
হবিগঞ্জ, ১৪ অক্টোবর : হবিগঞ্জে শিবির নেতা মহিবুর রহমান চৌধুরী হত্যা মামলায় একজনকে আমৃত্যু এবং আরও ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের (১) বিচারক সৈয়দ মো. কায়সার মোশারফ ইউসুফ এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি শফিকুল আলম চৌধুরীকে আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং আরও ১৩ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। রায় ঘোষণার সময় কয়েকজন আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট গুলজার খান।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৭ জুন রাত ৮টার দিকে হবিগঞ্জ শহরের পুরান মুন্সেফী পুকুরপাড় এলাকায় বাসা থেকে ডেকে নিয়ে শিবির নেতা মহিবুর রহমান চৌধুরীকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে বলে জানা গেছে। ঘটনার পর নিহতের ভাই মুজিবুর রহমান চৌধুরী বাদী হয়ে জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি শফিকুল আলম চৌধুরীকে প্রধান আসামি করে ২৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০১৫ সালে তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০১৭ সালের ১০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করা হয়। রাষ্ট্রপক্ষের ২১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও উপস্থাপিত আলামতের ভিত্তিতে আদালত দোষীদের সাজা দেন। মামলার বিচার চলাকালীন তিন আসামি মারা যান এবং প্রমাণের অভাবে দুজন বেকসুর খালাস পান।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট গুলজার খান এবং আসামিপক্ষে ছিলেন চৌধুরী আশরাফুল বারী নোমান। রায় ঘোষণার পর বাদীপক্ষ রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে, তবে আসামিপক্ষ জানিয়েছে তারা হাইকোর্টে আপিল করবে।
রায়ে জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি শফিকুল আলম চৌধুরীকে আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং আরও ১৩ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। রায় ঘোষণার সময় কয়েকজন আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট গুলজার খান।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৭ জুন রাত ৮টার দিকে হবিগঞ্জ শহরের পুরান মুন্সেফী পুকুরপাড় এলাকায় বাসা থেকে ডেকে নিয়ে শিবির নেতা মহিবুর রহমান চৌধুরীকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে বলে জানা গেছে। ঘটনার পর নিহতের ভাই মুজিবুর রহমান চৌধুরী বাদী হয়ে জেলা কৃষকলীগের সহ-সভাপতি শফিকুল আলম চৌধুরীকে প্রধান আসামি করে ২৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০১৫ সালে তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০১৭ সালের ১০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করা হয়। রাষ্ট্রপক্ষের ২১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও উপস্থাপিত আলামতের ভিত্তিতে আদালত দোষীদের সাজা দেন। মামলার বিচার চলাকালীন তিন আসামি মারা যান এবং প্রমাণের অভাবে দুজন বেকসুর খালাস পান।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট গুলজার খান এবং আসামিপক্ষে ছিলেন চৌধুরী আশরাফুল বারী নোমান। রায় ঘোষণার পর বাদীপক্ষ রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে, তবে আসামিপক্ষ জানিয়েছে তারা হাইকোর্টে আপিল করবে।