সিলেট, ২৯ মে : সম্প্রতি আসামের রাজধানী গৌহাটিতে সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ব্যতিক্রম গৌষ্ঠির উদ্যোগে ভারতীয় জনতা পার্টির সাবেক কেন্দ্রীয় সাধারন সম্পাদক, ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশনের গর্ভানিং বডির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য শ্রী রাম মাধবের সর্বশেষ প্রকাশিত গ্রন্থ ‘পার্টিশন্ড ফ্রিডম’-এর মোড়ক একটি অভিজাত হোটেলে উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আসাম রাজ্যের গভর্নর গুলাব চান্দ কাটারিয়া। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ থেকে যোগ দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজি ডিভিশনের ডিভিশন প্রধান এবং সম্প্রীতি বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল। তিনি শ্রী গুলাব চান্দ কাটারিয়া ও শ্রী রাম মাধবকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপহার ও শুভেচ্ছা পৌছে দেন। অনুষ্ঠানে গভর্নর অধ্যাপক স্বপ্নীলকে বিশেষ সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্যতিক্রম গোষ্ঠির উপদেষ্টা শ্রী অমরেশ রায়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শ্রী গুলাব চান্দ কাটারিয়া বাস্তব ইতিহাস ভিত্তিক একটি বই রচনার জন্য লেখক রাম মাধবকে অভিনন্দন জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে ভারতের ইতিহাস আলোচনায় বইটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে পরিগনিত হবে। সভায় বইটির লেখক রাম মাধব জানান, তার এই বইটি লেখার মুল উদ্দেশ্যই হচ্ছে পাঠকদের ভারতভাগের প্রকৃত ইতিহাস সম্বন্ধে অবহিত করা। তিনি বলেন, ভারতের বিভক্তির মুল শিক্ষাটাই হচ্ছে আমাদের রাষ্ট্র ও সমাজের অখন্ডতা রক্ষায় রুখে দাড়াতে হবে। জিন্না কখনই ভারতীয় মুসলমানদের নেতা ছিলেন না। একইভাবে মুসলীম লীগও কখনোই সর্বভারতীয় মুসলমানদের প্রতিনিধিত্বশীল কোন দল ছিল না। তারপরও তারা জিন্নার নেতৃত্বে ভারতকে খন্ডিত করতে সক্ষম হয়েছিল। রাম মধাব তার বক্তব্যে বাংলাদেশকে ভারতের অকৃত্রিম বন্ধু হিসেবে আখ্যায়িত আশা প্রকাশ করেন যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসাধারন নেতৃত্বে এই দুই বন্ধুপ্রতীম দেশের সম্পর্ক দিনে দিনে আরো ঘনিষ্ট হবে। তিনি অনুষ্ঠানটি সফল আয়োজনের জন্য ব্যতিক্রম গোষ্ঠির কর্নধার ড. সৌমেন ভারতীয়ার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জনাব রুহুল আমিন, গৌহাটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার, জনাব রিয়াজুল ইসলাম, কোলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের কাউন্সিলর (শিক্ষা ও ক্রিড়া), শ্রী পি. ভি. এস. এল. এন মূর্তি, চেয়ারম্যান, এনইডিএফআই, শ্রী পি. এস রেড্ডি, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর, সাই বিকাশ এডুকেশনাল ট্রাস্ট, শ্রী সঞ্জয় আদিত্য সিং, সিই্ও, জেটউইংস গ্রুপ, শ্রীমতি কিরন বোরো, প্রতিষ্ঠাতা কিরন বোরো ফাউন্ডেশন, শ্রী চৈতালী সেনগুপ্ত, সিইও, এ্যাসপায়ারিং লাইফ কনসালটেন্টস, শ্রী মুকেশ আগরওয়াল, সিইও, ভ্যালি ষ্ট্রং সিমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেড প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শ্রী গুলাব চান্দ কাটারিয়া বাস্তব ইতিহাস ভিত্তিক একটি বই রচনার জন্য লেখক রাম মাধবকে অভিনন্দন জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে ভারতের ইতিহাস আলোচনায় বইটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে পরিগনিত হবে। সভায় বইটির লেখক রাম মাধব জানান, তার এই বইটি লেখার মুল উদ্দেশ্যই হচ্ছে পাঠকদের ভারতভাগের প্রকৃত ইতিহাস সম্বন্ধে অবহিত করা। তিনি বলেন, ভারতের বিভক্তির মুল শিক্ষাটাই হচ্ছে আমাদের রাষ্ট্র ও সমাজের অখন্ডতা রক্ষায় রুখে দাড়াতে হবে। জিন্না কখনই ভারতীয় মুসলমানদের নেতা ছিলেন না। একইভাবে মুসলীম লীগও কখনোই সর্বভারতীয় মুসলমানদের প্রতিনিধিত্বশীল কোন দল ছিল না। তারপরও তারা জিন্নার নেতৃত্বে ভারতকে খন্ডিত করতে সক্ষম হয়েছিল। রাম মধাব তার বক্তব্যে বাংলাদেশকে ভারতের অকৃত্রিম বন্ধু হিসেবে আখ্যায়িত আশা প্রকাশ করেন যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসাধারন নেতৃত্বে এই দুই বন্ধুপ্রতীম দেশের সম্পর্ক দিনে দিনে আরো ঘনিষ্ট হবে। তিনি অনুষ্ঠানটি সফল আয়োজনের জন্য ব্যতিক্রম গোষ্ঠির কর্নধার ড. সৌমেন ভারতীয়ার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জনাব রুহুল আমিন, গৌহাটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার, জনাব রিয়াজুল ইসলাম, কোলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের কাউন্সিলর (শিক্ষা ও ক্রিড়া), শ্রী পি. ভি. এস. এল. এন মূর্তি, চেয়ারম্যান, এনইডিএফআই, শ্রী পি. এস রেড্ডি, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর, সাই বিকাশ এডুকেশনাল ট্রাস্ট, শ্রী সঞ্জয় আদিত্য সিং, সিই্ও, জেটউইংস গ্রুপ, শ্রীমতি কিরন বোরো, প্রতিষ্ঠাতা কিরন বোরো ফাউন্ডেশন, শ্রী চৈতালী সেনগুপ্ত, সিইও, এ্যাসপায়ারিং লাইফ কনসালটেন্টস, শ্রী মুকেশ আগরওয়াল, সিইও, ভ্যালি ষ্ট্রং সিমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেড প্রমুখ।