
মাধবপুর (হবিগঞ্জ), ১৬ অক্টোবর : মাধবপুরে এক হোটেলে অতিরিক্ত মূল্য আদায় ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ দেখে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর (ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল) বি. এম. সুলতান মাহমুদ।
জানা গেছে, কয়েক দিন আগে সিলেট থেকে ঢাকায় ফেরার পথে যাত্রাবিরতিতে তিনি মাধবপুর উপজেলার স্থানীয় আল আমিন হোটেলে খাবারের জন্য থামেন। সেখানে তিনি নিজেই অতিরিক্ত দাম পরিশোধ করে প্রতারণার শিকার হন। প্রসিকিউটর বি. এম. সুলতান মাহমুদ বলেন, “ছোট ছোট পরোটা বিক্রি করা হচ্ছিল ২৫ টাকায়, আর ছোট এক প্লেট ডাল ৫০ টাকায়। অথচ খাবারের মান ছিল অত্যন্ত নিম্নমানের। রান্নাঘর ও পরিবেশ ছিল সম্পূর্ণ অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা। এই ধরনের বাণিজ্য ভোক্তা অধিকারের সরাসরি লঙ্ঘন।”
তিনি আরও বলেন, “একজন সাধারণ যাত্রী হিসেবে আমি বুঝতে পারছি প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ এই হোটেলগুলোতে খাবার খেয়ে প্রতারিত হচ্ছেন। প্রশাসনের তৎপরতা না থাকায় এরা ইচ্ছেমতো দাম বাড়িয়ে সাধারণ মানুষকে ঠকাচ্ছে।”
প্রসিকিউটরের এই অভিযোগের পর স্থানীয় প্রশাসনে নড়াচড়া শুরু হয়েছে। সাধারণ মানুষও আশা করছে, এ ঘটনার পর থেকে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রশাসন আরও সক্রিয় হবে। ঘটনার পর তিনি বিষয়টি মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জাহিদ বিন কাশেমকে মৌখিকভাবে জানান। ইউএনও অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বৃহস্পতিবার বিকেলে বলেন, “আমরা ইতোমধ্যে অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে গিয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
জানা গেছে, কয়েক দিন আগে সিলেট থেকে ঢাকায় ফেরার পথে যাত্রাবিরতিতে তিনি মাধবপুর উপজেলার স্থানীয় আল আমিন হোটেলে খাবারের জন্য থামেন। সেখানে তিনি নিজেই অতিরিক্ত দাম পরিশোধ করে প্রতারণার শিকার হন। প্রসিকিউটর বি. এম. সুলতান মাহমুদ বলেন, “ছোট ছোট পরোটা বিক্রি করা হচ্ছিল ২৫ টাকায়, আর ছোট এক প্লেট ডাল ৫০ টাকায়। অথচ খাবারের মান ছিল অত্যন্ত নিম্নমানের। রান্নাঘর ও পরিবেশ ছিল সম্পূর্ণ অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা। এই ধরনের বাণিজ্য ভোক্তা অধিকারের সরাসরি লঙ্ঘন।”
তিনি আরও বলেন, “একজন সাধারণ যাত্রী হিসেবে আমি বুঝতে পারছি প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ এই হোটেলগুলোতে খাবার খেয়ে প্রতারিত হচ্ছেন। প্রশাসনের তৎপরতা না থাকায় এরা ইচ্ছেমতো দাম বাড়িয়ে সাধারণ মানুষকে ঠকাচ্ছে।”
প্রসিকিউটরের এই অভিযোগের পর স্থানীয় প্রশাসনে নড়াচড়া শুরু হয়েছে। সাধারণ মানুষও আশা করছে, এ ঘটনার পর থেকে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে প্রশাসন আরও সক্রিয় হবে। ঘটনার পর তিনি বিষয়টি মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জাহিদ বিন কাশেমকে মৌখিকভাবে জানান। ইউএনও অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বৃহস্পতিবার বিকেলে বলেন, “আমরা ইতোমধ্যে অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে গিয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”