সিলেট, ২৭ নভেম্বর : নরসিংদীতে ভূমিকম্পের রেশ না কাটতেই আবারও মাত্র এক মিনিটের ব্যবধানে বঙ্গোপসাগর ও সিলেটে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। একই সময়ে টেকনাফ ও সিলেটের বহু বাসিন্দা এ কম্পন অনুভব করেছেন। বুধবার (২৬ নভেম্বর) দিবাগত রাত ৩টা ২৯ মিনিট ৫৫ সেকেন্ডে বঙ্গোপসাগরে এবং ৩টা ৩০ মিনিট ৪৯ সেকেন্ডে সিলেটে ভূকম্পন রেকর্ড করা হয়।
এর আগে, গত ২১ নভেম্বর সকালে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ঢাকাসহ সারাদেশ কেঁপে ওঠে। সেই ঘটনায় শিশুসহ ১০ জন নিহত ও ৬০০-র বেশি মানুষ আহত হন। আবহাওয়া অফিস জানায়, সেদিনের ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫.৭।
ইউরোপিয়ান মেডিটেরিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি) জানিয়েছে, গভীর রাতে বঙ্গোপসাগরে আঘাত হানা ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.০, এবং ভূপৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা মাত্র ১০ কিলোমিটার। কেন্দ্র থেকে টেকনাফের দূরত্ব ছিল ১২৩ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে। ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানায়, একই ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে ভারতের ত্রিপুরার বিলোনিয়া শহরের দূরত্ব ছিল ৩৩৪ কিলোমিটার দক্ষিণে।
অন্যদিকে ভারতের মেঘালয়ে উৎপত্তি হওয়া ভূমিকম্প, যেটি সিলেটের বাসিন্দারাও অনুভব করেছেন, তার মাত্রা ছিলো ৩.৪। কেন্দ্র থেকে সিলেটের দূরত্ব ছিল ২৪ কিলোমিটার উত্তরে।
২১ নভেম্বরের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর মাত্র ৬ দিনের মাথায় আবারও বঙ্গোপসাগর ও সিলেট অঞ্চলে একযোগে কম্পন অনুভূত হওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।
এর আগে, গত ২১ নভেম্বর সকালে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ঢাকাসহ সারাদেশ কেঁপে ওঠে। সেই ঘটনায় শিশুসহ ১০ জন নিহত ও ৬০০-র বেশি মানুষ আহত হন। আবহাওয়া অফিস জানায়, সেদিনের ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫.৭।
ইউরোপিয়ান মেডিটেরিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি) জানিয়েছে, গভীর রাতে বঙ্গোপসাগরে আঘাত হানা ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪.০, এবং ভূপৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা মাত্র ১০ কিলোমিটার। কেন্দ্র থেকে টেকনাফের দূরত্ব ছিল ১২৩ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে। ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানায়, একই ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে ভারতের ত্রিপুরার বিলোনিয়া শহরের দূরত্ব ছিল ৩৩৪ কিলোমিটার দক্ষিণে।
অন্যদিকে ভারতের মেঘালয়ে উৎপত্তি হওয়া ভূমিকম্প, যেটি সিলেটের বাসিন্দারাও অনুভব করেছেন, তার মাত্রা ছিলো ৩.৪। কেন্দ্র থেকে সিলেটের দূরত্ব ছিল ২৪ কিলোমিটার উত্তরে।
২১ নভেম্বরের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর মাত্র ৬ দিনের মাথায় আবারও বঙ্গোপসাগর ও সিলেট অঞ্চলে একযোগে কম্পন অনুভূত হওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।