ধর্মসভায় পশ্চিম ভার্জিনিয়াস্থ নতুন বৃন্দাবনের ব্রম্মচারি শুভানন্দ দাস উপস্থিত থেকে কৃষ্ণভক্তদের কৃতার্থ করেন এবং দামোদর মাসের তাৎপর্য তুলে ধরেন। ধর্মসভায় শুভানন্দ দাস ব্রম্মচারি বলেন, ভগবানকে লাভ করতে হলে চাই আপন চিত্তশুদ্ধি। ভগবান ভজনেই চিত্তশুদ্ধি হয়ে থাকে। চিত্তশুদ্ধি ব্যতীত কখনও ভগবৎ দর্শন হয় না। আলোচকরা আরো বলেন, ধর্মচর্চা মানুষকে পরিশুদ্ধ করে এবং অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি সহনশীল হতে শেখায়। তাছাড়া ধর্ম নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ তৈরি করতে সহায়তা করে।

ধর্মসভায় সম্মিলিত কন্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে থাকে ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’, আর তা অপূর্ব এক সুর মূর্ছনার সৃষ্টি করে।
কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার, তৃপ্তি সরকার, প্রদীপ দে, আন্না মিত্র, গংগা সাহা, সুপ্রীতি দে, সজল চক্রবর্তী ,মেরি দে, দীপা দে জয়া, ক্ষমা সরকার, রানা দাশ,শুক্লা পাল, সুনীল সরকার, সুমি মজুমদার, ঝুমুর বিশ্বাস,ধীমান পাল, সেন্টু সরকার, বিউটি দাশ, লাকী চৌধুরী, সোমা বিশ্বাস প্রমুখ ধর্মসভার বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন।
ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারী ভক্তবৃন্দের সম্মিলিত কোরাসে হরিনাম সংকীর্তনের সুললিত সুর, ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’ এ অদ্ভুত এক ভালো লাগায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে সবার মনপ্রাণ। ধর্মসভা শেষে ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারীদের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।