মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২৮ মে : মাধবপুরে সিএনজি চালিত অটোরিক্সায় বসে ৪ শিশু খেলা করার অপরাধে সিএনজি চালক ৪ শিশুকে বেঁধে নির্যাতন করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার বৈষ্ণবপুর গ্রামে শনিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। নির্যাতনের দৃশ্যটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর এ নিয়ে তোলপাড় চলছে। খবর পেয়ে পুলিশ রোববার সকালে ঘটনাস্থলে গিয়ে জড়িতদের গ্রেফতারের অভিযান শুরু করেছে।
ভিকটিমের পরিবারের অভিযোগ বৈষ্ণবপুর গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে আক্তার হোসেন বৈষ্ণবপুর বাজারে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা রেখে বাড়িতে যায়। এ সময় ওই গ্রামের (৬-৮) বছরের ৪ শিশু অটোরিক্সায় উঠে আনন্দ ফুর্তি করে। সিএনজি চালক আক্তার হোসেন বাড়ি থেকে এসে ৪ শিশুকে গাড়িতে পেয়ে তার সিএনজি (অটোরিক্সা) ক্ষতি হয়েছে অভিযোগ এনে রশি দিয়ে ৪ শিশুকে অটোরিক্সার সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করে। শিশুদের সুর চিৎকারে তাদের অভিভাবকরা ঘটনাস্থলে এসে প্রতিবাদ করে । এ সময় ভিডিও ধারণকালে তাদেরকেও মারপিট করা হয়।
পরে অটোরিক্সার নষ্ট করার অভিযোগ এনে গ্রাম্য শালিসে প্রভাবশালীরা ৪ শিশু পরিবারকে উল্টো ২ হাজার টাকা জরিমানা করে বিষয়টি ধামাচাপা দেয়। পরে নির্যাতনের দৃশ্যটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানান, শিশু বেঁধে নির্যাতনের খবরটি রোববার সকালে অবগত হবার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ভিকটিম পরিবার এখনো থানায় কোন অভিযোগ দেয়নি। তবে পুলিশ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনী ব্যবস্থা নিচ্ছে। মাধবপুর উপজেলা সমাজসেবা ও শিশু প্রবেশন কর্মকর্তা আশরাফ আলী জানান, শিশু নির্যাতনের বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনত ব্যবস্থা নিতে মাধবপুর থানাকে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আক্তার হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
ভিকটিমের পরিবারের অভিযোগ বৈষ্ণবপুর গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে আক্তার হোসেন বৈষ্ণবপুর বাজারে সিএনজি চালিত অটোরিক্সা রেখে বাড়িতে যায়। এ সময় ওই গ্রামের (৬-৮) বছরের ৪ শিশু অটোরিক্সায় উঠে আনন্দ ফুর্তি করে। সিএনজি চালক আক্তার হোসেন বাড়ি থেকে এসে ৪ শিশুকে গাড়িতে পেয়ে তার সিএনজি (অটোরিক্সা) ক্ষতি হয়েছে অভিযোগ এনে রশি দিয়ে ৪ শিশুকে অটোরিক্সার সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করে। শিশুদের সুর চিৎকারে তাদের অভিভাবকরা ঘটনাস্থলে এসে প্রতিবাদ করে । এ সময় ভিডিও ধারণকালে তাদেরকেও মারপিট করা হয়।
পরে অটোরিক্সার নষ্ট করার অভিযোগ এনে গ্রাম্য শালিসে প্রভাবশালীরা ৪ শিশু পরিবারকে উল্টো ২ হাজার টাকা জরিমানা করে বিষয়টি ধামাচাপা দেয়। পরে নির্যাতনের দৃশ্যটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানান, শিশু বেঁধে নির্যাতনের খবরটি রোববার সকালে অবগত হবার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ভিকটিম পরিবার এখনো থানায় কোন অভিযোগ দেয়নি। তবে পুলিশ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনী ব্যবস্থা নিচ্ছে। মাধবপুর উপজেলা সমাজসেবা ও শিশু প্রবেশন কর্মকর্তা আশরাফ আলী জানান, শিশু নির্যাতনের বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনত ব্যবস্থা নিতে মাধবপুর থানাকে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আক্তার হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।