নিউইয়র্ক, ৬ নভেম্বর: বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন অ্যাটর্নি সোমা সায়ীদ নিউইয়র্কের ডিস্ট্রিক্ট–১১ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী হিসেবে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। তিনি পেয়েছেন ২৫৫,১২৩ ভোট, যা মোট প্রাপ্ত ভোটের ৯৬.০৪ শতাংশ—এই ফলাফল তাকে এনে দিয়েছে এক ঐতিহাসিক অর্জন।
এর আগে সোমা সায়ীদ কুইন্স ডিস্ট্রিক্টের সিভিল কোর্টের বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে জয়ের মধ্য দিয়ে তিনি গড়লেন নতুন ইতিহাস—
কুইন্সে তিনিই প্রথম বাংলাদেশি, প্রথম দক্ষিণ এশীয় নারী ও প্রথম মুসলিম নারী বিচারক।
জয়ের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সোমা সায়ীদ বলেন, “এই জয় আমার একার নয়, এটি পুরো বাংলাদেশি কমিউনিটির জয়।” তিনি ভোটার, সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, “এই জয়ের পেছনে আমার স্বামী মিজানুর রহমান চৌধুরীর বিরাট অবদান রয়েছে তাঁকেও ধন্যবাদ জানাই।”
সোমা জানান, শুধু বাংলাদেশি নয়, অন্যান্য কমিউনিটির মানুষও তাকে ভোট দিয়েছেন। তাই তিনি তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান।
সোমা সায়ীদ ছোটবেলায় বাবা-মায়ের সঙ্গে বাংলাদেশের টাঙ্গাইল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। নিউইয়র্ক সিটির পাবলিক স্কুলেই তার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা। পরে সিটি কলেজ অব নিউইয়র্ক থেকে স্নাতক এবং আলবেনি ল’ স্কুল থেকে জুরিস ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন।
তিনি পেশাগত জীবনে ছিলেন একজন প্রসিকিউটর, প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার, এবং প্রোবোনো (বিনামূল্যে আইনি সহায়তা) বিশেষজ্ঞ। নিউইয়র্কবাসীর নানা সামাজিক ও নাগরিক সমস্যার সমাধানে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।
এছাড়া তিনি নিউইয়র্ক এশিয়ান আমেরিকান জজেস অ্যাসোসিয়েশনের বোর্ড মেম্বার, এবং কুইন্স কাউন্টি উইমেনস বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম দক্ষিণ এশীয় ও মুসলিম নারী সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এর আগে সোমা সায়ীদ কুইন্স ডিস্ট্রিক্টের সিভিল কোর্টের বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে জয়ের মধ্য দিয়ে তিনি গড়লেন নতুন ইতিহাস—
কুইন্সে তিনিই প্রথম বাংলাদেশি, প্রথম দক্ষিণ এশীয় নারী ও প্রথম মুসলিম নারী বিচারক।
জয়ের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সোমা সায়ীদ বলেন, “এই জয় আমার একার নয়, এটি পুরো বাংলাদেশি কমিউনিটির জয়।” তিনি ভোটার, সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, “এই জয়ের পেছনে আমার স্বামী মিজানুর রহমান চৌধুরীর বিরাট অবদান রয়েছে তাঁকেও ধন্যবাদ জানাই।”
সোমা জানান, শুধু বাংলাদেশি নয়, অন্যান্য কমিউনিটির মানুষও তাকে ভোট দিয়েছেন। তাই তিনি তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান।
সোমা সায়ীদ ছোটবেলায় বাবা-মায়ের সঙ্গে বাংলাদেশের টাঙ্গাইল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। নিউইয়র্ক সিটির পাবলিক স্কুলেই তার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা। পরে সিটি কলেজ অব নিউইয়র্ক থেকে স্নাতক এবং আলবেনি ল’ স্কুল থেকে জুরিস ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন।
তিনি পেশাগত জীবনে ছিলেন একজন প্রসিকিউটর, প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার, এবং প্রোবোনো (বিনামূল্যে আইনি সহায়তা) বিশেষজ্ঞ। নিউইয়র্কবাসীর নানা সামাজিক ও নাগরিক সমস্যার সমাধানে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।
এছাড়া তিনি নিউইয়র্ক এশিয়ান আমেরিকান জজেস অ্যাসোসিয়েশনের বোর্ড মেম্বার, এবং কুইন্স কাউন্টি উইমেনস বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম দক্ষিণ এশীয় ও মুসলিম নারী সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।