মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২৬ মে : রাতের আধারে কে বা কারা এক চা শ্রমিকের ৭৫ শতাংশ জায়গায় সৃজিত সবজি ক্ষেত কেটে ফেলেছে। এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ৭৫ শতাংশ জমিতে ঝিংগা, কৈইড়া, আবাদ করতে তার ১লাখ ৩০হাজার টাকা খরচ হয়েছিল। স্বল্প আয়ের চা শ্রমিক ভাল লাভের বুকভরা স্বপ্ন দেখছিলেন। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতের কোন এক সময় দুর্বৃত্তরা তার স্বপ্ন ভেঙ্গে দিয়েছে।
মাধবপুর উপজেলার তেলিয়াপাড়া চা বাগানের পঞ্চায়েত সভাপতি খোকন পান তাঁতি চা বাগানের আঠারো নম্বর সেকশনের জালাই নামক স্থানে পচাঁত্তর শতাংশ জমিতে সব্জি চাষ করেন। গাছে ইতিমধ্যে ফল আসা শুরু হয়েছে। খোকন তাঁতি জানান, এনজিও থেকে এক লক্ষ ত্রিশ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে এই সবজির চাষ করেছি। সবেমাত্র সবজি বিক্রি করা শুরু করেছি। প্রথম চালানে সবজি বিক্রি করে দেড় হাজার টাকা পেয়েছি। বাজারে সবজির দাম ভালো হওয়ায় লাভবান হব ভেবেছিলাম। এসময় কে এমন শত্রুতা করলো বুঝতে পারছি না। শুক্রবার সকালে সবজি ক্ষেতে সবজি উঠাতে গিয়ে দেখি আমার সর্বনাশ হয়ে গেছে। সবজি গাছ গুলো মরে পাতা শুকিয়ে গেছে। এখন এনজিওর কিস্তির টাকা কিভাবে দেব ভেবে পাচ্ছি না।
মাধবপুর উপজেলার তেলিয়াপাড়া চা বাগানের পঞ্চায়েত সভাপতি খোকন পান তাঁতি চা বাগানের আঠারো নম্বর সেকশনের জালাই নামক স্থানে পচাঁত্তর শতাংশ জমিতে সব্জি চাষ করেন। গাছে ইতিমধ্যে ফল আসা শুরু হয়েছে। খোকন তাঁতি জানান, এনজিও থেকে এক লক্ষ ত্রিশ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে এই সবজির চাষ করেছি। সবেমাত্র সবজি বিক্রি করা শুরু করেছি। প্রথম চালানে সবজি বিক্রি করে দেড় হাজার টাকা পেয়েছি। বাজারে সবজির দাম ভালো হওয়ায় লাভবান হব ভেবেছিলাম। এসময় কে এমন শত্রুতা করলো বুঝতে পারছি না। শুক্রবার সকালে সবজি ক্ষেতে সবজি উঠাতে গিয়ে দেখি আমার সর্বনাশ হয়ে গেছে। সবজি গাছ গুলো মরে পাতা শুকিয়ে গেছে। এখন এনজিওর কিস্তির টাকা কিভাবে দেব ভেবে পাচ্ছি না।