
উৎসবে ছিল বাহারি স্বাদের প্রায় অর্ধশতাধিক ধরনের পিঠার সম্ভার। শোভা পাচ্ছিল পাটিসাপ্টা, ভাপাপিঠা, তেলের পিঠা, চিতই পিঠা, ঝাল পিঠা, নারিকেল পুলি, নিমকিসহ নাম না জানা নানা রকমের পিঠা। পিঠা উৎসবের পাশাপাশি ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে অনামিকা রায় সহ প্রবাসী শিল্পীরা গান পরিবেশন করেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রবাসীরা ঈদ ও নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে আনন্দঘন পরিবেশ গড়ে তোলেন। আনন্দঘন এই পিঠা উৎসবের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন এসোসিয়েশনের সভাপতি মো: লুৎফুর রহমান শেলু, সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান এবং প্রচার সম্পাদক জিয়া উদ্দিন আহমদ। পিঠা উৎসবে অংশগ্রহণকারী সকলকে ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠান শেষে আয়োজকবৃন্দ আগত সকলের প্রতি ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশের পাশাপাশি আগামী বছর পিঠা উৎসবকে আরো বড় আকারে আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে আশাব্যক্ত করেন।