ইস্ট ল্যান্সিং, ৭ ডিসেম্বর : গত শুক্রবার মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির (MSU) অ্যাথলেটিক বিভাগে ৪০১ মিলিয়ন ডলারের বিশাল অনুদানের প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, যা মার্কিন কলেজ অ্যাথলেটিক্সের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ দান হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
ইস্ট ল্যান্সিংয়ের গ্রেগ ও ডন উইলিয়ামস তাদের সম্পদের মোট ৪০১ মিলিয়ন ডলার এমএসইউ-কে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এর মধ্যে ৩০১ মিলিয়ন ডলার সরাসরি অনুদান, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে ব্যক্তিগতভাবে দেওয়া সবচেয়ে বড় উপহার। গ্রেগ উইলিয়ামস গ্রেগ উইলিয়ামস গ্র্যান্ড র্যাপিডস-ভিত্তিক ফিনটেক এবং বীমা জায়ান্ট অ্যাক্রিসুরের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও।
এই অনুদানের ২৯০ মিলিয়ন ডলার অ্যাথলেটিক বিভাগের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে এবং ১১ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রাখা হয়েছে একাডেমিক ও পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যক্রমের জন্য।
এছাড়া, বাকি ১০০ মিলিয়ন ডলার ‘স্পার্টান ভেঞ্চার্স’ উদ্যোগের মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হবে, যার লক্ষ্য শিক্ষার্থী-ক্রীড়াবিদদের নাম, ভাবমূর্তি ও সাদৃশ্য (NIL) চুক্তির সুযোগ বাড়ানো।
কলেজ অ্যাথলেটিক্স বিষয়ক তহবিল সংগ্রহ পরামর্শক সংস্থা পেনরি অ্যাডভাইজার্সের প্রতিষ্ঠাতা জেসন পেনরি এই অনুদানকে “অ্যাথলেটিক্সের ভবিষ্যতের প্রতি আস্থার প্রতীক” হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, “এই ধরনের বড় অনুদান একটি প্রোগ্রামকে গতি ও আত্মবিশ্বাস দেয়।”
পেনরি আরও জানান, বর্তমানে কলেজ ক্রীড়া বিভাগগুলো আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি পরিমাণে বড় দাতাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। আগে ২০ শতাংশ দাতা মোট অনুদানের ৮০ শতাংশ দিতেন, এখন মাত্র ৫ শতাংশ দাতা দিচ্ছেন মোট অনুদানের প্রায় ৯৫ শতাংশ।
এই অনুদানকে এমএসইউ ফুটবল প্রোগ্রামের জন্য নতুন আশার বার্তা হিসেবেও দেখা হচ্ছে, যা সাম্প্রতিক সময়ের হতাশাজনক পারফরম্যান্স ও নেতৃত্ব নিয়ে সমালোচনার পর একটি নতুন সূচনার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
Source & Photo: http://detroitnews.com
ইস্ট ল্যান্সিংয়ের গ্রেগ ও ডন উইলিয়ামস তাদের সম্পদের মোট ৪০১ মিলিয়ন ডলার এমএসইউ-কে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এর মধ্যে ৩০১ মিলিয়ন ডলার সরাসরি অনুদান, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে ব্যক্তিগতভাবে দেওয়া সবচেয়ে বড় উপহার। গ্রেগ উইলিয়ামস গ্রেগ উইলিয়ামস গ্র্যান্ড র্যাপিডস-ভিত্তিক ফিনটেক এবং বীমা জায়ান্ট অ্যাক্রিসুরের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও।
এই অনুদানের ২৯০ মিলিয়ন ডলার অ্যাথলেটিক বিভাগের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে এবং ১১ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রাখা হয়েছে একাডেমিক ও পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যক্রমের জন্য।
এছাড়া, বাকি ১০০ মিলিয়ন ডলার ‘স্পার্টান ভেঞ্চার্স’ উদ্যোগের মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হবে, যার লক্ষ্য শিক্ষার্থী-ক্রীড়াবিদদের নাম, ভাবমূর্তি ও সাদৃশ্য (NIL) চুক্তির সুযোগ বাড়ানো।
কলেজ অ্যাথলেটিক্স বিষয়ক তহবিল সংগ্রহ পরামর্শক সংস্থা পেনরি অ্যাডভাইজার্সের প্রতিষ্ঠাতা জেসন পেনরি এই অনুদানকে “অ্যাথলেটিক্সের ভবিষ্যতের প্রতি আস্থার প্রতীক” হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, “এই ধরনের বড় অনুদান একটি প্রোগ্রামকে গতি ও আত্মবিশ্বাস দেয়।”
পেনরি আরও জানান, বর্তমানে কলেজ ক্রীড়া বিভাগগুলো আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি পরিমাণে বড় দাতাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। আগে ২০ শতাংশ দাতা মোট অনুদানের ৮০ শতাংশ দিতেন, এখন মাত্র ৫ শতাংশ দাতা দিচ্ছেন মোট অনুদানের প্রায় ৯৫ শতাংশ।
এই অনুদানকে এমএসইউ ফুটবল প্রোগ্রামের জন্য নতুন আশার বার্তা হিসেবেও দেখা হচ্ছে, যা সাম্প্রতিক সময়ের হতাশাজনক পারফরম্যান্স ও নেতৃত্ব নিয়ে সমালোচনার পর একটি নতুন সূচনার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
Source & Photo: http://detroitnews.com