মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২৩ নভেম্বর : আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ মোঃ ফয়সলের নির্বাচনী প্রচারণা এখন তুঙ্গে। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তার নির্বাচনী টিমের সদস্যরা ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে ভোট চেয়ে মাঠে-মহল্লায়, গ্রামে-গঞ্জে ব্যস্ত সময় পার করছেন। চলছে ব্যাপক গণসংযোগ, উঠান বৈঠক, লিফলেট বিতরণ, পথসভা ও নির্বাচনী মিছিল। সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণে নির্বাচন এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
সৈয়দ মোঃ ফয়সলের নেতৃত্বে বিএনপির কর্মী-সমর্থকরা ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নেমেছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম ও প্রথমবারের ভোটারদের মধ্যে তার প্রচারণা ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। শিক্ষিত, ক্লিন ইমেজের এই প্রার্থী জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। তার ৩১ দফা নির্বাচনী অঙ্গীকারে স্থান পেয়েছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, কৃষি, দারিদ্র্য বিমোচন, শিল্পায়ন, তরুণ উদ্যোক্তা সৃষ্টিসহ মানবসম্পদ উন্নয়ন।
চুনারুঘাট ও মাধবপুরের বিভিন্ন এলাকায় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা এবার এমন একজন প্রতিনিধিকে বেছে নিতে চান, যিনি এলাকার উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে আন্তরিকভাবে কাজ করবেন। অনেকেই মনে করছেন, বিএনপি এবার এমন একজন প্রার্থীকে মনোনীত করেছে, যিনি দলীয় ও ব্যক্তিগত ভাবমূর্তিতে সর্বজনগ্রহণযোগ্য।
চুনারুঘাট উপজেলার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ লিয়াকত হাসান বলেন, “সৈয়দ মোঃ ফয়সল শুধু একজন রাজনীতিবিদ নন, তিনি একজন সমাজসেবক ও দূরদর্শী মানুষ। তার রাজনৈতিক চিন্তাভাবনা তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এলাকার মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে ছিলেন। নির্বাচিত হলে তিনি মাধবপুর-চুনারুঘাটকে একটি আধুনিক জনপদে রূপ দিতে পারবেন বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।”
চুনারুঘাটের বাসিন্দা প্রফেসর মোজাম্মেল হক তালুকদার বলেন, “ফয়সল একজন শিক্ষিত, ভদ্র ও পরিশ্রমী মানুষ। তার পরিবারের ইতিহাসই জনগণের সেবার ইতিহাস। আমি দেখেছি, তিনি ব্যক্তিগত লাভ-লোকসান না ভেবে মানুষের কল্যাণে কাজ করেন। এই জনপদের মানুষ এখন এমন একজন নেতার অপেক্ষায় আছে, যিনি দল-মত নির্বিশেষে সবার পাশে দাঁড়াবেন। মাঠের যে সাড়া আমরা পাচ্ছি, তাতে মনে হচ্ছে এবারের নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকের জয় অবধারিত।”
২৩ বাগানের সংগঠন লস্করপুর ভ্যালির সাবেক সভাপতি অবিরত বাক্তি বলেন, “মাধবপুর-চুনারুঘাটের মানুষ এখন পরিবর্তনের হাওয়া অনুভব করছে। জনগণ বুঝে গেছে, উন্নয়নের নামে অনেক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন হয়নি। সৈয়দ ফয়সল একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ, যিনি কথার চেয়ে কাজে বিশ্বাস করেন। তিনি নির্বাচিত হলে এই অঞ্চলের শিক্ষা, যোগাযোগ ও কৃষি খাতে বিপ্লব ঘটাবেন। জনগণ তার পক্ষে একতাবদ্ধ হয়ে পড়েছে।”
মাধবপুর উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন চৌধুরী বলেন, “আমরা দেখেছি—ফয়সল ভাই মাঠের মানুষ। তার নির্বাচনী প্রচারণায় নেতাকর্মীদের মধ্যে অদম্য উদ্দীপনা কাজ করছে। ইউনিয়ন, ওয়ার্ড থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত সবাই ধানের শীষের পক্ষে কাজ করছে। তিনি সৎ, যোগ্য ও আদর্শবান একজন প্রার্থী। ইনশাআল্লাহ, এবারের নির্বাচনে লাখো ভোটের ব্যবধানে তিনি বিজয়ী হবেন।”
মাধবপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আল রনি বলেন, প্রার্থীর প্রচারণায় প্রতিদিনই যোগ দিচ্ছেন নতুন মুখ। ব্যবসায়ী, শিক্ষক, কৃষক, শ্রমিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ প্রকাশ্যে সমর্থন জানাচ্ছেন ধানের শীষকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও চলছে ব্যাপক প্রচারণা, যেখানে তরুণ প্রজন্ম সৈয়দ ফয়সলের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
হবিগঞ্জ-৪ আসনের বিএনপি প্রার্থী সৈয়দ মোঃ ফয়সল বলেন, “আমার রাজনীতির মূল লক্ষ্য হলো জনগণের সেবা করা। আমি রাজনীতি করি দেশের উন্নয়ন, এলাকার অগ্রগতি ও মানুষের কল্যাণের জন্য। নির্বাচিত হলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, যোগাযোগব্যবস্থা, কৃষি, দারিদ্র্য বিমোচন, শিল্পায়ন ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নেব।”
