সেন্টার লাইন, ২৫ নভেম্বর : ম্যাকম্ব কাউন্টির সেন্টার লাইন হাই স্কুলে শুক্রবার নতুন করে সহিংসতার হুমকি ছড়ানোর অভিযোগ উঠেছে। গত ২২ মাসে স্কুলটিকে কেন্দ্র করে এটি অন্তত পঞ্চম অপরাধমূলক ঘটনা। কর্তৃপক্ষ জানায়, ওয়েইন কাউন্টির একটি স্কুলের দুই শিক্ষার্থী দুপুরের আগে সামাজিক মাধ্যমে হুমকি প্রদান করে; শনিবার ম্যাকম্ব জুভেনাইল কোর্টে তাদের বিরুদ্ধে স্কুল, শিক্ষার্থী ও কর্মীদের প্রতি ইচ্ছাকৃত সহিংসতার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। ম্যাকম্ব ডেইলির বরাতে দ্য ডেট্রয়েট নিউজ এ খবর দিয়েছে।
স্কুলের সুপারিনটেনডেন্ট জোসেফ হেইস বলেন, হুমকি শনাক্ত হওয়ার পরপরই পুরো ভবন এক ঘণ্টার জন্য কঠোর লকডাউনে রাখা হয়। পরে ভবনের ভেতরে শিক্ষার্থীদের চলাচলের অনুমতি দেওয়া হলেও দিনের বাকি সময় স্কুলটি বাইরের লোকদের জন্য বন্ধ ছিল।
ম্যাকম্ব কাউন্টির প্রসিকিউটর পিটার লুসিডো জানান, প্রসিকিউটরদের আপত্তি সত্ত্বেও জুভেনাইল রেফারি মাইকেল গিবস কিশোর দু’জনকে ৫০০ ডলারের ব্যক্তিগত বন্ডে মুক্তি দিয়েছেন। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে বাড়িতে সীমাবদ্ধ থাকা, স্কুল ছাড়া ইন্টারনেট ব্যবহার না করা, অভিযোগকারী ভুক্তভোগী বা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ না করা এবং অন্যান্য প্রচলিত বিধিনিষেধ। মামলাগুলো ওয়েইন কাউন্টিতে স্থানান্তরের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
হেইস বলেন, হুমকি পাওয়া শিক্ষার্থীরা প্রথমে তাদের ফোনে বার্তাটি দেখে একজন প্রশাসককে জানায়, এরপরই কর্তৃপক্ষ পুলিশে যোগাযোগ করে। তিনি জানান, মাত্র ছয় সপ্তাহের মধ্যে এটি স্কুলের দ্বিতীয় লকডাউন। সোশ্যাল মিডিয়া নির্ভর উত্তেজনা ও স্কুলের বাইরের সমস্যাকে মূল কারণ হিসেবে দেখছেন হেইস। তাঁর ভাষায়, “এগুলোর বেশির ভাগই স্কুলের বাইরে শুরু হয়, কিন্তু শেষ পর্যন্ত স্কুলেই এসে সংঘর্ষ তৈরি করে, কারণ এখানেই সব শিক্ষার্থী একত্রিত হয়।”
তিনি আরও বলেন, অনলাইন হুমকির আইনি পরিণতি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে জেলা নিয়মিত কাজ করছে। হেইস বলেন, তাঁরা শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করেন যে অনলাইনে কিছু পোস্ট করা মানে প্রায় মুখোমুখি কিছু বলা এর পরিণাম শেষ পর্যন্ত ফিরে আসে। “এ ধরনের কাজের কোনওই মূল্য নেই,” মন্তব্য করেন তিনি। “আমরা এমনকি কিন্ডারগার্টেনের শিশুদেরও একজন ভালো নাগরিক হওয়ার অর্থ বোঝাই।” তিনি যোগ করেন, “আজকাল কিশোর বা তরুণ হওয়া সত্যিই কঠিন। দিনে সাত ঘণ্টা তারা স্কুলে থাকে, আর বাকিটা সময় কাটে পরিবার, সম্প্রদায়, টিভি, সঙ্গীতসহ নানা প্রভাবের মধ্যে। কখনও কখনও তাদের সঠিক পথে রাখা খুবই চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়ে।”
