্দুরা ঘরে ঘরে লক্ষ্মীপূজার আয়োজন করছেন। পূজা শেষে মহিলারা লক্ষ্মীর পাঁচালী পাঠ করে উপবাস ভঙ্গ করেন। মন্দিরেও আনুষ্ঠানিকতা শেষে ভক্তরা পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে প্রার্থনা করবেন- “এসো মা লক্ষ্মী, বসো ঘরে, আলো করো আমারই ঘরে।”
হিন্দুশাস্ত্রে উল্লেখ আছে, কোজাগরী পূর্ণিমার রাতে দেবী লক্ষ্মী ধনধান্যে ভরিয়ে দিতে ভক্তের গৃহে আগমন করেন। বাঙালি হিন্দুদের বিশ্বাসে লক্ষ্মীদেবী দ্বিভুজা এবং তার বাহন পেঁচা। তবে বাংলার বাইরে লক্ষ্মীকে চতুর্ভুজা বা কামিনী মূর্তিতে দেখা যায়। সন্ধ্যাকালে পূজা করলে দেবী সন্তুষ্ট হন। ঘটস্থাপন, আলপনা, ধূপ, প্রদীপ, নাড়ু, লাড্ডু, মিষ্টান্ন এবং ফল-মূলের নৈবেদ্য দিয়ে মা লক্ষ্মীকে উৎসর্গ করা হয়।
মিশিগানে বসবাসরত বাঙালি হিন্দুরা ঘরে ঘরে লক্ষ্মীপূজার আয়োজন করছেন। পূজা শেষে মহিলারা লক্ষ্মীর পাঁচালী পাঠ করে উপবাস ভঙ্গ করেন। মন্দিরেও আনুষ্ঠানিকতা শেষে ভক্তরা পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে প্রার্থনা করবেন- “এসো মা লক্ষ্মী, বসো ঘরে, আলো করো আমারই ঘরে।”