সিলেট, ২ নভেম্বর : সিলেটের সঙ্গে দীর্ঘদিনের উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে ও ন্যায্য উন্নয়ন দাবিতে রোববার (২ নভেম্বর) সকালে নগরীর সিটি পয়েন্টে ‘সিলেট আন্দোলন’-এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় অবস্থান কর্মসূচি। এতে অংশ নেন বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সাধারণ মানুষ।
কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি সাবেক সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, “ঢাকায় ২৪ শত কোটি, চট্টগ্রামে ৩১ শত কোটি, খুলনায় ২৪ শত কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন হলেও সিলেটের জন্য মাত্র ১৯ কোটি টাকার প্রকল্পও বাতিল করা হয়েছে। এ বৈষম্য চলতে থাকলে রাজপথে কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবো।” তিনি অভিযোগ করেন, পর্যটন নগরী সিলেটের উন্নয়ন প্রকল্প বারবার স্থগিত হচ্ছে। সিলেট–ঢাকা রেলপথে ডুয়েলগেজ প্রকল্প, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ও বিমান ভাড়া সংস্কারে দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। আরিফুল হক হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “শাহজালাল (রহ.)–এর মাটিতে আর কোনো বৈষম্য সহ্য করা হবে না।”
অবস্থান কর্মসূচিতে দরগাহ মসজিদের খতিব মাওলানা আসজাদ আহমদ বলেন, “সিলেট শুধু একটি অঞ্চল নয়, এটি দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। সিলেটের প্রতি বৈষম্য মানে জাতীয় উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করা।”
কর্মসূচিতে আরিফুল হক চৌধুরী জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমের হাতে দাবিপত্র তুলে দেন। দাবিপত্র গ্রহণ করে ডিসি সারওয়ার আলম বলেন, “ঢাকা–সিলেট মহাসড়ক ও রেলপথ উন্নয়নে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করছে। ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন একটি ফ্লাইট চালুর প্রস্তুতিও চলছে।”
তিনি আশ্বাস দেন, “সিলেটের উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ টেকসইভাবে বাস্তবায়নে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে।”
প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী এ অবস্থান কর্মসূচিতে সিটি পয়েন্ট থেকে সুরমা মার্কেট পর্যন্ত এলাকা স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে “আমাদের দাবি, আমরা করব—আদায় করে ঘরে ফিরব।” সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসকের আশ্বাসে কর্মসূচি স্থগিতের ঘোষণা দেয় আয়োজক সংগঠন।
কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি সাবেক সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, “ঢাকায় ২৪ শত কোটি, চট্টগ্রামে ৩১ শত কোটি, খুলনায় ২৪ শত কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন হলেও সিলেটের জন্য মাত্র ১৯ কোটি টাকার প্রকল্পও বাতিল করা হয়েছে। এ বৈষম্য চলতে থাকলে রাজপথে কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবো।” তিনি অভিযোগ করেন, পর্যটন নগরী সিলেটের উন্নয়ন প্রকল্প বারবার স্থগিত হচ্ছে। সিলেট–ঢাকা রেলপথে ডুয়েলগেজ প্রকল্প, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ও বিমান ভাড়া সংস্কারে দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। আরিফুল হক হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “শাহজালাল (রহ.)–এর মাটিতে আর কোনো বৈষম্য সহ্য করা হবে না।”
অবস্থান কর্মসূচিতে দরগাহ মসজিদের খতিব মাওলানা আসজাদ আহমদ বলেন, “সিলেট শুধু একটি অঞ্চল নয়, এটি দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। সিলেটের প্রতি বৈষম্য মানে জাতীয় উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করা।”
কর্মসূচিতে আরিফুল হক চৌধুরী জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলমের হাতে দাবিপত্র তুলে দেন। দাবিপত্র গ্রহণ করে ডিসি সারওয়ার আলম বলেন, “ঢাকা–সিলেট মহাসড়ক ও রেলপথ উন্নয়নে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করছে। ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন একটি ফ্লাইট চালুর প্রস্তুতিও চলছে।”
তিনি আশ্বাস দেন, “সিলেটের উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ টেকসইভাবে বাস্তবায়নে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে।”
প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী এ অবস্থান কর্মসূচিতে সিটি পয়েন্ট থেকে সুরমা মার্কেট পর্যন্ত এলাকা স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে “আমাদের দাবি, আমরা করব—আদায় করে ঘরে ফিরব।” সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসকের আশ্বাসে কর্মসূচি স্থগিতের ঘোষণা দেয় আয়োজক সংগঠন।