
ডেট্রয়েট, ৬ অক্টোবর : গত বছর মিশিগান জুড়ে সহিংস অপরাধ ৫% কমেছে, যার মূল কারণ ডেট্রয়েট, মুসকেগন ও ফ্লিন্টে উল্লেখযোগ্য হারে অপরাধ হ্রাস। এফবিআই-এর ইউনিফর্ম ক্রাইম রিপোর্ট বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ঐতিহাসিকভাবে উচ্চ অপরাধপ্রবণ এই শহরগুলো এখন ক্রমেই নিরাপদ হয়ে উঠছে।
রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্মকর্তারা বলছেন, শক্তিশালী সম্প্রদায়ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মসূচি এবং রাস্তায় পুলিশের উপস্থিতি বৃদ্ধিই এই ইতিবাচক পরিবর্তনের পেছনে কাজ করছে। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে ডেট্রয়েটের মেয়র মাইক ডুগান এবং পুলিশ প্রধান টড বেটিসন জানান, প্রজেক্ট গ্রিন লাইট ক্যামেরা, রিয়েল টাইম ক্রাইম সেন্টার এবং প্রযুক্তিনির্ভর নজরদারি ব্যবস্থা এ বছর গাড়ি চুরি ও অন্যান্য সহিংস অপরাধ কমাতে ভূমিকা রেখেছে।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির মিশিগান জাস্টিস স্ট্যাটিস্টিকস সেন্টারের পরিচালক স্কট উলফ বলেন, “ভালো পুলিশিং মানে শুধু কঠোরতা নয়, বরং জনগণের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলা। এ কারণেই আমরা ডেট্রয়েটসহ বড় শহরগুলোতে অপরাধ হ্রাসের ধারাবাহিকতা দেখছি।”
তবে, সাম্প্রতিক উন্নতির পরও ডেট্রয়েট এখনো দেশের অন্যতম সহিংস শহর। ২০২৪ সালে প্রতি ১ লক্ষ ৮০ হাজারে ১,৮০০টি সহিংস অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, যা ৫ লাখের বেশি জনসংখ্যার শহরগুলোর মধ্যে মেমফিসের পরেই দ্বিতীয় স্থানে ডেট্রয়েটকে রেখেছে।
Source & Photo: http://detroitnews.com
রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্মকর্তারা বলছেন, শক্তিশালী সম্প্রদায়ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মসূচি এবং রাস্তায় পুলিশের উপস্থিতি বৃদ্ধিই এই ইতিবাচক পরিবর্তনের পেছনে কাজ করছে। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে ডেট্রয়েটের মেয়র মাইক ডুগান এবং পুলিশ প্রধান টড বেটিসন জানান, প্রজেক্ট গ্রিন লাইট ক্যামেরা, রিয়েল টাইম ক্রাইম সেন্টার এবং প্রযুক্তিনির্ভর নজরদারি ব্যবস্থা এ বছর গাড়ি চুরি ও অন্যান্য সহিংস অপরাধ কমাতে ভূমিকা রেখেছে।
মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির মিশিগান জাস্টিস স্ট্যাটিস্টিকস সেন্টারের পরিচালক স্কট উলফ বলেন, “ভালো পুলিশিং মানে শুধু কঠোরতা নয়, বরং জনগণের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলা। এ কারণেই আমরা ডেট্রয়েটসহ বড় শহরগুলোতে অপরাধ হ্রাসের ধারাবাহিকতা দেখছি।”
তবে, সাম্প্রতিক উন্নতির পরও ডেট্রয়েট এখনো দেশের অন্যতম সহিংস শহর। ২০২৪ সালে প্রতি ১ লক্ষ ৮০ হাজারে ১,৮০০টি সহিংস অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, যা ৫ লাখের বেশি জনসংখ্যার শহরগুলোর মধ্যে মেমফিসের পরেই দ্বিতীয় স্থানে ডেট্রয়েটকে রেখেছে।
Source & Photo: http://detroitnews.com