
ওয়ারেন, ৬ অক্টোবর : মিশিগান কালিবাড়ির দুর্গাপূজার উৎসবে এবারের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল পশ্চিমবঙ্গের প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী স্নেহা ভট্টাচার্যের একক সঙ্গীতানুষ্ঠান। বিকেল ৫টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত তাঁর কণ্ঠে একের পর এক মনোমুগ্ধকর গান শুনে মাতোয়ারা হয়ে ওঠেন প্রবাসী বাঙালিরা।
স্নেহা ভট্টাচার্য ভারতের জনপ্রিয় শিল্পী, যিনি রবীন্দ্রসংগীত, আধুনিক বাংলা গান, ভক্তিগীতি এবং বলিউড রেট্রো গানের অসাধারণ মেলবন্ধনে দক্ষ। কলকাতা এবং বিদেশের নানা মঞ্চে তাঁর গানের যাদু ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। তাঁর ইউটিউব হিট গানগুলির মধ্যে রয়েছে- “Tomari Naame”, “Jhiri Jhiri Phagune” ও “তোমায় কী দিয়ে পূজিব ভগবান”।
মিশিগান কালিবাড়ীর মঞ্চে তিনি একে একে পরিবেশন করেন ৫০ থেকে ৯০-এর দশকের বাংলা চলচ্চিত্রের গান এবং নতুন প্রজন্মের কিছু জনপ্রিয় গান। “তুমি রবে নীরবে”, “তোমায় হৃদ মাঝারে রাখব”, “বাংলা আমার সর্ষে ইলিশ”, “মনিকা ও মাই ডার্লিং” প্রতিটি গানে দর্শকদের হাততালি আর উচ্ছ্বাসে মুখরিত হয় পরিবেশ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে স্নেহা ভট্টাচার্য বলেন, “এই পূজার রাতে মিশিগানবাসীর ভালোবাসা আমার কাছে এক আশীর্বাদ। আজকের প্রতিটি গান আমি আপনাদের ভালোবাসার প্রতি উৎসর্গ করছি।” রাত যত গড়িয়েছে, ততই সুরের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে কালিবাড়ীর আকাশে। শ্রোতারা কেউ গাইছেন, কেউ নাচছেন, কেউবা শুধু চোখ বন্ধ করে শুনছেন প্রিয় সুরের মায়ায়।
অনুষ্ঠান শেষে আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে স্নেহা ভট্টাচার্যকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। দাঁড়িয়ে করতালি দিয়ে উপস্থিত দর্শক তাঁর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানান। দুর্গাপূজার এই সঙ্গীত সন্ধ্যা নিঃসন্দেহে মিশিগান প্রবাসীদের কাছে হয়ে থাকবে এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা। সুরের নেশায় ভরা এক পূজার রাত, যার প্রতিধ্বনি রবে অনেকদিন ধরে।
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে মিশিগান কালিবাড়িতে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত বর্ণাঢ্য নানা আনন্দ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিদিন মন্দিরে ভক্তদের সমাগম চোখে পড়ার মতো ছিল। গতকাল বিজয়া সেলিব্রেশনের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হলো এই শারদীয় দুর্গোৎসব।মিশিগান কালিবাড়িতে স্নেহা
ভট্টাচার্যের সুরে মাতোয়ারা
প্রবাসী বাঙালি
ওয়ারেন, ৬ অক্টোবর : মিশিগান কালিবাড়ির দুর্গাপূজার উৎসবে এবারের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল পশ্চিমবঙ্গের প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী স্নেহা ভট্টাচার্যের একক সঙ্গীতানুষ্ঠান। বিকেল ৫টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত তাঁর কণ্ঠে একের পর এক মনোমুগ্ধকর গান শুনে মাতোয়ারা হয়ে ওঠেন প্রবাসী বাঙালিরা।
স্নেহা ভট্টাচার্য ভারতের জনপ্রিয় শিল্পী, যিনি রবীন্দ্রসংগীত, আধুনিক বাংলা গান, ভক্তিগীতি এবং বলিউড রেট্রো গানের অসাধারণ মেলবন্ধনে দক্ষ। কলকাতা এবং বিদেশের নানা মঞ্চে তাঁর গানের যাদু ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। তাঁর ইউটিউব হিট গানগুলির মধ্যে রয়েছে- “Tomari Naame”, “Jhiri Jhiri Phagune” ও “তোমায় কী দিয়ে পূজিব ভগবান”।
