ওয়াশিংটন, ২৯ মে : এই যাত্রায় কি বেঁচে গেল সুপার পাওয়ার যুক্তরাষ্ট্র? বাইডেন-ম্যাকার্থির স্পেশাল মিটিং থেকে বেরোলো কোন সমাধান সূত্র? না এখনও সেফ জোনে নেই, বুধের ভোটেই যুক্তরাষ্ট্রের ভাগ্য নির্ধারণ। গুড নিউজের অপেক্ষায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা। যুক্তরাষ্ট্রের সরকার চরম অচলাবস্থার মধ্যে আটকে আছে। যা শুধু তাদের জন্য নয়, বিশ্ব অর্থনীতির জন্য একটা মারাত্মক রিস্ক ফ্যাক্টর। কিন্তু, এরমধ্যেই হাওয়া বদল। ঋণ সীমা বাড়াতে দীর্ঘ আলোচনার পর অবশেষে একমত হলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও রিপাবলিকান দলের নেতা কেভিন ম্যাকার্থি। বুধবার চুক্তির ওপর ভোট হবে।
মার্কিন ফেডারেল সরকারের ঋণ সীমা বাড়াতে একটা অস্থায়ী চুক্তি হয়েছে। কি আছে ওই চুক্তিতে? চুক্তি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ঋণ সীমা স্থগিত থাকবে। আগামী দুই বছরের বাজেটে ব্যয় কমানো, কোভিড তহবিলে থাকা অব্যবহৃত অর্থ অন্য খাতে ব্যবহার করা, জ্বালানি খাতে ব্যয় বাড়ানো এবং দরিদ্রদের জন্য খাদ্য সাহায্যের বিষয়ে সমঝোতা হয়েছে চুক্তিতে। তাছাড়া, বেসামরিক খাতে ব্যয় ১ শতাংশ হ্রাসের কথাও বলা হয়েছে চুক্তিতে। বিলটিতে কংগ্রেসের সমর্থন পেতে এখনও অনেক কাজ বাকি বলে দাবি ম্যাকার্থির। লিখিত চুক্তির ওপর বুধবার ভোট হতে পারে, তবে অবশ্যই এটা একটা ‘গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ ইতিমধ্যেই জানিছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যা মার্কিন জনগণের জন্যেও সুসংবাদ।
একটা বিষয় বলতেই হচ্ছে ঋণ বাড়াতে একমতে পৌঁছালেও। কোনো উদযাপন ছাড়াই চুক্তির কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এর থেকে একটা জিনিস পরিষ্কার, একমতে পৌঁছাতে দুপক্ষের মধ্যে বেশ তিক্ততা হয়েছে। তবে, এর আগে বলা হয়েছিল জাতীয় ঋণের সীমা বৃদ্ধি করতে না পারলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খেলাপি হয়ে পড়বে। দেশটার অর্থমন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছিলেন, সেই দিনটা ৫ জুন। তার আগেই বাইডেন ও ম্যাকার্থির মধ্যে সমঝোতা হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ঋণখেলাপি হয়ে পড়া এড়াতে যাচ্ছে এবারের মতো। শেষ সময়ের দিন কয়েক আগেই অবশেষ তাঁরা সমঝোতায় পৌঁছালেন। উল্লেখ্য, বিবিসির রিপোর্টেই অবশ্য এই ইঙ্গিত মিলেছিল। যত বিশেষজ্ঞের সঙ্গে এই নিয়ে কথা হয়েছিল, তাঁরা কেউই মনে করেন নি যে, যুক্তরাষ্ট্র ঋণ-খেলাপি হবে। সেক্ষেত্রে, বলতেই হচ্ছে এ যাত্রায় বেঁচে গেল যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন ফেডারেল সরকারের ঋণ সীমা বাড়াতে একটা অস্থায়ী চুক্তি হয়েছে। কি আছে ওই চুক্তিতে? চুক্তি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ঋণ সীমা স্থগিত থাকবে। আগামী দুই বছরের বাজেটে ব্যয় কমানো, কোভিড তহবিলে থাকা অব্যবহৃত অর্থ অন্য খাতে ব্যবহার করা, জ্বালানি খাতে ব্যয় বাড়ানো এবং দরিদ্রদের জন্য খাদ্য সাহায্যের বিষয়ে সমঝোতা হয়েছে চুক্তিতে। তাছাড়া, বেসামরিক খাতে ব্যয় ১ শতাংশ হ্রাসের কথাও বলা হয়েছে চুক্তিতে। বিলটিতে কংগ্রেসের সমর্থন পেতে এখনও অনেক কাজ বাকি বলে দাবি ম্যাকার্থির। লিখিত চুক্তির ওপর বুধবার ভোট হতে পারে, তবে অবশ্যই এটা একটা ‘গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ ইতিমধ্যেই জানিছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যা মার্কিন জনগণের জন্যেও সুসংবাদ।
একটা বিষয় বলতেই হচ্ছে ঋণ বাড়াতে একমতে পৌঁছালেও। কোনো উদযাপন ছাড়াই চুক্তির কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এর থেকে একটা জিনিস পরিষ্কার, একমতে পৌঁছাতে দুপক্ষের মধ্যে বেশ তিক্ততা হয়েছে। তবে, এর আগে বলা হয়েছিল জাতীয় ঋণের সীমা বৃদ্ধি করতে না পারলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খেলাপি হয়ে পড়বে। দেশটার অর্থমন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছিলেন, সেই দিনটা ৫ জুন। তার আগেই বাইডেন ও ম্যাকার্থির মধ্যে সমঝোতা হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ঋণখেলাপি হয়ে পড়া এড়াতে যাচ্ছে এবারের মতো। শেষ সময়ের দিন কয়েক আগেই অবশেষ তাঁরা সমঝোতায় পৌঁছালেন। উল্লেখ্য, বিবিসির রিপোর্টেই অবশ্য এই ইঙ্গিত মিলেছিল। যত বিশেষজ্ঞের সঙ্গে এই নিয়ে কথা হয়েছিল, তাঁরা কেউই মনে করেন নি যে, যুক্তরাষ্ট্র ঋণ-খেলাপি হবে। সেক্ষেত্রে, বলতেই হচ্ছে এ যাত্রায় বেঁচে গেল যুক্তরাষ্ট্র।