সিলেট, ৭ নভেম্বর : সিলেট মহানগর এলাকায় আগামী নির্বাচনের নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স-এর কনফারেন্স রুমে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভার সভাপতিত্ব করেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের পুলিশ কমিশনার আবদুল কুদ্দুছ চৌধুরী, পিপিএম।
সভায় সিলেটের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বিগত নির্বাচনের সময় সংঘটিত সমস্যাগুলো তুলে ধরেন। পুলিশ কমিশনার এসব সমস্যার সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেন এবং আগামী নির্বাচনের জন্য সকল রাজনৈতিক দলকে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে প্রচার–প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানান।
পুলিশ কমিশনার জানান, সম্ভাব্য প্রার্থীদের জন্য থ্রেট অ্যানালাইসিস করা হচ্ছে এবং প্রয়োজন হলে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রতিটি দলের সমাবেশে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ কাজ করবে, তবে সীমিত জনবল বিবেচনায় দলগুলোর স্বেচ্ছাসেবকরা নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অংশ নিতে পারবেন। প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবকদের নির্বাচনী নিরাপত্তা বিষয়ে ব্রিফিং ও সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
তিনি প্রস্তাব করেন, সকল রাজনৈতিক দলের জন্য একটি উন্মুক্ত মঞ্চ তৈরি করা যেতে পারে, যেখানে নিরাপদে জনসমাবেশ করা সম্ভব হবে। এছাড়া নির্বাচনী প্রচারণার সময় একে–অপরের ব্যানারের ওপর পোস্টার লাগানো বা ছিঁড়ে ফেলা এড়াতে সবাইকে শৃঙ্খলা মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
নিরাপত্তা সংক্রান্ত যেকোনো অভিযোগের জন্য কল সেন্টার নম্বর 01339911742 2 চালু করা হয়েছে। যা ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। পাশাপাশি “জিনিয়া অ্যাপ” সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকার ৬ থানায় শিগগির চালু হবে। নির্বাচনী সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে ড্রোন সার্ভেল্যান্স এবং শক্তিশালী সাইবার টিম কাজ করবে। ইতিমধ্যে সিটিজেন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু করা হয়েছে, এবং ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সকল নগরীর বাসিন্দা ও কর্মচারীর তথ্য জমা দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
পুলিশ কমিশনার সভা শেষে বলেন, “আমরা চাই ২০২৬ সালের নির্বাচন হোক নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর। সবার সহযোগিতায় এটি সম্ভব।”
সভায় এসএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সিলেটের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বিগত নির্বাচনের সময় সংঘটিত সমস্যাগুলো তুলে ধরেন। পুলিশ কমিশনার এসব সমস্যার সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেন এবং আগামী নির্বাচনের জন্য সকল রাজনৈতিক দলকে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে প্রচার–প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানান।
পুলিশ কমিশনার জানান, সম্ভাব্য প্রার্থীদের জন্য থ্রেট অ্যানালাইসিস করা হচ্ছে এবং প্রয়োজন হলে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রতিটি দলের সমাবেশে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ কাজ করবে, তবে সীমিত জনবল বিবেচনায় দলগুলোর স্বেচ্ছাসেবকরা নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অংশ নিতে পারবেন। প্রয়োজনে স্বেচ্ছাসেবকদের নির্বাচনী নিরাপত্তা বিষয়ে ব্রিফিং ও সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
তিনি প্রস্তাব করেন, সকল রাজনৈতিক দলের জন্য একটি উন্মুক্ত মঞ্চ তৈরি করা যেতে পারে, যেখানে নিরাপদে জনসমাবেশ করা সম্ভব হবে। এছাড়া নির্বাচনী প্রচারণার সময় একে–অপরের ব্যানারের ওপর পোস্টার লাগানো বা ছিঁড়ে ফেলা এড়াতে সবাইকে শৃঙ্খলা মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
নিরাপত্তা সংক্রান্ত যেকোনো অভিযোগের জন্য কল সেন্টার নম্বর 01339911742 2 চালু করা হয়েছে। যা ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। পাশাপাশি “জিনিয়া অ্যাপ” সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকার ৬ থানায় শিগগির চালু হবে। নির্বাচনী সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে ড্রোন সার্ভেল্যান্স এবং শক্তিশালী সাইবার টিম কাজ করবে। ইতিমধ্যে সিটিজেন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু করা হয়েছে, এবং ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সকল নগরীর বাসিন্দা ও কর্মচারীর তথ্য জমা দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
পুলিশ কমিশনার সভা শেষে বলেন, “আমরা চাই ২০২৬ সালের নির্বাচন হোক নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর। সবার সহযোগিতায় এটি সম্ভব।”
সভায় এসএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।