মিশিগান কালিবাড়ীর মঞ্চে তিনি একে একে পরিবেশন করেন ৫০ থেকে ৯০-এর দশকের বাংলা চলচ্চিত্রের গান এবং নতুন প্রজন্মের কিছু জনপ্রিয় গান। “তুমি রবে নীরবে”, “তোমায় হৃদ মাঝারে রাখব”, “বাংলা আমার সর্ষে ইলিশ”, “মনিকা ও মাই ডার্লিং” প্রতিটি গানে দর্শকদের হাততালি আর উচ্ছ্বাসে মুখরিত হয় পরিবেশ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্নেহা ভট্টাচার্য বলেন, “এই পূজার রাতে মিশিগানবাসীর ভালোবাসা আমার কাছে এক আশীর্বাদ। আজকের প্রতিটি গান আমি আপনাদের ভালোবাসার প্রতি উৎসর্গ করছি।” রাত যত গড়িয়েছে, ততই সুরের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে কালিবাড়ীর আকাশে। শ্রোতারা কেউ গাইছেন, কেউ নাচছেন, কেউবা শুধু চোখ বন্ধ করে শুনছেন প্রিয় সুরের মায়ায়।
অনুষ্ঠান শেষে আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে স্নেহা ভট্টাচার্যকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। দাঁড়িয়ে করতালি দিয়ে উপস্থিত দর্শক তাঁর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানান। দুর্গাপূজার এই সঙ্গীত সন্ধ্যা নিঃসন্দেহে মিশিগান প্রবাসীদের কাছে হয়ে থাকবে এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা। সুরের নেশায় ভরা এক পূজার রাত, যার প্রতিধ্বনি রবে অনেকদিন ধরে।
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে মিশিগান কালিবাড়িতে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত বর্ণাঢ্য নানা আনন্দ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিদিন মন্দিরে ভক্তদের সমাগম চোখে পড়ার মতো ছিল। গতকাল বিজয়া সেলিব্রেশনের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হলো এই শারদীয় দুর্গোৎসব।
স্নেহা ভট্টাচার্য ভারতের জনপ্রিয় শিল্পী, যিনি রবীন্দ্রসংগীত, আধুনিক বাংলা গান, ভক্তিগীতি এবং বলিউড রেট্রো গানের অসাধারণ মেলবন্ধনে দক্ষ। কলকাতা এবং বিদেশের নানা মঞ্চে তাঁর গানের যাদু ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। তাঁর ইউটিউব হিট গানগুলির মধ্যে রয়েছে- “Tomari Naame”, “Jhiri Jhiri Phagune” ও “তোমায় কী দিয়ে পূজিব ভগবান”।
মিশিগান কালিবাড়ীর মঞ্চে তিনি একে একে পরিবেশন করেন ৫০ থেকে ৯০-এর দশকের বাংলা চলচ্চিত্রের গান এবং নতুন প্রজন্মের কিছু জনপ্রিয় গান। “তুমি রবে নীরবে”, “তোমায় হৃদ মাঝারে রাখব”, “বাংলা আমার সর্ষে ইলিশ”, “মনিকা ও মাই ডার্লিং” প্রতিটি গানে দর্শকদের হাততালি আর উচ্ছ্বাসে মুখরিত হয় পরিবেশ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে স্নেহা ভট্টাচার্য বলেন, “এই পূজার রাতে মিশিগানবাসীর ভালোবাসা আমার কাছে এক আশীর্বাদ। আজকের প্রতিটি গান আমি আপনাদের ভালোবাসার প্রতি উৎসর্গ করছি।” রাত যত গড়িয়েছে, ততই সুরের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে কালিবাড়ীর আকাশে। শ্রোতারা কেউ গাইছেন, কেউ নাচছেন, কেউবা শুধু চোখ বন্ধ করে শুনছেন প্রিয় সুরের মায়ায়।
