নবীগঞ্জ, (হবিগঞ্জ) ৩০ মে : সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলা থেকে চুরি হওয়া ১৪ মাসের এক শিশুকে নবীগঞ্জ উপজেলার সর্দারপুর গ্রাম থেকে সোমবার (২৯ মে) দিবাগত গভীর রাতে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে শিশু চোর জাফর মিয়াকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ ।
স্থানীয় ও পুলিশ সুত্রে জানা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলার করগাঁও ইউনিয়নের সর্দারপুর গ্রামের জাফর মিয়া নামক এক যুবক দীর্ঘদিন ধরে সিলেটের গোয়াইনঘাট এলাকায় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কয়েছ উদ্দীনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ম্যানাজার হিসেবে চাকুরী করতো। সেই সুবাধে তাদের বাসারও টুকটাক কাজ করতো জাফর মিয়া। গত শনিবার (২৭ মে) দিনের বেলায় উক্ত জাফর মিয়া গৃহকর্তা কয়েছ উদ্দীনের ১৪ মাসের শিশু পুত্র সন্তানকে চুরি করে পালিয়ে আসে। পরে ওই দিনই রাতে নবীগঞ্জ উপজেলার সর্দারপুর গ্রামের আব্দুল আজিজের স্ত্রী মমতাজ বেগমের নিকট তার বাচ্চা পরিচয় দিয়ে ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দেয়। এদিকে শিশুটির পরিবার শিশুসহ কাজের ছেলে জাফর বাসা থেকে উধাও দেখে তাদের মধ্যে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। শিশুটিকে কোথাও না পেয়ে মা-বাবা পাগলের মতো হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে শিশুটির পরিবার গোয়াইনঘাট থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে পুলিশ প্রযুক্তির সহায়তায় জাফর মিয়া নবীগঞ্জে অবস্থান করছে খবর পেয়ে গোয়াইনঘাট থেকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও নবীগঞ্জ থানার এসআই জাহাঙ্গীর আলম এর নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করে জাফরকে না পেয়ে কললিষ্টের সুত্রধরে তার পরিবারের লোকজনকে থানায় নিয়ে আসেন। রাত পৌনে ২ টার দিকে তাদের দেয়া তথ্য মতে পুলিশ মমতাজ বেগমের বাড়ী থেকে শিশু বাচ্চাটিকে উদ্ধার করে। ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
স্থানীয় ও পুলিশ সুত্রে জানা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলার করগাঁও ইউনিয়নের সর্দারপুর গ্রামের জাফর মিয়া নামক এক যুবক দীর্ঘদিন ধরে সিলেটের গোয়াইনঘাট এলাকায় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কয়েছ উদ্দীনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ম্যানাজার হিসেবে চাকুরী করতো। সেই সুবাধে তাদের বাসারও টুকটাক কাজ করতো জাফর মিয়া। গত শনিবার (২৭ মে) দিনের বেলায় উক্ত জাফর মিয়া গৃহকর্তা কয়েছ উদ্দীনের ১৪ মাসের শিশু পুত্র সন্তানকে চুরি করে পালিয়ে আসে। পরে ওই দিনই রাতে নবীগঞ্জ উপজেলার সর্দারপুর গ্রামের আব্দুল আজিজের স্ত্রী মমতাজ বেগমের নিকট তার বাচ্চা পরিচয় দিয়ে ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দেয়। এদিকে শিশুটির পরিবার শিশুসহ কাজের ছেলে জাফর বাসা থেকে উধাও দেখে তাদের মধ্যে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। শিশুটিকে কোথাও না পেয়ে মা-বাবা পাগলের মতো হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে শিশুটির পরিবার গোয়াইনঘাট থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে পুলিশ প্রযুক্তির সহায়তায় জাফর মিয়া নবীগঞ্জে অবস্থান করছে খবর পেয়ে গোয়াইনঘাট থেকে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও নবীগঞ্জ থানার এসআই জাহাঙ্গীর আলম এর নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করে জাফরকে না পেয়ে কললিষ্টের সুত্রধরে তার পরিবারের লোকজনকে থানায় নিয়ে আসেন। রাত পৌনে ২ টার দিকে তাদের দেয়া তথ্য মতে পুলিশ মমতাজ বেগমের বাড়ী থেকে শিশু বাচ্চাটিকে উদ্ধার করে। ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।