ভক্তিমূলক শ্যামা সংগীত ও নৃত্যে উপস্থিত পূজার্থী, দর্শনার্থীদের মাতিয়ে রাখেন মন্দিরের শিল্পীরা। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান গান পরিবেশন করেন দেবব্রত দেব, শ্রাবন্তী সরকার, অনিরুদ্ধ রায়, তনুশ্রী বিশ্বাস, জয়তী নন্দী। সমবেত সঙ্গীতে অংশ নেন দেবশ্রী রায়, পৃথিকা দত্ত ও অতিশী চৌধুরী। অপর সমবেত সঙ্গীতে চন্দশ্রী মজুমদার, শৈবাল কে নন্দী ও জয়তী নন্দী অংশ নেন। দলীয় সঙ্গীতে বিনীতা দত্ত, নিবেদিতা কর, রুমকী সেন, শ্রীমা রয় ও মোনালিসা অংশ নেন। তবলায় শিমুল দত্ত এবং ধারা বর্ণনায় ছিলেন মনিষ ভট্রাচার্য্য।

নৃত্য পরিবেশন করেন ৩টি গ্রুপ। শিল্পীরা হলেন- স্নেহা, রিতু, সৃজা, অনুস্কা ও গুনগুন, রিশিকা ও হিমাঙ্কা এবং অর্পিতা সেন ও মৃত্তিকা সরকার। এছাড়া বিচিত্রা ধুনচি টিম নৃত্য পরিবেশন করেন। মন্দিরের সাদাকালা ব্যান্ড গান গেয়ে দর্শক শ্রোতাদের আনন্দ দেন। সবশেষে ছিল ধামাইল নৃত্য।
আজ দ্বিতীয় দিন সকাল ১১টায় পূজা, দুপুর ১টায় পুষ্পাঞ্জলি, ১টা ৩০ মিনিটে প্রসাদ বিতরণ, ৪টায় ভক্তিমূলক সঙ্গীতানুষ্ঠান, সন্ধ্যা ৬টায় পূজা, ৬টা ৩০ মিনিটে পুষ্পাঞ্জলি, ৬টা ৪৫ মিনিটে ১০৮ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন, রাত ৭টায় ধুনচি নৃত্য, ১১টা ৩০ মিনিটে নিশি পূজা, রাত ১২ টায় পুষ্পাঞ্জলি।