গত মাসে গ্রোস ইলে এক বাড়ির ড্রাইভওয়ে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল বন্য টার্কির ঝাঁক, ঠিক তখনই বাড়ির মালিক তাঁর ট্রাক নিয়ে বের হচ্ছিলেন। টার্কির সংখ্যা বাড়তে থাকায় এখন তারা প্রায়ই মানুষের সংস্পর্শে আসছে। “যদি কেউ আত্মবিশ্বাস হারায়, টার্কিরা উল্টো তাকে তাড়িয়ে দেবে,” বলছেন ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানের অধ্যাপক স্টিভ স্কেরলোস/Photo : Andy Morrison, The Detroit News
অ্যান আরবার, ৭ নভেম্বর : মেট্রো ডেট্রয়েটের কিছু এলাকায় বন্য টার্কি এখন যেন উপদ্রবের নাম। সাহসী এই পাখিরা রীতিমতো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ফলে, ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান (U-M)-এর শিক্ষার্থীরা এগুলো সামাল দিতে প্রযুক্তির আশ্রয় নিচ্ছেন।
মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একদল শিক্ষার্থী বর্তমানে একটি কুকুরের মতো দেখতে রোবট তৈরির প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। রোবটটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহার করে এমনভাবে প্রোগ্রাম করা হবে যাতে এটি টার্কিদের মানুষের কাছ থেকে দূরে রাখে এবং ক্যাম্পাসে আতঙ্ক সৃষ্টি করা থেকে নিরুৎসাহিত করে।
এই রোবট দেখতে হবে ছোট আকৃতির কুকুরের মতো, এমনকি ঘেউ ঘেউও করতে পারবে— কিন্তু আসলে এটি হবে একটি উচ্চ প্রযুক্তির AI-চালিত যন্ত্র। শিক্ষার্থীরা মিশিগান প্রাকৃতিক সম্পদ বিভাগ (DNR)-এর সহযোগিতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানের অধ্যাপক স্টিভ স্কেরলোস জানিয়েছেন, “এই পাখিগুলো সাহসী, প্রায়ই মানুষকে তাড়া করে ফুটপাথ থেকে সরিয়ে দেয়। তাই আমরা এমন একটি ‘নৈতিক’ রোবট তৈরি করতে চাই যা টার্কিদের ভয় দেখিয়ে সরিয়ে দেবে, কিন্তু ক্ষতি করবে না।”
১৯৫৪ সালে মিশিগানে টার্কিদের পুনঃপ্রবর্তনের পর এদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তবে সেই সফলতার উল্টো দিক হচ্ছে— এখন তারা ক্রমেই মানুষের বসতি অঞ্চলে ঢুকে পড়ছে।
শিক্ষার্থীরা প্রাথমিকভাবে একটি কর্গি-আকারের রোবট কুকুর তৈরির পরিকল্পনা করছে, যা বাস্তব কুকুরের মতো আচরণ করবে। DNR ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের জন্য ১০,০০০ ডলার অনুদান দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী এপ্রিলের মধ্যেই রোবটটির পাইলট সংস্করণ তৈরি হবে। পরে তা বিভিন্ন সম্প্রদায়েও ব্যবহার করা যাবে টার্কি তাড়ানোর কাজে।
স্কেরলোসের ভাষায়, “আমরা চাই মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে ভারসাম্য তৈরি হোক, যেখানে দুজনেই নিজেদের জায়গা পাবে।”
Source & Photo: http://detroitnews.com
অ্যান আরবার, ৭ নভেম্বর : মেট্রো ডেট্রয়েটের কিছু এলাকায় বন্য টার্কি এখন যেন উপদ্রবের নাম। সাহসী এই পাখিরা রীতিমতো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেও দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ফলে, ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান (U-M)-এর শিক্ষার্থীরা এগুলো সামাল দিতে প্রযুক্তির আশ্রয় নিচ্ছেন।
মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একদল শিক্ষার্থী বর্তমানে একটি কুকুরের মতো দেখতে রোবট তৈরির প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। রোবটটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহার করে এমনভাবে প্রোগ্রাম করা হবে যাতে এটি টার্কিদের মানুষের কাছ থেকে দূরে রাখে এবং ক্যাম্পাসে আতঙ্ক সৃষ্টি করা থেকে নিরুৎসাহিত করে।
এই রোবট দেখতে হবে ছোট আকৃতির কুকুরের মতো, এমনকি ঘেউ ঘেউও করতে পারবে— কিন্তু আসলে এটি হবে একটি উচ্চ প্রযুক্তির AI-চালিত যন্ত্র। শিক্ষার্থীরা মিশিগান প্রাকৃতিক সম্পদ বিভাগ (DNR)-এর সহযোগিতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
ইউনিভার্সিটি অব মিশিগানের অধ্যাপক স্টিভ স্কেরলোস জানিয়েছেন, “এই পাখিগুলো সাহসী, প্রায়ই মানুষকে তাড়া করে ফুটপাথ থেকে সরিয়ে দেয়। তাই আমরা এমন একটি ‘নৈতিক’ রোবট তৈরি করতে চাই যা টার্কিদের ভয় দেখিয়ে সরিয়ে দেবে, কিন্তু ক্ষতি করবে না।”
১৯৫৪ সালে মিশিগানে টার্কিদের পুনঃপ্রবর্তনের পর এদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তবে সেই সফলতার উল্টো দিক হচ্ছে— এখন তারা ক্রমেই মানুষের বসতি অঞ্চলে ঢুকে পড়ছে।
শিক্ষার্থীরা প্রাথমিকভাবে একটি কর্গি-আকারের রোবট কুকুর তৈরির পরিকল্পনা করছে, যা বাস্তব কুকুরের মতো আচরণ করবে। DNR ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের জন্য ১০,০০০ ডলার অনুদান দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী এপ্রিলের মধ্যেই রোবটটির পাইলট সংস্করণ তৈরি হবে। পরে তা বিভিন্ন সম্প্রদায়েও ব্যবহার করা যাবে টার্কি তাড়ানোর কাজে।
স্কেরলোসের ভাষায়, “আমরা চাই মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে ভারসাম্য তৈরি হোক, যেখানে দুজনেই নিজেদের জায়গা পাবে।”
Source & Photo: http://detroitnews.com