তিনি আরও বলেন, “চুনারুঘাট ও মাধবপুর দুই উপজেলা বিশাল সম্ভাবনার জনপদ। কিন্তু সঠিক নেতৃত্ব ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অভাবে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয়েছে। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি—জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই অঞ্চলের উন্নয়ন নিশ্চিত করব। তরুণদের কর্মসংস্থান, নারীর ক্ষমতায়ন ও কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে আমি কাজ করব।”
সৈয়দ মোঃ ফয়সলের নেতৃত্বে বিএনপির কর্মী-সমর্থকরা ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নেমেছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম ও প্রথমবারের ভোটারদের মধ্যে তার প্রচারণা ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। শিক্ষিত, ক্লিন ইমেজের এই প্রার্থী জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। তার ৩১ দফা নির্বাচনী অঙ্গীকারে স্থান পেয়েছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, কৃষি, দারিদ্র্য বিমোচন, শিল্পায়ন, তরুণ উদ্যোক্তা সৃষ্টিসহ মানবসম্পদ উন্নয়ন।
চুনারুঘাট ও মাধবপুরের বিভিন্ন এলাকায় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জনগণ পরিবর্তন চায়। তারা এবার এমন একজন প্রতিনিধিকে বেছে নিতে চান, যিনি এলাকার উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে আন্তরিকভাবে কাজ করবেন। অনেকেই মনে করছেন, বিএনপি এবার এমন একজন প্রার্থীকে মনোনীত করেছে, যিনি দলীয় ও ব্যক্তিগত ভাবমূর্তিতে সর্বজনগ্রহণযোগ্য।
চুনারুঘাট উপজেলার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ লিয়াকত হাসান বলেন, “সৈয়দ মোঃ ফয়সল শুধু একজন রাজনীতিবিদ নন, তিনি একজন সমাজসেবক ও দূরদর্শী মানুষ। তার রাজনৈতিক চিন্তাভাবনা তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এলাকার মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে ছিলেন। নির্বাচিত হলে তিনি মাধবপুর-চুনারুঘাটকে একটি আধুনিক জনপদে রূপ দিতে পারবেন বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।”
চুনারুঘাটের বাসিন্দা প্রফেসর মোজাম্মেল হক তালুকদার বলেন, “ফয়সল একজন শিক্ষিত, ভদ্র ও পরিশ্রমী মানুষ। তার পরিবারের ইতিহাসই জনগণের সেবার ইতিহাস। আমি দেখেছি, তিনি ব্যক্তিগত লাভ-লোকসান না ভেবে মানুষের কল্যাণে কাজ করেন। এই জনপদের মানুষ এখন এমন একজন নেতার অপেক্ষায় আছে, যিনি দল-মত নির্বিশেষে সবার পাশে দাঁড়াবেন। মাঠের যে সাড়া আমরা পাচ্ছি, তাতে মনে হচ্ছে এবারের নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকের জয় অবধারিত।”
২৩ বাগানের সংগঠন লস্করপুর ভ্যালির সাবেক সভাপতি অবিরত বাক্তি বলেন, “মাধবপুর-চুনারুঘাটের মানুষ এখন পরিবর্তনের হাওয়া অনুভব করছে। জনগণ বুঝে গেছে, উন্নয়নের নামে অনেক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন হয়নি। সৈয়দ ফয়সল একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ, যিনি কথার চেয়ে কাজে বিশ্বাস করেন। তিনি নির্বাচিত হলে এই অঞ্চলের শিক্ষা, যোগাযোগ ও কৃষি খাতে বিপ্লব ঘটাবেন। জনগণ তার পক্ষে একতাবদ্ধ হয়ে পড়েছে।”
মাধবপুর উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান পারভেজ হোসেন চৌধুরী বলেন, “আমরা দেখেছি—ফয়সল ভাই মাঠের মানুষ। তার নির্বাচনী প্রচারণায় নেতাকর্মীদের মধ্যে অদম্য উদ্দীপনা কাজ করছে। ইউনিয়ন, ওয়ার্ড থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত সবাই ধানের শীষের পক্ষে কাজ করছে। তিনি সৎ, যোগ্য ও আদর্শবান একজন প্রার্থী। ইনশাআল্লাহ, এবারের নির্বাচনে লাখো ভোটের ব্যবধানে তিনি বিজয়ী হবেন।”
মাধবপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আল রনি বলেন, প্রার্থীর প্রচারণায় প্রতিদিনই যোগ দিচ্ছেন নতুন মুখ। ব্যবসায়ী, শিক্ষক, কৃষক, শ্রমিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ প্রকাশ্যে সমর্থন জানাচ্ছেন ধানের শীষকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও চলছে ব্যাপক প্রচারণা, যেখানে তরুণ প্রজন্ম সৈয়দ ফয়সলের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
হবিগঞ্জ-৪ আসনের বিএনপি প্রার্থী সৈয়দ মোঃ ফয়সল বলেন, “আমার রাজনীতির মূল লক্ষ্য হলো জনগণের সেবা করা। আমি রাজনীতি করি দেশের উন্নয়ন, এলাকার অগ্রগতি ও মানুষের কল্যাণের জন্য। নির্বাচিত হলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, যোগাযোগব্যবস্থা, কৃষি, দারিদ্র্য বিমোচন, শিল্পায়ন ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নেব।”
তিনি আরও বলেন, “চুনারুঘাট ও মাধবপুর দুই উপজেলা বিশাল সম্ভাবনার জনপদ। কিন্তু সঠিক নেতৃত্ব ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অভাবে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয়েছে। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি—জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই অঞ্চলের উন্নয়ন নিশ্চিত করব। তরুণদের কর্মসংস্থান, নারীর ক্ষমতায়ন ও কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে আমি কাজ করব।”