অনুষ্ঠান শেষে আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে স্নেহা ভট্টাচার্যকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। দাঁড়িয়ে করতালি দিয়ে উপস্থিত দর্শক তাঁর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানান। দুর্গাপূজার এই সঙ্গীত সন্ধ্যা নিঃসন্দেহে মিশিগান প্রবাসীদের কাছে হয়ে থাকবে এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা। সুরের নেশায় ভরা এক পূজার রাত, যার প্রতিধ্বনি রবে অনেকদিন ধরে।
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে মিশিগান কালিবাড়িতে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত বর্ণাঢ্য নানা আনন্দ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিদিন মন্দিরে ভক্তদের সমাগম চোখে পড়ার মতো ছিল। গতকাল বিজয়া সেলিব্রেশনের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হলো এই শারদীয় দুর্গোৎসব।মিশিগান কালিবাড়িতে স্নেহা
ভট্টাচার্যের সুরে মাতোয়ারা
প্রবাসী বাঙালি
ওয়ারেন, ৬ অক্টোবর : মিশিগান কালিবাড়ির দুর্গাপূজার উৎসবে এবারের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল পশ্চিমবঙ্গের প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী স্নেহা ভট্টাচার্যের একক সঙ্গীতানুষ্ঠান। বিকেল ৫টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১০টা পর্যন্ত তাঁর কণ্ঠে একের পর এক মনোমুগ্ধকর গান শুনে মাতোয়ারা হয়ে ওঠেন প্রবাসী বাঙালিরা।
স্নেহা ভট্টাচার্য ভারতের জনপ্রিয় শিল্পী, যিনি রবীন্দ্রসংগীত, আধুনিক বাংলা গান, ভক্তিগীতি এবং বলিউড রেট্রো গানের অসাধারণ মেলবন্ধনে দক্ষ। কলকাতা এবং বিদেশের নানা মঞ্চে তাঁর গানের যাদু ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। তাঁর ইউটিউব হিট গানগুলির মধ্যে রয়েছে- “Tomari Naame”, “Jhiri Jhiri Phagune” ও “তোমায় কী দিয়ে পূজিব ভগবান”।
মিশিগান কালিবাড়ীর মঞ্চে তিনি একে একে পরিবেশন করেন ৫০ থেকে ৯০-এর দশকের বাংলা চলচ্চিত্রের গান এবং নতুন প্রজন্মের কিছু জনপ্রিয় গান। “তুমি রবে নীরবে”, “তোমায় হৃদ মাঝারে রাখব”, “বাংলা আমার সর্ষে ইলিশ”, “মনিকা ও মাই ডার্লিং” প্রতিটি গানে দর্শকদের হাততালি আর উচ্ছ্বাসে মুখরিত হয় পরিবেশ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্নেহা ভট্টাচার্য বলেন, “এই পূজার রাতে মিশিগানবাসীর ভালোবাসা আমার কাছে এক আশীর্বাদ। আজকের প্রতিটি গান আমি আপনাদের ভালোবাসার প্রতি উৎসর্গ করছি।” রাত যত গড়িয়েছে, ততই সুরের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে কালিবাড়ীর আকাশে। শ্রোতারা কেউ গাইছেন, কেউ নাচছেন, কেউবা শুধু চোখ বন্ধ করে শুনছেন প্রিয় সুরের মায়ায়।
অনুষ্ঠান শেষে আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে স্নেহা ভট্টাচার্যকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। দাঁড়িয়ে করতালি দিয়ে উপস্থিত দর্শক তাঁর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানান। দুর্গাপূজার এই সঙ্গীত সন্ধ্যা নিঃসন্দেহে মিশিগান প্রবাসীদের কাছে হয়ে থাকবে এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা। সুরের নেশায় ভরা এক পূজার রাত, যার প্রতিধ্বনি রবে অনেকদিন ধরে।
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে মিশিগান কালিবাড়িতে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত বর্ণাঢ্য নানা আনন্দ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিদিন মন্দিরে ভক্তদের সমাগম চোখে পড়ার মতো ছিল। গতকাল বিজয়া সেলিব্রেশনের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হলো এই শারদীয় দুর্গোৎসব।