ট্টয়, ৪ নভেম্বর : জাঁকজমক আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো ‘মুক্তিযুদ্ধের অজানা কথা’ গ্রন্থের অডিও ভার্সনের প্রকাশানা উৎসব। রোববার বিকেলে শহরের ম্যানেজমেন্ট অ্যাডুকেশন সেন্টারে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণা ভিত্তিক এই প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের অতিথিরা বলেছেন, বইটিতে থাকা মুক্তিযুদ্ধের আবেগ, ত্যাগ ও সংগ্রামের গল্পগুলো প্রবাসে থাকা নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রেরণা যোগাবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা, সাহিত্যপ্রেমী, কবি, চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও সাংবাদিকসহ কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। আরফিন মাহাদীর প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বইটির সম্পাদক শামীম শহীদ। এরপর ‘বইটির অনলাইন অডিও ভার্সন’ উদ্বোধন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসূফ সালাহউদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন বিশিষ্ট দার্শনিক ড.দেবাশীষ মৃধা ও ড. জহিরুল হক। অনুষ্ঠানে বীরমুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং ড. দেবাশীষ মৃধাকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকে যারা দেখেছেন বা অংশ নিয়েছেন, এমন ১২ জনের ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ, ছোট ছোট ঘটনা ও অভিজ্ঞতা স্থান পেয়েছে বইটিতে। ‘মুক্তিযুদ্ধের অজানা কথা’ গ্রন্থের সম্পাদক শামীম শহীদ বলেন, সারাবিশ্বের বাংলাদেশিদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলী দলীয় প্রভাবমুক্তভাবে ছড়িয়ে দেয়াই এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য। আমরা চাই আমাদের সন্তানেরা সঠিক ইতিহাস জানুক। শুধু প্রিন্ট ভার্সন নয়, ইউটিউবে রয়েছে বইটির অডিও ভার্সন।
বিদেশের মাটিতে আমাদের শেকড়ের কথা স্মরণ করিয়ে দিতে এই ধরনের উদ্দ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়। বইটিতে থাকা মুক্তিসংগ্রামের গল্পগুলো নতুন প্রজন্মকে দেশপ্রেমে অনুপ্রাণিত করবে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বিশিষ্ট দার্শনিক ড.দেবাশীষ মৃধা।
প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠানের উদ্বোধক বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা চাই প্রবাসে বেড়ে উঠা নতুন প্রজন্ম জানুক কেমন ছিল সেই সময়টা। যখন জীবন বাজি রেখে লড়েছিল মানুষ স্বাধীনতার জন্য। আজকে আমি যেন ফিরে গিয়েছিলাম মুক্তিযুদ্ধের সেই দিনগুলোতে। অনুষ্ঠানের আরেক অতিথি ড. জহিরুল হক বলেন, এই গ্রন্থে লেখকদের স্মৃতি ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে উঠে এসেছে মুক্তিযুদ্ধের এক মানবিক ও বাস্তবচিত্র।
শিশু-কিশোরসহ স্থানীয় একঝাঁক শিল্পীদের অংশগ্রহণে প্রকাশনা উৎসবে দেশাত্নবোধক গান, মুক্তিযুদ্ধের ওপর নাটক, কবিতা আবৃত্তি ও নৃত্যনুষ্ঠান ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা, সাহিত্যপ্রেমী, কবি, চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও সাংবাদিকসহ কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। আরফিন মাহাদীর প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বইটির সম্পাদক শামীম শহীদ। এরপর ‘বইটির অনলাইন অডিও ভার্সন’ উদ্বোধন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসূফ সালাহউদ্দিন আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন বিশিষ্ট দার্শনিক ড.দেবাশীষ মৃধা ও ড. জহিরুল হক। অনুষ্ঠানে বীরমুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং ড. দেবাশীষ মৃধাকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকে যারা দেখেছেন বা অংশ নিয়েছেন, এমন ১২ জনের ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ, ছোট ছোট ঘটনা ও অভিজ্ঞতা স্থান পেয়েছে বইটিতে। ‘মুক্তিযুদ্ধের অজানা কথা’ গ্রন্থের সম্পাদক শামীম শহীদ বলেন, সারাবিশ্বের বাংলাদেশিদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলী দলীয় প্রভাবমুক্তভাবে ছড়িয়ে দেয়াই এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য। আমরা চাই আমাদের সন্তানেরা সঠিক ইতিহাস জানুক। শুধু প্রিন্ট ভার্সন নয়, ইউটিউবে রয়েছে বইটির অডিও ভার্সন।
বিদেশের মাটিতে আমাদের শেকড়ের কথা স্মরণ করিয়ে দিতে এই ধরনের উদ্দ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়। বইটিতে থাকা মুক্তিসংগ্রামের গল্পগুলো নতুন প্রজন্মকে দেশপ্রেমে অনুপ্রাণিত করবে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বিশিষ্ট দার্শনিক ড.দেবাশীষ মৃধা।
প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠানের উদ্বোধক বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা চাই প্রবাসে বেড়ে উঠা নতুন প্রজন্ম জানুক কেমন ছিল সেই সময়টা। যখন জীবন বাজি রেখে লড়েছিল মানুষ স্বাধীনতার জন্য। আজকে আমি যেন ফিরে গিয়েছিলাম মুক্তিযুদ্ধের সেই দিনগুলোতে। অনুষ্ঠানের আরেক অতিথি ড. জহিরুল হক বলেন, এই গ্রন্থে লেখকদের স্মৃতি ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে উঠে এসেছে মুক্তিযুদ্ধের এক মানবিক ও বাস্তবচিত্র।
শিশু-কিশোরসহ স্থানীয় একঝাঁক শিল্পীদের অংশগ্রহণে প্রকাশনা উৎসবে দেশাত্নবোধক গান, মুক্তিযুদ্ধের ওপর নাটক, কবিতা আবৃত্তি ও নৃত্যনুষ্ঠান ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে।