ক্লিনটন টাউনশিপ, ৩০ অক্টোবর : মঙ্গলবার সকালে সন্দেহভাজন গাড়ি চোরদের খুঁজে বের করতে ও গ্রেপ্তার করতে ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে ক্লিনটন টাউনশিপ পুলিশ। দ্য ম্যাকম্ব ডেইলীর বরাতে ডেট্রয়েট নিউজ এ খবর দিয়েছে।
পুলিশ জানায়, একটি চুরি হওয়া গাড়ির পেছনে ধাওয়ার সময় কমান্ড অফিসাররা নিরাপত্তার স্বার্থে তাড়া বন্ধের নির্দেশ দেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর গাড়িটি ১৫ মাইল রোডে দুর্ঘটনার শিকার হলে সন্দেহভাজনরা পালিয়ে যায়। তখনই পুলিশ তাদের ড্রোন ইউনিট সক্রিয় করে।
ক্যাপ্টেন মাইকেল মার্কার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, “ড্রোনটি পালিয়ে যাওয়া যাত্রীর অবস্থান ও গতিবিধি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়াশীল ইউনিটগুলোকে সেকেন্ড-বাই-সেকেন্ড তথ্য সরবরাহ করে।”
ঘটনাটি শুরু হয় সকাল ৯টা ২০ মিনিটে, যখন একটি টহল গাড়ি ১৫ মাইল রোড ও গ্র্যাটিওট অ্যাভিনিউয়ের কাছে একটি চুরি হওয়া সাদা কিয়া ফোর্টে থামানোর চেষ্টা করে। অফিসাররা যখন জরুরি আলো জ্বালায়, তখন চালক দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
ধাওয়া বন্ধ করলেও পুলিশ গাড়িটিকে চোখে রেখেছিল। কিছুক্ষণ পর সেটি গ্রোসবেক হাইওয়ে ও লিটল ম্যাক অ্যাভিনিউ সংলগ্ন একটি লাইট পোলে ধাক্কা খায়।
দুর্ঘটনার পর একজন যাত্রীকে ঘটনাস্থলেই আটক করা হয়। অন্যজন পায়ে হেঁটে পালিয়ে গেলে ড্রোনের সাহায্যে তাকে দ্রুত সনাক্ত করে পুলিশ হেফাজতে নেয়।
ক্যাপ্টেন মার্কার আরও বলেন, “ক্লিনটন টাউনশিপ পুলিশ বিভাগ আমাদের সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এবং অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি আনতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।”
পুলিশ বিভাগটি নজরদারি, অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান এবং অপরাধস্থলের নথিবদ্ধকরণসহ নানা জননিরাপত্তা কার্যক্রমে ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছে। গত আগস্টেও একই ড্রোনের মাধ্যমে একটি গাড়িতে থাকা সশস্ত্র অগ্নিসংযোগকারী সন্দেহভাজনকে নিরাপদে গ্রেপ্তার করা হয়।
Source & Photo: http://detroitnews.com
পুলিশ জানায়, একটি চুরি হওয়া গাড়ির পেছনে ধাওয়ার সময় কমান্ড অফিসাররা নিরাপত্তার স্বার্থে তাড়া বন্ধের নির্দেশ দেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর গাড়িটি ১৫ মাইল রোডে দুর্ঘটনার শিকার হলে সন্দেহভাজনরা পালিয়ে যায়। তখনই পুলিশ তাদের ড্রোন ইউনিট সক্রিয় করে।
ক্যাপ্টেন মাইকেল মার্কার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, “ড্রোনটি পালিয়ে যাওয়া যাত্রীর অবস্থান ও গতিবিধি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়াশীল ইউনিটগুলোকে সেকেন্ড-বাই-সেকেন্ড তথ্য সরবরাহ করে।”
ঘটনাটি শুরু হয় সকাল ৯টা ২০ মিনিটে, যখন একটি টহল গাড়ি ১৫ মাইল রোড ও গ্র্যাটিওট অ্যাভিনিউয়ের কাছে একটি চুরি হওয়া সাদা কিয়া ফোর্টে থামানোর চেষ্টা করে। অফিসাররা যখন জরুরি আলো জ্বালায়, তখন চালক দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
ধাওয়া বন্ধ করলেও পুলিশ গাড়িটিকে চোখে রেখেছিল। কিছুক্ষণ পর সেটি গ্রোসবেক হাইওয়ে ও লিটল ম্যাক অ্যাভিনিউ সংলগ্ন একটি লাইট পোলে ধাক্কা খায়।
দুর্ঘটনার পর একজন যাত্রীকে ঘটনাস্থলেই আটক করা হয়। অন্যজন পায়ে হেঁটে পালিয়ে গেলে ড্রোনের সাহায্যে তাকে দ্রুত সনাক্ত করে পুলিশ হেফাজতে নেয়।
ক্যাপ্টেন মার্কার আরও বলেন, “ক্লিনটন টাউনশিপ পুলিশ বিভাগ আমাদের সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এবং অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি আনতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।”
পুলিশ বিভাগটি নজরদারি, অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান এবং অপরাধস্থলের নথিবদ্ধকরণসহ নানা জননিরাপত্তা কার্যক্রমে ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছে। গত আগস্টেও একই ড্রোনের মাধ্যমে একটি গাড়িতে থাকা সশস্ত্র অগ্নিসংযোগকারী সন্দেহভাজনকে নিরাপদে গ্রেপ্তার করা হয়।
Source & Photo: http://detroitnews.com