ঢাকা, ২৫ নভেম্বর : জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট কীভাবে অনুষ্ঠিত হবে, সেই প্রক্রিয়ার বিস্তারিত উল্লেখ করে গণভোট অধ্যাদেশ চূড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। তিনি জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো গণভোটেও প্রবাসীসহ চার শ্রেণির ভোটার পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন। আজ বা আগামীকাল গেজেট প্রকাশের সম্ভাবনা রয়েছে।
মঙ্গলবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন আইন উপদেষ্টা। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অনুযায়ী, আগামী ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব আখতার আহমেদ এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আইন উপদেষ্টা জানান, সংসদ নির্বাচনের ব্যালটের সঙ্গে যেন বিভ্রান্তি না হয়, সে জন্য গণভোটের ব্যালট আলাদা ও রঙিন হবে, যেখানে সংসদ নির্বাচনের ব্যালট সাধারণত সাদাকালো হয়ে থাকে।
গণভোটে থাকবে একটি মাত্র প্রশ্ন: জুলাই জাতীয় সনদ আদেশ ও সংবিধান-সংস্কার প্রস্তাবে ভোটার সম্মত কি না। সেখানে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’—দুটি বাক্স থাকবে; ‘হ্যাঁ’ মানে সম্মতি, ‘না’ মানে অসম্মতি।
তিনি আরও বলেন, সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসাররাই গণভোটেও একই দায়িত্ব পালন করবেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ের আগে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গণভোট অধ্যাদেশ অনুমোদন করা হয়। এর মাধ্যমে জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ–২০২৫ এবং জুলাই সনদে প্রস্তাবিত চারটি সংস্কার বিষয়ে ভোটাররা একটি প্রশ্নের মাধ্যমে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোট দেবেন।
মঙ্গলবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন আইন উপদেষ্টা। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অনুযায়ী, আগামী ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব আখতার আহমেদ এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আইন উপদেষ্টা জানান, সংসদ নির্বাচনের ব্যালটের সঙ্গে যেন বিভ্রান্তি না হয়, সে জন্য গণভোটের ব্যালট আলাদা ও রঙিন হবে, যেখানে সংসদ নির্বাচনের ব্যালট সাধারণত সাদাকালো হয়ে থাকে।
গণভোটে থাকবে একটি মাত্র প্রশ্ন: জুলাই জাতীয় সনদ আদেশ ও সংবিধান-সংস্কার প্রস্তাবে ভোটার সম্মত কি না। সেখানে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’—দুটি বাক্স থাকবে; ‘হ্যাঁ’ মানে সম্মতি, ‘না’ মানে অসম্মতি।
তিনি আরও বলেন, সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসাররাই গণভোটেও একই দায়িত্ব পালন করবেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ের আগে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গণভোট অধ্যাদেশ অনুমোদন করা হয়। এর মাধ্যমে জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ–২০২৫ এবং জুলাই সনদে প্রস্তাবিত চারটি সংস্কার বিষয়ে ভোটাররা একটি প্রশ্নের মাধ্যমে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোট দেবেন।