ঢাকা, ০৬ জুন (ঢাকা পোস্ট) : নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গড়ে তোলা গ্রামীণ কল্যাণ ও গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের কাছে প্রায় ১২০০ কোটি টাকা আয়কর দাবির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে করা ১৩টি রিট মামলা নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টে নতুন বেঞ্চ নির্ধারণ করে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি। মঙ্গলবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় গ্রামীণ কল্যাণ ও গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের আইনজীবী সরদার জিন্নাত আলী এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, রিট মামলাগুলো নিষ্পত্তির জন্য বিচারপতি মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ নির্ধারণ করে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। এখন মামলাগুলো কার্যতালিকায় আসলে শুনানির জন্য তারিখ নির্ধারণ করবে এই বেঞ্চ।।
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীণ কল্যাণ ও গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ও ট্রাস্টি। ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন অর্থবছরে এ দুই প্রতিষ্ঠানের কাছে প্রায় ১২০০ কোটি টাকা আয়কর পাওয়ার দাবি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ দাবি চ্যালেঞ্জ করে ২০১৭, ২০১৯ ও ২০২০ সালে হাইকোর্টে পাঁচটি রিট দায়ের করে গ্রামীণ কল্যাণ ও গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ। বাকি আটটি রিট আয়কর আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে করা। ২০১৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে এসব রিট মামলা দায়ের করা হয়।
গত ৯ মে এসব মামলার শুনানি নিতে অপারগতা জানিয়ে মামলাগুলো কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চ। তখন রাষ্ট্রপক্ষ মামলাগুলো নিষ্পত্তি করতে বিচারপতি ইকবাল কবির ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চে নিয়ে যান। সোমবার (৫ জুন) এই বেঞ্চে শুনানির সময় মামলাগুলো শুনতে অপারগতা প্রকাশ করেন এই দুই বিচারপতিও।
এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল সাংবাদিকদের বলেন, বেঞ্চে মামলাগুলোর শুনানি চলছিল। প্রতিষ্ঠান দুটির আইনজীবী শুনানির এক পর্যায়ে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, বেঞ্চের কনিষ্ঠ বিচারপতি একসময় এসব মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন। তাই এই বেঞ্চে মামলাগুলোর শুনানি ঠিক হবে কি না? এ প্রশ্নে বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেন, শুনানি করতে কোনো সমস্যা নেই। যেহেতু প্রশ্ন উঠেছে তাই মামলাগুলো নতুন বেঞ্চে শুনানির জন্য প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠিয়ে দেন তিনি।
তিনি বলেন, রিট মামলাগুলো নিষ্পত্তির জন্য বিচারপতি মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ নির্ধারণ করে দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। এখন মামলাগুলো কার্যতালিকায় আসলে শুনানির জন্য তারিখ নির্ধারণ করবে এই বেঞ্চ।।
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীণ কল্যাণ ও গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ও ট্রাস্টি। ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন অর্থবছরে এ দুই প্রতিষ্ঠানের কাছে প্রায় ১২০০ কোটি টাকা আয়কর পাওয়ার দাবি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ দাবি চ্যালেঞ্জ করে ২০১৭, ২০১৯ ও ২০২০ সালে হাইকোর্টে পাঁচটি রিট দায়ের করে গ্রামীণ কল্যাণ ও গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ। বাকি আটটি রিট আয়কর আপিল ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে করা। ২০১৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে এসব রিট মামলা দায়ের করা হয়।
গত ৯ মে এসব মামলার শুনানি নিতে অপারগতা জানিয়ে মামলাগুলো কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চ। তখন রাষ্ট্রপক্ষ মামলাগুলো নিষ্পত্তি করতে বিচারপতি ইকবাল কবির ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চে নিয়ে যান। সোমবার (৫ জুন) এই বেঞ্চে শুনানির সময় মামলাগুলো শুনতে অপারগতা প্রকাশ করেন এই দুই বিচারপতিও।
এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল সাংবাদিকদের বলেন, বেঞ্চে মামলাগুলোর শুনানি চলছিল। প্রতিষ্ঠান দুটির আইনজীবী শুনানির এক পর্যায়ে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, বেঞ্চের কনিষ্ঠ বিচারপতি একসময় এসব মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন। তাই এই বেঞ্চে মামলাগুলোর শুনানি ঠিক হবে কি না? এ প্রশ্নে বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি বলেন, শুনানি করতে কোনো সমস্যা নেই। যেহেতু প্রশ্ন উঠেছে তাই মামলাগুলো নতুন বেঞ্চে শুনানির জন্য প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠিয়ে দেন তিনি।