হেইস বলেন, জেলার মোবাইল ফোন নীতি অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা ফোন সঙ্গে রাখতে পারে, তবে ক্লাস চলাকালে তা বন্ধ রাখতে হবে। বিরতির সময়ে ফোন ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে, এবং প্রয়োজন হলে কিছু শিক্ষক ক্লাসেও সীমিত সময় ফোন দেখতে দেন। হেইস বলেন, “বেশিরভাগ শিক্ষার্থী নীতিমালা অনুসরণে সহযোগিতা করে।”
স্কুলের সুপারিনটেনডেন্ট জোসেফ হেইস বলেন, হুমকি শনাক্ত হওয়ার পরপরই পুরো ভবন এক ঘণ্টার জন্য কঠোর লকডাউনে রাখা হয়। পরে ভবনের ভেতরে শিক্ষার্থীদের চলাচলের অনুমতি দেওয়া হলেও দিনের বাকি সময় স্কুলটি বাইরের লোকদের জন্য বন্ধ ছিল।
ম্যাকম্ব কাউন্টির প্রসিকিউটর পিটার লুসিডো জানান, প্রসিকিউটরদের আপত্তি সত্ত্বেও জুভেনাইল রেফারি মাইকেল গিবস কিশোর দু’জনকে ৫০০ ডলারের ব্যক্তিগত বন্ডে মুক্তি দিয়েছেন। শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে বাড়িতে সীমাবদ্ধ থাকা, স্কুল ছাড়া ইন্টারনেট ব্যবহার না করা, অভিযোগকারী ভুক্তভোগী বা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ না করা এবং অন্যান্য প্রচলিত বিধিনিষেধ। মামলাগুলো ওয়েইন কাউন্টিতে স্থানান্তরের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
হেইস বলেন, হুমকি পাওয়া শিক্ষার্থীরা প্রথমে তাদের ফোনে বার্তাটি দেখে একজন প্রশাসককে জানায়, এরপরই কর্তৃপক্ষ পুলিশে যোগাযোগ করে। তিনি জানান, মাত্র ছয় সপ্তাহের মধ্যে এটি স্কুলের দ্বিতীয় লকডাউন। সোশ্যাল মিডিয়া নির্ভর উত্তেজনা ও স্কুলের বাইরের সমস্যাকে মূল কারণ হিসেবে দেখছেন হেইস। তাঁর ভাষায়, “এগুলোর বেশির ভাগই স্কুলের বাইরে শুরু হয়, কিন্তু শেষ পর্যন্ত স্কুলেই এসে সংঘর্ষ তৈরি করে, কারণ এখানেই সব শিক্ষার্থী একত্রিত হয়।”
তিনি আরও বলেন, অনলাইন হুমকির আইনি পরিণতি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে জেলা নিয়মিত কাজ করছে। হেইস বলেন, তাঁরা শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করেন যে অনলাইনে কিছু পোস্ট করা মানে প্রায় মুখোমুখি কিছু বলা এর পরিণাম শেষ পর্যন্ত ফিরে আসে। “এ ধরনের কাজের কোনওই মূল্য নেই,” মন্তব্য করেন তিনি। “আমরা এমনকি কিন্ডারগার্টেনের শিশুদেরও একজন ভালো নাগরিক হওয়ার অর্থ বোঝাই।” তিনি যোগ করেন, “আজকাল কিশোর বা তরুণ হওয়া সত্যিই কঠিন। দিনে সাত ঘণ্টা তারা স্কুলে থাকে, আর বাকিটা সময় কাটে পরিবার, সম্প্রদায়, টিভি, সঙ্গীতসহ নানা প্রভাবের মধ্যে। কখনও কখনও তাদের সঠিক পথে রাখা খুবই চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়ে।”
হেইস বলেন, জেলার মোবাইল ফোন নীতি অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা ফোন সঙ্গে রাখতে পারে, তবে ক্লাস চলাকালে তা বন্ধ রাখতে হবে। বিরতির সময়ে ফোন ব্যবহারের অনুমতি রয়েছে, এবং প্রয়োজন হলে কিছু শিক্ষক ক্লাসেও সীমিত সময় ফোন দেখতে দেন। হেইস বলেন, “বেশিরভাগ শিক্ষার্থী নীতিমালা অনুসরণে সহযোগিতা করে।”