ঢাকা, ১ নভেম্বর : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গত বৃহস্পতিবার নভেম্বরে গণভোট আয়োজন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ দ্রুত জারির বিষয়ে আলোচনা করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ চেয়েছে। তবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এখনও সময় নিশ্চিত হয়নি।
জানা গেছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোটের আয়োজনের দাবিতে জামায়াত সরকারকে বারবার জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির অনুরোধ করছে। কিন্তু আদেশ জারিতে দেরি হওয়ায় নভেম্বরের মধ্যে গণভোটের সম্ভাবনা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পদক্ষেপে দেরি হলে জামায়াত শক্ত প্রতিক্রিয়া জানাবে এবং নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে। এরই প্রেক্ষিতে গত ৩০ অক্টোবর রাজধানীর মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে দলের নায়েবে আমির আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের জানিয়েছেন, “শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ না হলে আন্দোলনরত সমমনা দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।”
জামায়াতের নেতাদের মধ্যে কেউ কেউ মনে করছেন, লন্ডন বৈঠকের পর থেকে সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা বিএনপির দিক বেশি ঝুঁকছেন। জুলাই ঘোষণাপত্র ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ২১ ধারা সংশোধনী প্রক্রিয়া বিএনপির চাওয়া অনুযায়ী বাস্তবায়িত হচ্ছে। ফলে গণভোটের বিষয়ে সরকার ও বিএনপির অবস্থান নিয়ে জামায়াতের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল বলেছেন, “গণভোটের তারিখ যত দেরিতে হবে, জাতীয় নির্বাচন তত সংকটে পড়বে।”
জানা গেছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোটের আয়োজনের দাবিতে জামায়াত সরকারকে বারবার জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির অনুরোধ করছে। কিন্তু আদেশ জারিতে দেরি হওয়ায় নভেম্বরের মধ্যে গণভোটের সম্ভাবনা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পদক্ষেপে দেরি হলে জামায়াত শক্ত প্রতিক্রিয়া জানাবে এবং নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে। এরই প্রেক্ষিতে গত ৩০ অক্টোবর রাজধানীর মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে দলের নায়েবে আমির আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের জানিয়েছেন, “শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ না হলে আন্দোলনরত সমমনা দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।”
জামায়াতের নেতাদের মধ্যে কেউ কেউ মনে করছেন, লন্ডন বৈঠকের পর থেকে সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা বিএনপির দিক বেশি ঝুঁকছেন। জুলাই ঘোষণাপত্র ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ২১ ধারা সংশোধনী প্রক্রিয়া বিএনপির চাওয়া অনুযায়ী বাস্তবায়িত হচ্ছে। ফলে গণভোটের বিষয়ে সরকার ও বিএনপির অবস্থান নিয়ে জামায়াতের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল বলেছেন, “গণভোটের তারিখ যত দেরিতে হবে, জাতীয় নির্বাচন তত সংকটে পড়বে।”